সিরিয়ায় নববর্ষের অনুষ্ঠানে ইসলামিক স্টেটের (আইএস) জঙ্গি হামলায় শতাধিক
লোক প্রাণ হারিয়েছেন। বিভিন্ন মানবাধিকার সংস্থা একথা জানিয়েছে। তারা
জানায়, শুক্রবার কুর্দিশ নববর্ষ উদযাপনের সময় দিনভর হামলা চালায় জঙ্গিরা।
হামলায় নিহতদের মধ্যে অধিকাংশই সেনাবাহিনীর সদস্য। আইএসের দুর্ধর্ষ জঙ্গিরা
এক দিনের মধ্যে একের পর এক হামলায় এসব হত্যাকান্ড ঘটায় বলে ফক্সনিউজ
জানায়।
সূত্র জানায়, হোমস ও হামা প্রদেশে বেশিরভাগ হামলা হয়। নিহতদের মধ্যে কমপক্ষে ৭০ জন সেনা। এদের মধ্যে শুধু হামাতেই মারা গিয়েছেন ৫০ সেনা। মানবাধিকার সংস্থার এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, সেনাদের পাল্টা হামলায় কয়েকজন জঙ্গিও নিহত হয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে আরেকটি মানবাধিকার সংস্থা এই হামলায় ১২০ জনের নিহত হবার কথা জানিয়েছে। সংস্থাটি বলেছে, আইএসের সাম্প্রতিক হত্যাযজ্ঞগুলোর মধ্যে এটিই ভয়াবহতম। কুর্দিরা উত্সবমুখর পরিবেশে নওরোজ পালনের সময় কেন আইএস এমন হত্যাযজ্ঞ চালালো তা অনেকের কাছে পরিস্কার নয়। কোথাও কোথাও সহিংসতার বিরুদ্ধে আয়োজিত মানববন্ধনেও আত্মঘাতী হামলা চালায় জঙ্গিরা। এসব মানববন্ধনে অনেক শিশু ও নারীরাও অংশ নেয়। একারণে হতাহতের মধ্যে বেশ কিছু সংখ্যক নারী ও শিশু আছে। জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন এই হত্যাকান্ডের তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেছেন, ‘কাপুরুষ ছাড়া কেউ এভাবে নিরীহ মানুষ হত্যা করতে পারে না।’ উল্লেখ্য, বাশার আল আসাদের সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই শুরু হবার পর এ পর্যন্ত গৃহযুদ্ধ ও জঙ্গি হামলায় ২ লাখের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে।
সূত্র জানায়, হোমস ও হামা প্রদেশে বেশিরভাগ হামলা হয়। নিহতদের মধ্যে কমপক্ষে ৭০ জন সেনা। এদের মধ্যে শুধু হামাতেই মারা গিয়েছেন ৫০ সেনা। মানবাধিকার সংস্থার এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, সেনাদের পাল্টা হামলায় কয়েকজন জঙ্গিও নিহত হয়েছে। প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে আরেকটি মানবাধিকার সংস্থা এই হামলায় ১২০ জনের নিহত হবার কথা জানিয়েছে। সংস্থাটি বলেছে, আইএসের সাম্প্রতিক হত্যাযজ্ঞগুলোর মধ্যে এটিই ভয়াবহতম। কুর্দিরা উত্সবমুখর পরিবেশে নওরোজ পালনের সময় কেন আইএস এমন হত্যাযজ্ঞ চালালো তা অনেকের কাছে পরিস্কার নয়। কোথাও কোথাও সহিংসতার বিরুদ্ধে আয়োজিত মানববন্ধনেও আত্মঘাতী হামলা চালায় জঙ্গিরা। এসব মানববন্ধনে অনেক শিশু ও নারীরাও অংশ নেয়। একারণে হতাহতের মধ্যে বেশ কিছু সংখ্যক নারী ও শিশু আছে। জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুন এই হত্যাকান্ডের তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেছেন, ‘কাপুরুষ ছাড়া কেউ এভাবে নিরীহ মানুষ হত্যা করতে পারে না।’ উল্লেখ্য, বাশার আল আসাদের সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই শুরু হবার পর এ পর্যন্ত গৃহযুদ্ধ ও জঙ্গি হামলায় ২ লাখের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে।