অফিস ইন্টেরিয়র মানেই ব্যয়বহুল একটা ব্যাপার তবে হোম
অফিসের ইন্টেরিয়রের ক্ষেত্রে এই বিষয়টি একেবারেই উল্টো এমনটাই জানালেন
সাঈদা ফজিলাতুন নাজ। বাসার আরামদায়ক কোনো জায়গায় খুব সাধারণ জিনিস দিয়ে
শুরু হতে পারে এই স্মল অফিসের কাজ। বাড়িতে স্মল অফিসের জন্য আলাদা জায়গা
থাকলে তো ভালোই, তবে তা যদি সম্ভব না হয় সে ক্ষেত্রে খাবার ঘরের একদিকে
অথবা বারান্দার মাঝে করা যেতে এই হোম অফিসের আয়োজন।
হোম অফিসের অন্দরসজ্জায় যে জিনিসটি অপরিহার্য তা হলো টেবিল। তবে টেবিলটির আকার কেমন হবে তা সম্পূর্ণ নির্ভর করবে কাজের ধরনের ওপর। সাধারণত টেবিলের আকৃতিটা অন্তত দুই বাই তিন ফুট হওয়া ভালো। এ ছাড়াও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র রাখতে টেবিলের একদিকে বানাতে পারেন ওয়াল কেবিনেট বুকশেলফ। তবে অনেক সময় আলাদা করে অনেকের বাড়িতে এ ধরনের শেলফ বানানোর জায়গা থাকে না, সে ক্ষেত্রে তাঁদের টেবিলের িনচের অংশে কেবিনেট বানানোর পরামর্শ দিলেন এই অন্দরসজ্জাবিদ। চাইলে টেবিলের ওপরের দেয়ালকেও কাজে লাগাতে পারেন। এখন বাজারে অনেক নান্দনিক নকশার ফলস কেবিনেট বা কাঠের তাক পাওয়া যায়। এ ধরনের কেবিনেটেও রাখতে পারেন প্রয়োজনীয় জিনিস।
সাধারণ বৈদ্যুতিক আলোর ব্যবহার তো আছেই, এ ছাড়াও কাজের টেবিলটির এক কোণে রাখতে পারেন টেবিল ল্যাম্প। এ ছাড়াও কাজের প্রয়োজনে যাঁরা বাড়িতে আসবেন তাঁদের বসার জন্য সোফার ব্যবহার করা যেতে পারে। যেহেতু অফিসের এই আয়োজনটা বাড়ির ভেতর, তাই অন্য ঘরের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে কিছু নান্দনিক জিনিসের ব্যবহার করতে পারেন। যেমন কিছু ঘরে রাখার গাছ ঝুলিয়ে দিতে পারেন ঘরের দেয়ালে, মূল টেবিলের পাশে ছোট একটা টেবিলে রাখতে পারেন ল্যাম্পশেড, ঘরের দেয়ালে একটা পেইন্টিং ঝুলিয়ে দিলেও মন্দ দেখাবে না।
হোম অফিস করার সময় আরও কিছু বিষয় মাথায় রাখার পরামর্শ দিলেন সাঈদা ফজিলাতুন নাজ। কাজের প্রয়োজনে অনেক সময় বাইরের লোক আসার দরকার হতে পারে, তাই শোবার ঘরে হোম অফিসের আয়োজন না করাই ভালো। এ ছাড়াও যেহেতু অফিসটা ঘরের ভেতর তাই আসবাব থেকে শুরু করে সবকিছুতেই একটু উজ্জ্বল রঙের পরশ থাকা ভালো, যেন ঘরের ভেতর অফিস হওয়ার কারণে ঘরের নান্দনিক ছন্দটা না হারিয়ে যায়।
হোম অফিসের অন্দরসজ্জায় যে জিনিসটি অপরিহার্য তা হলো টেবিল। তবে টেবিলটির আকার কেমন হবে তা সম্পূর্ণ নির্ভর করবে কাজের ধরনের ওপর। সাধারণত টেবিলের আকৃতিটা অন্তত দুই বাই তিন ফুট হওয়া ভালো। এ ছাড়াও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র রাখতে টেবিলের একদিকে বানাতে পারেন ওয়াল কেবিনেট বুকশেলফ। তবে অনেক সময় আলাদা করে অনেকের বাড়িতে এ ধরনের শেলফ বানানোর জায়গা থাকে না, সে ক্ষেত্রে তাঁদের টেবিলের িনচের অংশে কেবিনেট বানানোর পরামর্শ দিলেন এই অন্দরসজ্জাবিদ। চাইলে টেবিলের ওপরের দেয়ালকেও কাজে লাগাতে পারেন। এখন বাজারে অনেক নান্দনিক নকশার ফলস কেবিনেট বা কাঠের তাক পাওয়া যায়। এ ধরনের কেবিনেটেও রাখতে পারেন প্রয়োজনীয় জিনিস।
সাধারণ বৈদ্যুতিক আলোর ব্যবহার তো আছেই, এ ছাড়াও কাজের টেবিলটির এক কোণে রাখতে পারেন টেবিল ল্যাম্প। এ ছাড়াও কাজের প্রয়োজনে যাঁরা বাড়িতে আসবেন তাঁদের বসার জন্য সোফার ব্যবহার করা যেতে পারে। যেহেতু অফিসের এই আয়োজনটা বাড়ির ভেতর, তাই অন্য ঘরের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে কিছু নান্দনিক জিনিসের ব্যবহার করতে পারেন। যেমন কিছু ঘরে রাখার গাছ ঝুলিয়ে দিতে পারেন ঘরের দেয়ালে, মূল টেবিলের পাশে ছোট একটা টেবিলে রাখতে পারেন ল্যাম্পশেড, ঘরের দেয়ালে একটা পেইন্টিং ঝুলিয়ে দিলেও মন্দ দেখাবে না।
হোম অফিস করার সময় আরও কিছু বিষয় মাথায় রাখার পরামর্শ দিলেন সাঈদা ফজিলাতুন নাজ। কাজের প্রয়োজনে অনেক সময় বাইরের লোক আসার দরকার হতে পারে, তাই শোবার ঘরে হোম অফিসের আয়োজন না করাই ভালো। এ ছাড়াও যেহেতু অফিসটা ঘরের ভেতর তাই আসবাব থেকে শুরু করে সবকিছুতেই একটু উজ্জ্বল রঙের পরশ থাকা ভালো, যেন ঘরের ভেতর অফিস হওয়ার কারণে ঘরের নান্দনিক ছন্দটা না হারিয়ে যায়।