সূর্যালোকের
সংস্পর্শে মানবদেহ নিজেই তৈরি করতে পারে এমন একমাত্র ভিটামিন হলো
ভিটামিন-ডি। এই ভিটামিন কেবল হাড়ের জন্যই উপকারী নয় বরং সার্বিক রোগ
প্রতিরোধ ক্ষমতার জন্যও জরুরি। নারী-পুরুষ উভয়ের জন্যই গুরুত্বপূর্ণ হলেও
নারীর জন্য ভিটামিন-ডি খুবই প্রয়োজনীয়। নারীরা বিশেষত হাড়ের দুর্বলতাসহ এ
জাতীয় স্বাস্থ্য সমস্যায় বেশি ভোগেন, যা ভিটামিন-ডি খুব সহজেই মোকাবিলা
করতে পারে। আর প্রসূতি ও নতুন মায়েদের দেহে পর্যাপ্ত ভিটামিন-ডি থাকা
সন্তানের জীবনের স্বাস্থ্যকর সূচনার জন্য অপরিহার্য।
নারী দেহের জন্য ভিটামিন-ডির স্বাস্থ্য উপকারিতা বিপুল। ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের হামলার বিরুদ্ধে লড়াই করতে দেহের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার জন্য খুবই প্রয়োজনীয় ভিটামিন-ডি। ক্লিনিক্যাল এন্ডোক্রিনোলজি অ্যান্ড মেটাবোলিজম সাময়িকীতে প্রকাশিত এক সাম্প্রতিক গবেষণায় বলা হয়েছে, পর্যাপ্ত ভিটামিন-ডি পাচ্ছেন এমন নারীরা বাকি নারীদের তুলনায় বিষণ্নতা মোকাবিলায় দ্বিগুণ শক্তিশালী।
শরীরে ভিটামিন-ডির স্বাভাবিক মাত্রা অতিরিক্ত ওজন দ্রুত কমাতে এবং স্বাভাবিক ওজন ধরে রাখতে সহায়তা করে। আমাদের সারা শরীরের নানা কোষেই ভিটামিন-ডি ছড়িয়ে পড়ে। দেহকোষগুলোকে ঠিকভাবে স্বাভাবিক ক্রিয়া চালিয়ে যেতে সাহায্য করে এই ভিটামিন-ডি। ক্যানসার প্রতিরোধ ও উর্বরতা-সংক্রান্ত সমস্যায় সহায়তা করে এই ভিটামিন। এ ছাড়া ডায়াবেটিস, হাইপারটেনশন ও হৃদ্রোগ মোকাবিলাতেও খুবই কার্যকর ভূমিকা আছে ভিটামিন-ডির।
সূর্যালোকের সংস্পর্শে আসা ভিটামিন-ডি প্রাপ্তির সহজ উপায় হলেও নানা গবেষণায় দেখা গেছে যে, ভৌগোলিক অবস্থান নির্বিশেষে পৃথিবীর প্রায় সব দেশের জনসংখ্যারই একটা বড় অংশ এই ভিটামিনের অভাবে ভোগে। দেখা গেছে নানা দেশে সাধারণত নারীরাই ভিটামিন-ডি স্বল্পতার বড় শিকার। আর চিকিৎসকেরা বলছেন, ভিটামিন-ডির স্বল্পতাজনিত পুষ্টিহীনতা নারীদের মধ্যে সাধারণ হলেও খুব কমই এর চিকিৎসা করানো হয়।
বিশেষজ্ঞরা এ জন্যই প্রতিদিন অল্প সময়ের জন্য হলেও সূর্যালোকের সংস্পর্শে থেকে শরীরকে প্রয়োজনীয় মাত্রার ভিটামিন-ডির জোগান দেওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। অনেকে খাবারদাবার থেকেই ভিটামিন-ডি সংগ্রহের কথা বললেও খুব কম খাবারেই প্রাকৃতিকভাবে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে ভিটামিন-ডি থাকে। আবার যারা নিরামিষাশী তাদের ক্ষেত্রে ভিটামিন-ডি সমৃদ্ধ খাবারের সুযোগ কম। এ ছাড়া বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর সংস্কৃতির ধরন অনুযায়ী পোশাক-পরিচ্ছদের কারণেও অনেকে সূর্যালোকে থাকলেও যথাযথভাবে ভিটামিন-ডি পান না।
এখন বাজারে ওষুধ ও খাবারে মিশ্রিত অবস্থাতেই ভিটামিন-ডির নানা বিকল্প পাওয়া যায়। কিন্তু এ ধরনের কোনো কিছু সেবন করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত এবং শরীরে ভিটামিন-ডির মাত্রা পরীক্ষা করিয়ে নেওয়া উচিত।
নারী দেহের জন্য ভিটামিন-ডির স্বাস্থ্য উপকারিতা বিপুল। ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের হামলার বিরুদ্ধে লড়াই করতে দেহের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থার জন্য খুবই প্রয়োজনীয় ভিটামিন-ডি। ক্লিনিক্যাল এন্ডোক্রিনোলজি অ্যান্ড মেটাবোলিজম সাময়িকীতে প্রকাশিত এক সাম্প্রতিক গবেষণায় বলা হয়েছে, পর্যাপ্ত ভিটামিন-ডি পাচ্ছেন এমন নারীরা বাকি নারীদের তুলনায় বিষণ্নতা মোকাবিলায় দ্বিগুণ শক্তিশালী।
শরীরে ভিটামিন-ডির স্বাভাবিক মাত্রা অতিরিক্ত ওজন দ্রুত কমাতে এবং স্বাভাবিক ওজন ধরে রাখতে সহায়তা করে। আমাদের সারা শরীরের নানা কোষেই ভিটামিন-ডি ছড়িয়ে পড়ে। দেহকোষগুলোকে ঠিকভাবে স্বাভাবিক ক্রিয়া চালিয়ে যেতে সাহায্য করে এই ভিটামিন-ডি। ক্যানসার প্রতিরোধ ও উর্বরতা-সংক্রান্ত সমস্যায় সহায়তা করে এই ভিটামিন। এ ছাড়া ডায়াবেটিস, হাইপারটেনশন ও হৃদ্রোগ মোকাবিলাতেও খুবই কার্যকর ভূমিকা আছে ভিটামিন-ডির।
সূর্যালোকের সংস্পর্শে আসা ভিটামিন-ডি প্রাপ্তির সহজ উপায় হলেও নানা গবেষণায় দেখা গেছে যে, ভৌগোলিক অবস্থান নির্বিশেষে পৃথিবীর প্রায় সব দেশের জনসংখ্যারই একটা বড় অংশ এই ভিটামিনের অভাবে ভোগে। দেখা গেছে নানা দেশে সাধারণত নারীরাই ভিটামিন-ডি স্বল্পতার বড় শিকার। আর চিকিৎসকেরা বলছেন, ভিটামিন-ডির স্বল্পতাজনিত পুষ্টিহীনতা নারীদের মধ্যে সাধারণ হলেও খুব কমই এর চিকিৎসা করানো হয়।
বিশেষজ্ঞরা এ জন্যই প্রতিদিন অল্প সময়ের জন্য হলেও সূর্যালোকের সংস্পর্শে থেকে শরীরকে প্রয়োজনীয় মাত্রার ভিটামিন-ডির জোগান দেওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। অনেকে খাবারদাবার থেকেই ভিটামিন-ডি সংগ্রহের কথা বললেও খুব কম খাবারেই প্রাকৃতিকভাবে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে ভিটামিন-ডি থাকে। আবার যারা নিরামিষাশী তাদের ক্ষেত্রে ভিটামিন-ডি সমৃদ্ধ খাবারের সুযোগ কম। এ ছাড়া বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর সংস্কৃতির ধরন অনুযায়ী পোশাক-পরিচ্ছদের কারণেও অনেকে সূর্যালোকে থাকলেও যথাযথভাবে ভিটামিন-ডি পান না।
এখন বাজারে ওষুধ ও খাবারে মিশ্রিত অবস্থাতেই ভিটামিন-ডির নানা বিকল্প পাওয়া যায়। কিন্তু এ ধরনের কোনো কিছু সেবন করার আগে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত এবং শরীরে ভিটামিন-ডির মাত্রা পরীক্ষা করিয়ে নেওয়া উচিত।