অন্দরসজ্জার নান্দনিক আবহটুকু এখন ছড়িয়ে পড়ছে স্নানঘরেও। বেসিন, কেবিনেট, আয়না আর শৌখিন কিছু সামগ্রীর ব্যবহারে ছোট পরিসরের স্নানঘরেও ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে স্নিগ্ধতার আবেশ। খুব সাধারণ জিনিসের ব্যবহারেই সাজাবেন স্নানঘর, সে বিষয়ে জানালেন এক্সটেরিয়র-ইন্টেরিয়রের ইন্টেরিয়র ডিজাইনার আনিসুল ইসলাম। ছোট বা বড়—আয়তন যেমনই হোক না কেন, স্নানঘরে কেবিনেটের ব্যবহারটা এখন বেশ জনপ্রিয়। কেবিনেট তৈরি করতে সাধারণত সেগুন, শীলকড়ই কাঠ ব্যবহার করা হয়। তবে বাজেট যদি কম থাকে, তাহলে বিভিন্ন ধরনের বার্মা টিক, ব্রাউন টিক বোর্ড দিয়েই তৈরি করে নিতে পারেন কেবিনেট। কেবিনেট বানানোর পর তাতে লেকার পলিশ করে নিন। এতে করে পানি লাগলেও নষ্ট হবে না কাঠ।স্নানঘরের মেঝেতে অফ হোয়াইট (হালকা সাদা রঙের) টাইলস ব্যবহার করা ভালো। খুব গাঢ় রং যেমন কালো বা বাদামি রঙের টাইলসের ব্যবহার স্নানঘরের পরিসরকে আরও ছোট করে তোলে। বাথরুমে ব্যবহৃত আয়নার চারদিকে কাঠের ফ্রেম বসিয়ে তাতে খোদাই করে নিতে পারেন কোনো নকশা। সাধারণত আয়নার নিচে একটি কাচের তাক বসিয়ে তাতে সাবান, শ্যাম্পুর মতো প্রসাধনীগুলো রাখা হয়। এভাবে ছোট পরিসরে একসঙ্গে অনেকগুলো জিনিস রাখার যেমন অসুবিধা, তেমনি ব্যবহারের সময় স্বাচ্ছন্দ্য পাওয়া যায় না। এ জন্য দেয়ালের সুবিধাজনক স্থানে বানিয়ে নিতে পারেন প্রসাধনীর কাউন্টার। হাতে আঁকা কাচ ত্রিভুজ নকশায় কেটে দুই বা তিন ধাপে তা দেয়ালে বসিয়ে দিন। ওপরের দিকের প্রথম ধাপটিতে রাখতে পারেন রংবেরঙের ফুল বা শোপিস। প্রসাধনী রাখার জন্য অন্য তাকগুলোকে বেছে নিন। শৌখিন কিছু সামগ্রী দিয়েও সাজিয়ে তুলতে পারেন স্নানঘরটিকে। এ ক্ষেত্রে বেসিন কেবিনেটের ওপর সাজিয়ে রাখতে পারেন এগুলো। তবে মনে রাখবেন, বাথরুমে রাখা শোপিসগুলো চিনামাটির তৈরি হওয়াই ভালো। বাথরুমে দুটি তোয়ালে ব্যবহার করতে পারেন। এ ক্ষেত্রে ১৫ দিন পর পর তা বদলে দিন।বাথরুমের টাইলস দাগহীন রাখতে বাথরুম ব্যবহার শেষে পুরো মেঝে পানি দিয়ে পরিষ্কার করে তা শুকিয়ে নিন। এ ছাড়া বাথরুমে পানিভর্তি বাটিতে ছড়িয়ে দিতে পারেন বেলিফুল।
অন্দরসজ্জার নান্দনিক আবহটুকু এখন ছড়িয়ে পড়ছে স্নানঘরেও। বেসিন, কেবিনেট, আয়না আর শৌখিন কিছু সামগ্রীর ব্যবহারে ছোট পরিসরের স্নানঘরেও ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে স্নিগ্ধতার আবেশ। খুব সাধারণ জিনিসের ব্যবহারেই সাজাবেন স্নানঘর, সে বিষয়ে জানালেন এক্সটেরিয়র-ইন্টেরিয়রের ইন্টেরিয়র ডিজাইনার আনিসুল ইসলাম। ছোট বা বড়—আয়তন যেমনই হোক না কেন, স্নানঘরে কেবিনেটের ব্যবহারটা এখন বেশ জনপ্রিয়। কেবিনেট তৈরি করতে সাধারণত সেগুন, শীলকড়ই কাঠ ব্যবহার করা হয়। তবে বাজেট যদি কম থাকে, তাহলে বিভিন্ন ধরনের বার্মা টিক, ব্রাউন টিক বোর্ড দিয়েই তৈরি করে নিতে পারেন কেবিনেট। কেবিনেট বানানোর পর তাতে লেকার পলিশ করে নিন। এতে করে পানি লাগলেও নষ্ট হবে না কাঠ।স্নানঘরের মেঝেতে অফ হোয়াইট (হালকা সাদা রঙের) টাইলস ব্যবহার করা ভালো। খুব গাঢ় রং যেমন কালো বা বাদামি রঙের টাইলসের ব্যবহার স্নানঘরের পরিসরকে আরও ছোট করে তোলে। বাথরুমে ব্যবহৃত আয়নার চারদিকে কাঠের ফ্রেম বসিয়ে তাতে খোদাই করে নিতে পারেন কোনো নকশা। সাধারণত আয়নার নিচে একটি কাচের তাক বসিয়ে তাতে সাবান, শ্যাম্পুর মতো প্রসাধনীগুলো রাখা হয়। এভাবে ছোট পরিসরে একসঙ্গে অনেকগুলো জিনিস রাখার যেমন অসুবিধা, তেমনি ব্যবহারের সময় স্বাচ্ছন্দ্য পাওয়া যায় না। এ জন্য দেয়ালের সুবিধাজনক স্থানে বানিয়ে নিতে পারেন প্রসাধনীর কাউন্টার। হাতে আঁকা কাচ ত্রিভুজ নকশায় কেটে দুই বা তিন ধাপে তা দেয়ালে বসিয়ে দিন। ওপরের দিকের প্রথম ধাপটিতে রাখতে পারেন রংবেরঙের ফুল বা শোপিস। প্রসাধনী রাখার জন্য অন্য তাকগুলোকে বেছে নিন। শৌখিন কিছু সামগ্রী দিয়েও সাজিয়ে তুলতে পারেন স্নানঘরটিকে। এ ক্ষেত্রে বেসিন কেবিনেটের ওপর সাজিয়ে রাখতে পারেন এগুলো। তবে মনে রাখবেন, বাথরুমে রাখা শোপিসগুলো চিনামাটির তৈরি হওয়াই ভালো। বাথরুমে দুটি তোয়ালে ব্যবহার করতে পারেন। এ ক্ষেত্রে ১৫ দিন পর পর তা বদলে দিন।বাথরুমের টাইলস দাগহীন রাখতে বাথরুম ব্যবহার শেষে পুরো মেঝে পানি দিয়ে পরিষ্কার করে তা শুকিয়ে নিন। এ ছাড়া বাথরুমে পানিভর্তি বাটিতে ছড়িয়ে দিতে পারেন বেলিফুল।