শুধু
চুলের যত্নেই নয়, ত্বকের যত্নেও তেলের রয়েছে দারুণ কার্যকারিতা। বিশেষ
করে শীতের এই সময়টায় তেল শুধু ময়েশ্চারাইজারের কাজই করে না, ত্বক
পরিষ্কার করতে সহায়তা করে তেল—এমনটাই জানালেন হারমনি স্পার রূপবিশেষজ্ঞ
রাহিমা সুলতানা।
রাহিমা সুলতানা জানালেন, গোসলের আগে তেল মেখে ৫ থেকে ১০ মিনিট অপেক্ষার পর একটা ভেজা তোয়ালে বা কাপড় দিয়ে মুছে নিলেই পরিষ্কার হবে ত্বক। গোসলের পরও তেল লাগালে তা দীর্ঘক্ষণ ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সহায়তা করে। তবে রাতে ঘুমানোর আগে তেল লাগালে তা সবচেয়ে ভালো কাজ করে বলে জানালেন এই রূপবিশেষজ্ঞ। এদিকে শীতে ত্বকের রুক্ষতা দূর করতে নারকেল তেলের সঙ্গে গুঁড়া দুধ, গোলাপজল আর গ্লিসারিন মিশিয়ে লাগাতে পারেন। মেকআপ তুলতেও সাহায্য করে নারকেল তেল। ঠোঁট ফেটে গেল তিলের তেলের সঙ্গে মধু, গ্লিসারিন আর গোলাপের পাপড়ি বাটা মিশিয়ে লাগালে উপকার পাবেন। এ ছাড়া পা ফাটার সমস্যা আছে যাদের, তাঁরা তিলের তেলের সঙ্গে গ্লিসারিন আর গোলাপজল মিশিয়ে লাগাতে পারেন। যাঁদের ত্বক খুব শুষ্ক, শীতের সময় তাঁদের সমস্যাটা যেন একটু বেড়েই যায়। এ সময় দুই চা-চামচ কালোজিরার তেল, ১ চা-চামচ নারকেল তেল, ১ চা-চামচ গ্লিসারিনের সঙ্গে মধু আর লেবুর রস মিশিয়ে লাগালে তা দীর্ঘক্ষণ ত্বকে আর্দ্রতা ধরে রাখতে সহায়তা করবে। পাশাপাশি দূর হবে ত্বকের কালো দাগও। এ ছাড়া ত্বকের শুষ্কতা বেড়ে যাওয়ায় সমস্যা দেখা দিলে ব্যবহার করতে পারেন নিম তেল। আমলা তেলে ভিটামিন সি থাকায় তা এই শীতে ত্বকের কুঁচকে যাওয়া দূর করে।
সচরাচর বাজারে পাওয়া যায় না এই তেলগুলো। তাই ঘরে বসেই তা বানিয়ে নিন। যেমন ৫০ গ্রাম নিমপাতাকে ভালো করে বেটে চুলায় পানিটুকু শুকিয়ে নিন। এবার তাতে ১ লিটার নারকেল তেল ঢালুন। বুদ্বুদ ওঠা বন্ধ হয়ে গেলেই তৈরি হয়ে যাবে নিম তেল। গোটা শীতকাল ধরেই এটি ব্যবহার করতে পারবেন। এভাবেই ১০০ গ্রাম আমলকীর সঙ্গে ৫০ গ্রাম মেথি বেটে ১ লিটার নারকেল তেলের সঙ্গে জ্বাল দিয়ে নিতে পারেন।
এদিকে বিন্দিয়া এক্সক্লুসিভের রূপবিশেষজ্ঞ শারমীন কচি জানালেন, তেলের চিটচিটে ভাবের জন্য যাঁরা তেল লাগাতে অস্বস্তিবোধ করেন, তাঁরা তেলের সঙ্গে কিছুটা পানি মিশিয়ে নিতে পারেন। এ ছাড়া তৈলাক্ত ত্বকেও তেল ব্যবহার করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে তেলের সঙ্গে টকদই আর লেবুর রস মিশিয়ে গোসলের আগে লাগাতে পারেন।
রাহিমা সুলতানা জানালেন, গোসলের আগে তেল মেখে ৫ থেকে ১০ মিনিট অপেক্ষার পর একটা ভেজা তোয়ালে বা কাপড় দিয়ে মুছে নিলেই পরিষ্কার হবে ত্বক। গোসলের পরও তেল লাগালে তা দীর্ঘক্ষণ ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখতে সহায়তা করে। তবে রাতে ঘুমানোর আগে তেল লাগালে তা সবচেয়ে ভালো কাজ করে বলে জানালেন এই রূপবিশেষজ্ঞ। এদিকে শীতে ত্বকের রুক্ষতা দূর করতে নারকেল তেলের সঙ্গে গুঁড়া দুধ, গোলাপজল আর গ্লিসারিন মিশিয়ে লাগাতে পারেন। মেকআপ তুলতেও সাহায্য করে নারকেল তেল। ঠোঁট ফেটে গেল তিলের তেলের সঙ্গে মধু, গ্লিসারিন আর গোলাপের পাপড়ি বাটা মিশিয়ে লাগালে উপকার পাবেন। এ ছাড়া পা ফাটার সমস্যা আছে যাদের, তাঁরা তিলের তেলের সঙ্গে গ্লিসারিন আর গোলাপজল মিশিয়ে লাগাতে পারেন। যাঁদের ত্বক খুব শুষ্ক, শীতের সময় তাঁদের সমস্যাটা যেন একটু বেড়েই যায়। এ সময় দুই চা-চামচ কালোজিরার তেল, ১ চা-চামচ নারকেল তেল, ১ চা-চামচ গ্লিসারিনের সঙ্গে মধু আর লেবুর রস মিশিয়ে লাগালে তা দীর্ঘক্ষণ ত্বকে আর্দ্রতা ধরে রাখতে সহায়তা করবে। পাশাপাশি দূর হবে ত্বকের কালো দাগও। এ ছাড়া ত্বকের শুষ্কতা বেড়ে যাওয়ায় সমস্যা দেখা দিলে ব্যবহার করতে পারেন নিম তেল। আমলা তেলে ভিটামিন সি থাকায় তা এই শীতে ত্বকের কুঁচকে যাওয়া দূর করে।
সচরাচর বাজারে পাওয়া যায় না এই তেলগুলো। তাই ঘরে বসেই তা বানিয়ে নিন। যেমন ৫০ গ্রাম নিমপাতাকে ভালো করে বেটে চুলায় পানিটুকু শুকিয়ে নিন। এবার তাতে ১ লিটার নারকেল তেল ঢালুন। বুদ্বুদ ওঠা বন্ধ হয়ে গেলেই তৈরি হয়ে যাবে নিম তেল। গোটা শীতকাল ধরেই এটি ব্যবহার করতে পারবেন। এভাবেই ১০০ গ্রাম আমলকীর সঙ্গে ৫০ গ্রাম মেথি বেটে ১ লিটার নারকেল তেলের সঙ্গে জ্বাল দিয়ে নিতে পারেন।
এদিকে বিন্দিয়া এক্সক্লুসিভের রূপবিশেষজ্ঞ শারমীন কচি জানালেন, তেলের চিটচিটে ভাবের জন্য যাঁরা তেল লাগাতে অস্বস্তিবোধ করেন, তাঁরা তেলের সঙ্গে কিছুটা পানি মিশিয়ে নিতে পারেন। এ ছাড়া তৈলাক্ত ত্বকেও তেল ব্যবহার করতে পারেন। সে ক্ষেত্রে তেলের সঙ্গে টকদই আর লেবুর রস মিশিয়ে গোসলের আগে লাগাতে পারেন।