মুখে
উপটান বা নানা রকম প্যাক তো লাগানো হচ্ছেই। ফেস মাস্কও আজকাল অনেকে
ব্যবহার করছেন। বড় প্রসাধনীর দোকানগুলোতে পাওয়া যাচ্ছে নানা রকম মাস্ক,
মুখোশও বলা যায় বটে এগুলোকে। মুখোশের মতোই মুখে লাগিয়ে নিতে হবে।
নির্দিষ্ট সময় পর তুলে ফেললেই পাবেন টানটান, সজীব ত্বক।
কে না পছন্দ করেন দিনের মাঝে মিনিট পনেরো-বিশেক মুখে একটু মাস্ক লাগিয়ে আরাম করে নিতে। নিজেকে আলাদা করে কিছুটা সময় দেওয়াও হলো আর সঙ্গে ত্বকের বাড়তি একটু পরিচর্যা মাস্কের মাধ্যমে হয়ে গেল। ত্বক পরিচর্যায় ফেসিয়াল মাস্কের ব্যবহার ইদানীং মোটামুটি সবার প্রিয়। তাৎক্ষণিকভাবে টানটান আর পরিষ্কার ত্বক পেতে মাস্কের বিকল্প নেই, সঙ্গে ভবিষ্যতের জন্য ফলপ্রসূ প্রভাব তো আছেই।
|সবারই কি ফেসিয়াল মাস্ক ব্যবহার করা উচিত? অবশ্যই। ফেসিয়াল মাস্ক সবার জন্যই, শুধু আপনাকে আপনার ত্বক উপযোগী মাস্কটি বেছে নিতে হবে। সঠিক মাস্ক ব্যবহারে আপনার ত্বকের আর্দ্রতার ভারসাম্য নিয়ন্ত্রিত থাকতে পারে। এ ছাড়া ত্বকের তৈলাক্ত ভাব নিয়ন্ত্রণ, লোমকূপের মুখ পরিষ্কার থাকা, ত্বকের উজ্জ্বলতা ধরে রাখা এমনকি সানবার্ন কমানো ইত্যাদি ফলও পাবেন মাস্কের ব্যবহারে।
বাজারে নানা ধরনের মাস্ক পাওয়া যায় যেমন ক্লে-বেজড মাস্ক, পেপার বা শিট মাস্ক, পিল-অফ মাস্ক, এক্সফোলিয়েটিং মাস্ক ইত্যাদি। এগুলোর মাঝে থাকে আবার নানা গুণের সমাহার ও ত্বক অনুযায়ী প্রকারভেদ। ক্লে-বেজড মাস্কগুলো ত্বক পরিষ্কার করা, তৈলাক্ত ভাব কমানো, ত্বকের টানটান ভাব বজায় রাখা ও দৃশ্যমান পোরস কমিয়ে আনার জন্য অতুলনীয়। সাধারণ থেকে তৈলাক্ত ত্বকের জন্য এগুলো বেশ ভালো কিন্তু শুষ্ক ত্বকে ক্লে-বেজড মাস্ক শুষ্কতা আরও বাড়িয়ে দিতে পারে। তবে শুষ্ক ত্বকের জন্য আলাদাভাবে তৈরি ক্লে মাস্কও বাজারে রয়েছে। পেপার বা শিট মাস্কগুলো ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখার জন্য সবচেয়ে কার্যকর। এই মাস্কের মূল উপাদান থাকে বিভিন্ন ধরনের ত্বক-উপযোগী সিরাম, যা ত্বকের আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণ করার সঙ্গে সঙ্গে ত্বকের রোদে পোড়া ভাব কমানো এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সহায়তা করে। বৈশিষ্ট্য ভেদে সিরামে যদি অন্য কোনো গুণাগুণ থাকে, তবে সে উপকারও পেয়ে যাবেন একই সঙ্গে। পিল-অব মাস্ক সাধারণত চটজলদি ত্বক পরিষ্কারের জন্য উপযোগী। এক্সফোলিয়েটিং মাস্ক ত্বকের রক্তসঞ্চালন বাড়ায়, মরা কোষ, ব্ল্যাকহেডস, হোয়াইটহেডস দূর করে ত্বককে গভীরভাবে পরিষ্কার করে। ইদানীং স্লিপিং মাস্ক নামক ক্রিম মাস্কও বেশ পরিচিত। স্লিপিং মাস্ক অন্যান্য মাস্কের চেয়ে একটু ভিন্ন। এটি কিছুটা নাইট ক্রিমের পরিপূরক হিসেবে কাজ করে। রাতে ঘুমানোর আগে এটি ব্যবহার করতে হয়।
মাস্ক ব্যবহারের আগে নিজের ত্বকের ধরন ও প্রয়োজন বুঝে নিন। যেকোনো মাস্ক ব্যবহারের আগে ত্বক ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিন। যদি সম্ভব হয়, তবে মাস্কের আগে ত্বকে একটু ভাপ বা স্টিম দিয়ে নিতে পারেন। প্রতি ধরনের মাস্কেই সময়সীমা উল্লেখ থাকে, অর্থাৎ কতক্ষণ লাগিয়ে রাখতে হবে, তা বলা থাকে। ব্যবহারের সময় তা অনুসরণ করুন। ক্লে মাস্ক ব্যবহারের ক্ষেত্রে কখনোই তা ত্বকে পুরোপুরি শুকোবেন না, হালকা শুকিয়ে এলেই ধুয়ে ফেলুন। পেপার মাস্ক অধিক সময় ব্যবহারে উপকার বেশি এমন ধারণা ভুল। মাস্ক ব্যবহারের পর হালকা গরম পানি দিয়ে আলতো হাতে ত্বক পরিষ্কার করে ফেলুন। ত্বকে ব্রণের মতো সমস্যা থাকলে মাস্ক ব্যবহারে সতর্ক হোন। পেপার মাস্ক চাইলে আপনি প্রতিদিনই ব্যবহার করতে পারেন কিন্তু অন্যান্য মাস্ক সপ্তাহে দুইবারের বেশি ব্যবহার না করাই ভালো।
ফেসিয়াল মাস্কের ব্যবহার কখনোই ত্বকের অন্যান্য পরিচর্যার উপাদানের বিকল্প নয়। তবে তা অন্যান্য উপাদানের ব্যবহারকে আরও কার্যকর করতে সহায়তা করে। যদি আপনার ত্বক পরিচর্যার রুটিনে ফেসিয়াল মাস্ক না থেকে থাকে, তবে শুরু করে দিতে পারেন। মাস্কের ব্যবহার আপনার ত্বকে দৃশ্যমান পরিবর্তন এনে দেবে।
কে না পছন্দ করেন দিনের মাঝে মিনিট পনেরো-বিশেক মুখে একটু মাস্ক লাগিয়ে আরাম করে নিতে। নিজেকে আলাদা করে কিছুটা সময় দেওয়াও হলো আর সঙ্গে ত্বকের বাড়তি একটু পরিচর্যা মাস্কের মাধ্যমে হয়ে গেল। ত্বক পরিচর্যায় ফেসিয়াল মাস্কের ব্যবহার ইদানীং মোটামুটি সবার প্রিয়। তাৎক্ষণিকভাবে টানটান আর পরিষ্কার ত্বক পেতে মাস্কের বিকল্প নেই, সঙ্গে ভবিষ্যতের জন্য ফলপ্রসূ প্রভাব তো আছেই।
|সবারই কি ফেসিয়াল মাস্ক ব্যবহার করা উচিত? অবশ্যই। ফেসিয়াল মাস্ক সবার জন্যই, শুধু আপনাকে আপনার ত্বক উপযোগী মাস্কটি বেছে নিতে হবে। সঠিক মাস্ক ব্যবহারে আপনার ত্বকের আর্দ্রতার ভারসাম্য নিয়ন্ত্রিত থাকতে পারে। এ ছাড়া ত্বকের তৈলাক্ত ভাব নিয়ন্ত্রণ, লোমকূপের মুখ পরিষ্কার থাকা, ত্বকের উজ্জ্বলতা ধরে রাখা এমনকি সানবার্ন কমানো ইত্যাদি ফলও পাবেন মাস্কের ব্যবহারে।
বাজারে নানা ধরনের মাস্ক পাওয়া যায় যেমন ক্লে-বেজড মাস্ক, পেপার বা শিট মাস্ক, পিল-অফ মাস্ক, এক্সফোলিয়েটিং মাস্ক ইত্যাদি। এগুলোর মাঝে থাকে আবার নানা গুণের সমাহার ও ত্বক অনুযায়ী প্রকারভেদ। ক্লে-বেজড মাস্কগুলো ত্বক পরিষ্কার করা, তৈলাক্ত ভাব কমানো, ত্বকের টানটান ভাব বজায় রাখা ও দৃশ্যমান পোরস কমিয়ে আনার জন্য অতুলনীয়। সাধারণ থেকে তৈলাক্ত ত্বকের জন্য এগুলো বেশ ভালো কিন্তু শুষ্ক ত্বকে ক্লে-বেজড মাস্ক শুষ্কতা আরও বাড়িয়ে দিতে পারে। তবে শুষ্ক ত্বকের জন্য আলাদাভাবে তৈরি ক্লে মাস্কও বাজারে রয়েছে। পেপার বা শিট মাস্কগুলো ত্বকের আর্দ্রতা বজায় রাখার জন্য সবচেয়ে কার্যকর। এই মাস্কের মূল উপাদান থাকে বিভিন্ন ধরনের ত্বক-উপযোগী সিরাম, যা ত্বকের আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রণ করার সঙ্গে সঙ্গে ত্বকের রোদে পোড়া ভাব কমানো এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সহায়তা করে। বৈশিষ্ট্য ভেদে সিরামে যদি অন্য কোনো গুণাগুণ থাকে, তবে সে উপকারও পেয়ে যাবেন একই সঙ্গে। পিল-অব মাস্ক সাধারণত চটজলদি ত্বক পরিষ্কারের জন্য উপযোগী। এক্সফোলিয়েটিং মাস্ক ত্বকের রক্তসঞ্চালন বাড়ায়, মরা কোষ, ব্ল্যাকহেডস, হোয়াইটহেডস দূর করে ত্বককে গভীরভাবে পরিষ্কার করে। ইদানীং স্লিপিং মাস্ক নামক ক্রিম মাস্কও বেশ পরিচিত। স্লিপিং মাস্ক অন্যান্য মাস্কের চেয়ে একটু ভিন্ন। এটি কিছুটা নাইট ক্রিমের পরিপূরক হিসেবে কাজ করে। রাতে ঘুমানোর আগে এটি ব্যবহার করতে হয়।
মাস্ক ব্যবহারের আগে নিজের ত্বকের ধরন ও প্রয়োজন বুঝে নিন। যেকোনো মাস্ক ব্যবহারের আগে ত্বক ভালোভাবে পরিষ্কার করে নিন। যদি সম্ভব হয়, তবে মাস্কের আগে ত্বকে একটু ভাপ বা স্টিম দিয়ে নিতে পারেন। প্রতি ধরনের মাস্কেই সময়সীমা উল্লেখ থাকে, অর্থাৎ কতক্ষণ লাগিয়ে রাখতে হবে, তা বলা থাকে। ব্যবহারের সময় তা অনুসরণ করুন। ক্লে মাস্ক ব্যবহারের ক্ষেত্রে কখনোই তা ত্বকে পুরোপুরি শুকোবেন না, হালকা শুকিয়ে এলেই ধুয়ে ফেলুন। পেপার মাস্ক অধিক সময় ব্যবহারে উপকার বেশি এমন ধারণা ভুল। মাস্ক ব্যবহারের পর হালকা গরম পানি দিয়ে আলতো হাতে ত্বক পরিষ্কার করে ফেলুন। ত্বকে ব্রণের মতো সমস্যা থাকলে মাস্ক ব্যবহারে সতর্ক হোন। পেপার মাস্ক চাইলে আপনি প্রতিদিনই ব্যবহার করতে পারেন কিন্তু অন্যান্য মাস্ক সপ্তাহে দুইবারের বেশি ব্যবহার না করাই ভালো।
ফেসিয়াল মাস্কের ব্যবহার কখনোই ত্বকের অন্যান্য পরিচর্যার উপাদানের বিকল্প নয়। তবে তা অন্যান্য উপাদানের ব্যবহারকে আরও কার্যকর করতে সহায়তা করে। যদি আপনার ত্বক পরিচর্যার রুটিনে ফেসিয়াল মাস্ক না থেকে থাকে, তবে শুরু করে দিতে পারেন। মাস্কের ব্যবহার আপনার ত্বকে দৃশ্যমান পরিবর্তন এনে দেবে।