মানুষ
তার জীবদ্দশায় খাবার গ্রহণের মাধ্যমে সাত হাজারেরও বেশি প্রাণীকে খেয়ে
ফেলে! সম্প্রতি ভেজিটেরিয়ান ক্যালকুলেটর ডটকমের বরাতে এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য
প্রকাশ করেছে যুক্তরাজ্যের মিরর ডটকম। আর পৃথিবীর ৭০০ কোটি মানুষের জন্য
বিপুলসংখ্যক প্রাণীর জোগান দিতে বিভিন্ন ফার্মে প্রাণী উৎপাদন করতে হয়। এই
প্রাণী উৎপাদনের জন্য যে পরিমাণ কার্বন ডাই-অক্সাইড নির্গত হয়, তা বৈশ্বিক
উষ্ণায়নের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ কারণ।
ভেজিটেরিয়ান ক্যালকুলেটর ডটকম জানিয়েছে, একজন মানুষ যদি ৮০ বছর বেঁচে থাকে, তাহলে জীবদ্দশায় গড়ে আড়াই হাজার মুরগি, সাড়ে চার হাজার মাছ, ১১টি গরু, ৩০টি ভেড়া এবং অন্যান্য প্রাণী মিলিয়ে প্রায় সাড়ে সাত হাজার প্রাণী খায়।
মানুষকে নিরামিষভোজী হওয়ার আহ্বান জানিয়ে ভেজিটেরিয়ান ক্যালকুলেটর ডটকমের ফেসবুক পাতায় লেখা হয়েছে, মানুষের খাওয়ার জন্য ফার্মে প্রাণী উৎপাদনের কারণে বিশ্বের উষ্ণতা যে হারে বাড়ছে, তা মোটরগাড়ির ধোঁয়ার কারণে সৃষ্ট বায়ুদূষণের চেয়েও বেশি। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শিল্পকারখানা ব্যাপক মাত্রায় যে দূষণ ছড়ায়, তার পরেই আছে ফার্মে প্রাণী উৎপাদন করতে গিয়ে নির্গত কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ। অথচ আমিষ ভোজন কমিয়ে দিলে কার্বন নিঃসরণের পরিমাণ অনেকটাই কমানো সম্ভব।
ভেজিটেরিয়ান ক্যালকুলেটর ডটকম জানিয়েছে, একজন মানুষ যদি ৮০ বছর বেঁচে থাকে, তাহলে জীবদ্দশায় গড়ে আড়াই হাজার মুরগি, সাড়ে চার হাজার মাছ, ১১টি গরু, ৩০টি ভেড়া এবং অন্যান্য প্রাণী মিলিয়ে প্রায় সাড়ে সাত হাজার প্রাণী খায়।
মানুষকে নিরামিষভোজী হওয়ার আহ্বান জানিয়ে ভেজিটেরিয়ান ক্যালকুলেটর ডটকমের ফেসবুক পাতায় লেখা হয়েছে, মানুষের খাওয়ার জন্য ফার্মে প্রাণী উৎপাদনের কারণে বিশ্বের উষ্ণতা যে হারে বাড়ছে, তা মোটরগাড়ির ধোঁয়ার কারণে সৃষ্ট বায়ুদূষণের চেয়েও বেশি। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শিল্পকারখানা ব্যাপক মাত্রায় যে দূষণ ছড়ায়, তার পরেই আছে ফার্মে প্রাণী উৎপাদন করতে গিয়ে নির্গত কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ। অথচ আমিষ ভোজন কমিয়ে দিলে কার্বন নিঃসরণের পরিমাণ অনেকটাই কমানো সম্ভব।