ঝকঝকে
স্টাইল ম্যাগাজিনে কিংবা ওয়েবসাইটে তারকাদের ছবি দেখে ভাবছেন, আমার সাজটা
কেন এমন হয় না। তাঁদের ত্বকের যে জেল্লা তা কি আসলেই মেকআপের কৃতিত্ব, কোন
ধরনের মেকআপ ব্যবহারে ত্বকে ফুটে ওঠে এমন দীপ্তি। এ সময়ের ট্রেন্ড ডিউয়ি
বা গ্লোয়ি লুক নিয়ে এমন সব প্রশ্ন অনেকের।
ডিউয়ি লুক বা বাংলায় বলা যেতে ত্বকে শিশিরধোয়া আভা। এখন সাজের সবচেয়ে আকর্ষণীয় ট্রেন্ড বোধ হয় এটাই। শীতের প্রকৃতি রুক্ষ হতে পারে, আপনার ত্বকে কিন্তু থাকবে জেল্লা। সংগীতশিল্পী জেনিফার লোপেজের এ সময়ের সাজ দেখুন। চোখ বা ঠোঁটে রঙের ছটা না থাকলেও, গালে-কপালে চকচকে ভাব।
ডিউয়ি লুকের মূল বৈশিষ্ট্য হলো ত্বক সজীব, সতেজ, প্রাণবন্ত দেখানো। মেকআপের মাধ্যমেই তা করা হবে কিন্তু মেকআপে ঢাকা আছে ত্বক তা মোটেই বোঝা যাবে না। স্বাভাবিক উজ্জ্বল আর গ্লোয়ি মেকআপ লুক তৈরি করা কিন্তু সহজ নয়, এতে যেমন আপনার ত্বক স্বাভাবিকভাবে সুস্থ ও সুন্দর থাকা জরুরি তেমনি প্রয়োজন সঠিক পণ্য ব্যবহারের। মনে রাখবেন, তৈলাক্ত ত্বকে যে তেলের চিকনাই দেখা যায় আমরা কিন্তু সেই গ্লোয়ের কথা বলছি না। অথবা অনেকখানি শিমার পাউডার মুখে মেখে চাকচিক্য আনার কথাও বলছি না। ওসব আর ডিউয়ি মেকআপের মধ্যে অনেক তফাত। সুস্থ ও সজীব ত্বক স্বাভাবিকভাবেই চকচকে দেখায়। ডিউয়ি মেকআপে ত্বকের সেই আভাকেই আরও প্রস্ফুটিত করে তোলা হয়।
প্রথমেই নজর দিন ত্বকের প্রকারভেদে। যদিও আমরা কথা বলছি মেকআপ নিয়ে কিন্তু এ ধরনের মেকআপ করতে গেলে ত্বকের প্রাধান্য সবচেয়ে বেশি। ত্বক সুস্থ না হলে এ ধরনের মেকআপ করা প্রায় অসম্ভবের কাছাকাছি। ডিউয়ি মেকআপের মূল মন্ত্র হলো আর্দ্র ত্বক। সঠিক মাত্রায় আর্দ্র ত্বকে যখন ডিউয়ি মেকআপ ব্যবহার করা হয় তখন তা ভালোভাবে ত্বকের সঙ্গে মিশে গিয়ে স্বাভাবিক আভা আনে। তাই খুব খেয়াল রাখতে হবে যে আপনার ত্বক সঠিক মাত্রায় আর্দ্র আছে কি না। ময়েশ্চরাইজার অথবা বিশেষ যত ক্রিমই ব্যবহার করুন না কেন তার পরও সপ্তাহে একবার অন্তত হাইড্রেটিং মাস্ক ব্যবহার করুন।
এরপর আসে ত্বকের মসৃণতা। সপ্তাহে অন্তত দুবার এবং অবশ্যই মেকআপের আগে স্ক্রাবিংয়ের মাধ্যমে মরা কোষগুলো পরিষ্কার করে ফেলা উচিত।
ডিউয়ি মেকআপ শুরু করতে বেজ হিসেবে ইলুমিনেটিং বা লাইট রিফ্লেক্টিং প্রাইমার অথবা সিরাম বেছে নিন। ফাউন্ডেশনের ক্ষেত্রে লুমিনাস ফিনিশের শিয়ার অথবা ত্বক বিশেষে সেমি-ম্যাট ফাউন্ডেশন বাছুন। অনেক ভারী করে পাউডার দেবেন না, মিনারেল বা শিয়ার পাউডার হালকা করে ত্বকের তৈলাক্ত অংশে ডাস্ট করুন। পাউডার ব্লাশের চেয়ে ক্রিম ফর্মুলার ব্লাশ এই লুকের জন্য ভালো।
সবশেষে হাইলাইটারের পালা। পাউডার অথবা ক্রিম হাইলাইটার দিয়ে মুখের উঁচু অংশগুলো যেমন চিক বোন, নাকের ওপরে, কপালে ও ভ্রুর নিচে হাইলাইট করুন। বাজারে নানা ধরনের ময়েশ্চার স্প্রে পাওয়া যায়। এগুলো মেকআপের ম্যাট ভাব কমিয়ে ত্বককে স্বাভাবিক দীপ্তিময় দেখাতে সাহায্য করে, সেই সঙ্গে মেকআপকে দীর্ঘস্থায়ীও করে। সাজ শেষ এমন মেকআপ স্প্রে ব্যবহার করতে পারেন।
ডিউয়ি লুক বা বাংলায় বলা যেতে ত্বকে শিশিরধোয়া আভা। এখন সাজের সবচেয়ে আকর্ষণীয় ট্রেন্ড বোধ হয় এটাই। শীতের প্রকৃতি রুক্ষ হতে পারে, আপনার ত্বকে কিন্তু থাকবে জেল্লা। সংগীতশিল্পী জেনিফার লোপেজের এ সময়ের সাজ দেখুন। চোখ বা ঠোঁটে রঙের ছটা না থাকলেও, গালে-কপালে চকচকে ভাব।
ডিউয়ি লুকের মূল বৈশিষ্ট্য হলো ত্বক সজীব, সতেজ, প্রাণবন্ত দেখানো। মেকআপের মাধ্যমেই তা করা হবে কিন্তু মেকআপে ঢাকা আছে ত্বক তা মোটেই বোঝা যাবে না। স্বাভাবিক উজ্জ্বল আর গ্লোয়ি মেকআপ লুক তৈরি করা কিন্তু সহজ নয়, এতে যেমন আপনার ত্বক স্বাভাবিকভাবে সুস্থ ও সুন্দর থাকা জরুরি তেমনি প্রয়োজন সঠিক পণ্য ব্যবহারের। মনে রাখবেন, তৈলাক্ত ত্বকে যে তেলের চিকনাই দেখা যায় আমরা কিন্তু সেই গ্লোয়ের কথা বলছি না। অথবা অনেকখানি শিমার পাউডার মুখে মেখে চাকচিক্য আনার কথাও বলছি না। ওসব আর ডিউয়ি মেকআপের মধ্যে অনেক তফাত। সুস্থ ও সজীব ত্বক স্বাভাবিকভাবেই চকচকে দেখায়। ডিউয়ি মেকআপে ত্বকের সেই আভাকেই আরও প্রস্ফুটিত করে তোলা হয়।
প্রথমেই নজর দিন ত্বকের প্রকারভেদে। যদিও আমরা কথা বলছি মেকআপ নিয়ে কিন্তু এ ধরনের মেকআপ করতে গেলে ত্বকের প্রাধান্য সবচেয়ে বেশি। ত্বক সুস্থ না হলে এ ধরনের মেকআপ করা প্রায় অসম্ভবের কাছাকাছি। ডিউয়ি মেকআপের মূল মন্ত্র হলো আর্দ্র ত্বক। সঠিক মাত্রায় আর্দ্র ত্বকে যখন ডিউয়ি মেকআপ ব্যবহার করা হয় তখন তা ভালোভাবে ত্বকের সঙ্গে মিশে গিয়ে স্বাভাবিক আভা আনে। তাই খুব খেয়াল রাখতে হবে যে আপনার ত্বক সঠিক মাত্রায় আর্দ্র আছে কি না। ময়েশ্চরাইজার অথবা বিশেষ যত ক্রিমই ব্যবহার করুন না কেন তার পরও সপ্তাহে একবার অন্তত হাইড্রেটিং মাস্ক ব্যবহার করুন।
এরপর আসে ত্বকের মসৃণতা। সপ্তাহে অন্তত দুবার এবং অবশ্যই মেকআপের আগে স্ক্রাবিংয়ের মাধ্যমে মরা কোষগুলো পরিষ্কার করে ফেলা উচিত।
ডিউয়ি মেকআপ শুরু করতে বেজ হিসেবে ইলুমিনেটিং বা লাইট রিফ্লেক্টিং প্রাইমার অথবা সিরাম বেছে নিন। ফাউন্ডেশনের ক্ষেত্রে লুমিনাস ফিনিশের শিয়ার অথবা ত্বক বিশেষে সেমি-ম্যাট ফাউন্ডেশন বাছুন। অনেক ভারী করে পাউডার দেবেন না, মিনারেল বা শিয়ার পাউডার হালকা করে ত্বকের তৈলাক্ত অংশে ডাস্ট করুন। পাউডার ব্লাশের চেয়ে ক্রিম ফর্মুলার ব্লাশ এই লুকের জন্য ভালো।
সবশেষে হাইলাইটারের পালা। পাউডার অথবা ক্রিম হাইলাইটার দিয়ে মুখের উঁচু অংশগুলো যেমন চিক বোন, নাকের ওপরে, কপালে ও ভ্রুর নিচে হাইলাইট করুন। বাজারে নানা ধরনের ময়েশ্চার স্প্রে পাওয়া যায়। এগুলো মেকআপের ম্যাট ভাব কমিয়ে ত্বককে স্বাভাবিক দীপ্তিময় দেখাতে সাহায্য করে, সেই সঙ্গে মেকআপকে দীর্ঘস্থায়ীও করে। সাজ শেষ এমন মেকআপ স্প্রে ব্যবহার করতে পারেন।