ত্বক
ও চুলের যত্নে ফেসিয়াল, স্পা, ম্যাসাজসহ কত কিছুই না করা হয়। কিন্তু
রূপচর্চার সময় ছোট ছোট কিছু বিষয়ে সচেতন না থাকলে কিন্তু হিতে বিপরীত
কিছু ঘটতে পারে, এমনটাই জানালেন রূপ-বিশেষজ্ঞরা।
হারমোনি স্পায়ের আয়ুর্বেদিক রূপ-বিশেষজ্ঞ রাহিমা সুলতানা জানালেন, ঘরে বসে অনেকেই প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরি প্যাকগুলো ব্যবহার করে থাকেন। কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া না থাকলেও এসব উপাদান ত্বকে অতিরিক্ত সময় ধরে লাগিয়ে রাখাটা একেবারেই ঠিক নয়। এতে ত্বক আরও শুষ্ক ও টানটান হয়ে যেতে পারে। তাই যেকোনো ধরনের প্যাক মুখে লাগানোর ২০ মিনিট পরই তা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলা ভালো।
অনেকেই মনে করেন, প্যাক তোলার সময় আঙ্গুলের ডগা দিয়ে জোরে জোরে ঘষলেই বুঝি ত্বক আরও উজ্জ্বল ও পরিষ্কার হয়ে যাবে। কিন্তু তাতে ত্বকের স্বাভাবিক আর্দ্রতা নষ্ট হয়। যেকোনো ধরনের প্যাক পরিষ্কারের সময় আঙ্গুল দিয়ে আলতোভাবে ম্যাসাজ করে নিন। আর এ জন্য এক মিনিটের বেশি সময় ব্যয় না করাই ভালো।
বেসন, ডাল ও চালের গুঁড়া দিয়ে তৈরি প্যাকগুলো ত্বকের মৃতকোষ তুলতে ব্যবহার করা হয়। ত্বকে আবার নতুন কোষ জন্মাতে সাধারণত ১০ থেকে ১৫ দিন সময় লাগে। তাই এ ধরনের প্যাকগুলো ১৫ দিনে এক বার ব্যবহারের পরামর্শ দিলেন এই রূপবিশেষজ্ঞ। এ ছাড়া ত্বকে লেবু ও কমলার রস সরাসরি লাগানো উচিত নয় বলেও জানালেন। এতে করে সাইট্রিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেশি থাকায় ত্বক পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
চুলের শুষ্কতা দূর করার জন্য বিভিন্ন রকম স্পা থেরাপি নেওয়া হয়। কিন্তু জানেন কি, চুলে ম্যাসাজ ও স্পা নেওয়া হতে পারে চুল পড়ার কারণ! ম্যাসাজ ও স্পায়ে ব্যবহৃত উপকরণগুলো চুলকে উজ্জ্বল করে তুললেও চুলের গোড়া নরম হয়ে বেড়ে যায় চুল পড়ার আশঙ্কা। তাই এ ধরনের সৌন্দর্যচর্চা নির্দিষ্ট বিরতিতে করানোই ভালো। এ জন্য রূপবিশেষজ্ঞের পরামর্শ মেনে চলুন। পারলারে এসে জানান শেষ কবে আপনি স্পা বা ম্যাসাজ নিয়েছিলেন। অনেকেই চুলে মেহেদি লাগিয়ে সারা রাত রাখেন। সকালে ধুয়ে ফেলেন। অনেকক্ষণ ধরে ভিজে থাকার ফলে নরম হয়ে যেতে পারে চুলের গোড়া।
অতিরিক্ত পানির ব্যবহারে ত্বক ও চুল হারাতে পারে তার জৌলুশ এমনটাই জানালেন কিউবেলার রূপ বিশেষজ্ঞ ফারজানা মুন্নি। সাধারণত পেডিকিওর ও ম্যানিকিওরের সময় হালকা কুসুম পানিতে হাত ও পা ২০ মিনিটের বেশি ভিজিয়ে না রাখাই ভালো। এ ছাড়া শুষ্ক ত্বকের অধিকারীদের আধা ঘণ্টার বেশি সময় ধরে গোসল না করাই ভালো। বেশি সময় ত্বক ভেজা থাকলে তা আর্দ্রতা হারিয়ে শুষ্ক হয়ে পড়তে পারে।
হারমোনি স্পায়ের আয়ুর্বেদিক রূপ-বিশেষজ্ঞ রাহিমা সুলতানা জানালেন, ঘরে বসে অনেকেই প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে তৈরি প্যাকগুলো ব্যবহার করে থাকেন। কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া না থাকলেও এসব উপাদান ত্বকে অতিরিক্ত সময় ধরে লাগিয়ে রাখাটা একেবারেই ঠিক নয়। এতে ত্বক আরও শুষ্ক ও টানটান হয়ে যেতে পারে। তাই যেকোনো ধরনের প্যাক মুখে লাগানোর ২০ মিনিট পরই তা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলা ভালো।
অনেকেই মনে করেন, প্যাক তোলার সময় আঙ্গুলের ডগা দিয়ে জোরে জোরে ঘষলেই বুঝি ত্বক আরও উজ্জ্বল ও পরিষ্কার হয়ে যাবে। কিন্তু তাতে ত্বকের স্বাভাবিক আর্দ্রতা নষ্ট হয়। যেকোনো ধরনের প্যাক পরিষ্কারের সময় আঙ্গুল দিয়ে আলতোভাবে ম্যাসাজ করে নিন। আর এ জন্য এক মিনিটের বেশি সময় ব্যয় না করাই ভালো।
বেসন, ডাল ও চালের গুঁড়া দিয়ে তৈরি প্যাকগুলো ত্বকের মৃতকোষ তুলতে ব্যবহার করা হয়। ত্বকে আবার নতুন কোষ জন্মাতে সাধারণত ১০ থেকে ১৫ দিন সময় লাগে। তাই এ ধরনের প্যাকগুলো ১৫ দিনে এক বার ব্যবহারের পরামর্শ দিলেন এই রূপবিশেষজ্ঞ। এ ছাড়া ত্বকে লেবু ও কমলার রস সরাসরি লাগানো উচিত নয় বলেও জানালেন। এতে করে সাইট্রিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেশি থাকায় ত্বক পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে।
চুলের শুষ্কতা দূর করার জন্য বিভিন্ন রকম স্পা থেরাপি নেওয়া হয়। কিন্তু জানেন কি, চুলে ম্যাসাজ ও স্পা নেওয়া হতে পারে চুল পড়ার কারণ! ম্যাসাজ ও স্পায়ে ব্যবহৃত উপকরণগুলো চুলকে উজ্জ্বল করে তুললেও চুলের গোড়া নরম হয়ে বেড়ে যায় চুল পড়ার আশঙ্কা। তাই এ ধরনের সৌন্দর্যচর্চা নির্দিষ্ট বিরতিতে করানোই ভালো। এ জন্য রূপবিশেষজ্ঞের পরামর্শ মেনে চলুন। পারলারে এসে জানান শেষ কবে আপনি স্পা বা ম্যাসাজ নিয়েছিলেন। অনেকেই চুলে মেহেদি লাগিয়ে সারা রাত রাখেন। সকালে ধুয়ে ফেলেন। অনেকক্ষণ ধরে ভিজে থাকার ফলে নরম হয়ে যেতে পারে চুলের গোড়া।
অতিরিক্ত পানির ব্যবহারে ত্বক ও চুল হারাতে পারে তার জৌলুশ এমনটাই জানালেন কিউবেলার রূপ বিশেষজ্ঞ ফারজানা মুন্নি। সাধারণত পেডিকিওর ও ম্যানিকিওরের সময় হালকা কুসুম পানিতে হাত ও পা ২০ মিনিটের বেশি ভিজিয়ে না রাখাই ভালো। এ ছাড়া শুষ্ক ত্বকের অধিকারীদের আধা ঘণ্টার বেশি সময় ধরে গোসল না করাই ভালো। বেশি সময় ত্বক ভেজা থাকলে তা আর্দ্রতা হারিয়ে শুষ্ক হয়ে পড়তে পারে।