এই
ঈদে যেন শুধু কাজ আর কাজ। তবে একটু গুছিয়ে পরিকল্পনা করে রাখলে এই ঈদেও
বাড়ির সব কাজ সামলে নিতে পারবেন সহজেই। হাতের কাছে এখনই প্রয়োজনীয়
জিনিসগুলো জোগাড় করে নিন আর ঈদের দিন অন্য সবকিছুর পাশাপাশি রান্নাঘর
পরিষ্কার রাখার দিকেও নজর রাখুন। এসব নিয়ে পরামর্শ দিয়েছেন গার্হস্থ্য
অর্থনীতি কলেজের গৃহব্যবস্থাপনা ও গৃহায়ণ বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক রীনাত
ফওজিয়া এবং রান্নাবিদ ফাতিমা আজিজ।
এই ঈদে প্রচুর থালাবাসন-হাঁড়ি-পাতিল ধোয়ার প্রয়োজন পড়ে। যথেষ্ট পরিমাণ পরিষ্কারক কিনে রাখুন আগেই। এ ছাড়া বাসন মাজার স্পঞ্জ কয়েক রকম কিনে হাতের কাছে রাখুন।
পানির সরবরাহ যেন ঠিক থাকে, সে জন্য বাড়ির পানির ট্যাংকি পরিষ্কার এবং যত্নের কাজটা এখনই করে ফেলুন।
এই ঈদে রান্না বা ধোয়ামোছাতেও অনেকে বিশুদ্ধ পানি ব্যবহার করতে চান। বারবার পানি ফোটানোর ঝামেলা এড়াতে পানির ফিল্টার কিনে রাখতে পারেন।
পানি সরবরাহে সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা থাকলে বড় ড্রামে পানি সংরক্ষণ করে রাখতে হবে।
মাংস এনে রাখার জন্য হাঁড়ি ও পাত্র পরিষ্কার করে রাখুন আগেই। কোন পাত্রে মাংস রাখবেন, কীভাবে তা ফ্রিজে ভরে রাখবেন, তা ঠিক করে রাখুন। এর সঙ্গে প্রচুর পলিব্যাগেরও মজুত রাখুন।
রান্নাঘর যত ময়লা হবে, তত তাড়াতাড়ি পরিষ্কার করতে হবে। একেবারে পরিষ্কার করবেন ভেবে ফেলে রাখবেন না। তাহলে আপনি নিজেই কাজ করতে অস্বস্তিবোধ করবেন।
রান্নাঘরে সারা দিনই একটি চুলায় বড় হাঁড়িতে গরম পানি বসিয়ে রাখতে হবে। চর্বি বা ভুঁড়ি ধরলে এ পানি কাজে লাগবে।
রান্নাঘরে যেন রক্ত জমে না যায়। তাহলে সঙ্গে সঙ্গেই পরিষ্কার করে ফেলতে হবে। রক্ত জমাট বাঁধার আগেই পরিষ্কারক পাউডার ও জীবাণুনাশক কোনো তরল পানির সঙ্গে মিশিয়ে সঙ্গে সঙ্গে রান্নাঘরের মেঝে মুছে ফেলতে হবে।
সিংকে মাংস যতবার ধোয়া হবে, ততবার প্রচুর পরিমাণে গরম পানি ঢেলে দিতে হবে। তাতে সিংকের পাইপে চর্বি জমবে না। এ ছাড়া টুকরা হাড় বা মাংস যাতে সিংকে জমতে না পারে, সেদিকে খেয়াল রাখুন।
রান্নাঘরে হাতের কাছে ন্যাপকিন, কিচেন টাওয়াল রাখতে হবে। কোনো কাজ করার পরে যাতে হাত মোছা যায়।
রান্নাঘরের সব কাজ শেষ হওয়ার পর ঘর পরিষ্কার করতে হবে। ধুয়েমুছে কোনো জীবাণুনাশক তরল দিয়ে মেঝে আবার মুছে নিতে হবে। নইলে এ থেকে মশা-মাছি বা পোকার উপদ্রব হতে পারে।
এই ঈদে প্রচুর থালাবাসন-হাঁড়ি-পাতিল ধোয়ার প্রয়োজন পড়ে। যথেষ্ট পরিমাণ পরিষ্কারক কিনে রাখুন আগেই। এ ছাড়া বাসন মাজার স্পঞ্জ কয়েক রকম কিনে হাতের কাছে রাখুন।
পানির সরবরাহ যেন ঠিক থাকে, সে জন্য বাড়ির পানির ট্যাংকি পরিষ্কার এবং যত্নের কাজটা এখনই করে ফেলুন।
এই ঈদে রান্না বা ধোয়ামোছাতেও অনেকে বিশুদ্ধ পানি ব্যবহার করতে চান। বারবার পানি ফোটানোর ঝামেলা এড়াতে পানির ফিল্টার কিনে রাখতে পারেন।
পানি সরবরাহে সমস্যা হওয়ার আশঙ্কা থাকলে বড় ড্রামে পানি সংরক্ষণ করে রাখতে হবে।
মাংস এনে রাখার জন্য হাঁড়ি ও পাত্র পরিষ্কার করে রাখুন আগেই। কোন পাত্রে মাংস রাখবেন, কীভাবে তা ফ্রিজে ভরে রাখবেন, তা ঠিক করে রাখুন। এর সঙ্গে প্রচুর পলিব্যাগেরও মজুত রাখুন।
রান্নাঘর যত ময়লা হবে, তত তাড়াতাড়ি পরিষ্কার করতে হবে। একেবারে পরিষ্কার করবেন ভেবে ফেলে রাখবেন না। তাহলে আপনি নিজেই কাজ করতে অস্বস্তিবোধ করবেন।
রান্নাঘরে সারা দিনই একটি চুলায় বড় হাঁড়িতে গরম পানি বসিয়ে রাখতে হবে। চর্বি বা ভুঁড়ি ধরলে এ পানি কাজে লাগবে।
রান্নাঘরে যেন রক্ত জমে না যায়। তাহলে সঙ্গে সঙ্গেই পরিষ্কার করে ফেলতে হবে। রক্ত জমাট বাঁধার আগেই পরিষ্কারক পাউডার ও জীবাণুনাশক কোনো তরল পানির সঙ্গে মিশিয়ে সঙ্গে সঙ্গে রান্নাঘরের মেঝে মুছে ফেলতে হবে।
সিংকে মাংস যতবার ধোয়া হবে, ততবার প্রচুর পরিমাণে গরম পানি ঢেলে দিতে হবে। তাতে সিংকের পাইপে চর্বি জমবে না। এ ছাড়া টুকরা হাড় বা মাংস যাতে সিংকে জমতে না পারে, সেদিকে খেয়াল রাখুন।
রান্নাঘরে হাতের কাছে ন্যাপকিন, কিচেন টাওয়াল রাখতে হবে। কোনো কাজ করার পরে যাতে হাত মোছা যায়।
রান্নাঘরের সব কাজ শেষ হওয়ার পর ঘর পরিষ্কার করতে হবে। ধুয়েমুছে কোনো জীবাণুনাশক তরল দিয়ে মেঝে আবার মুছে নিতে হবে। নইলে এ থেকে মশা-মাছি বা পোকার উপদ্রব হতে পারে।