ক্রমবর্ধমান
জলবায়ু পরিবর্তনের প্রকোপ থেকে সুন্দরবনকে বাঁচাতে বাংলাদেশের সঙ্গে থাকবে
পশ্চিমবঙ্গ। এই উপলক্ষে বাংলাদেশ এবং ভারতের উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন
রাজনৈতিক প্রতিনিধিদল শনিবার সুন্দরবনে এসে বিস্তারিত আলোচনা করলেন।
বাংলাদেশ থেকে আগত পরিবেশ মন্ত্রালয়ের সাত সদস্যের সংসদীয় প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ড. হাছান মাহমুদ।
দলের অন্যান্য সদস্য ছিলেন ড. এফ এম রুহন হক, মাহবুব আখতার গিনি, গোলাম রব্বানি, টিপু সুলতান, নবি নেওয়াজ অহদিয়া চৌধুরী ও ইয়াহইয়া চৌধুরী।
ভারতীয় প্রতিনিধিদলের নেতৃত্বে ছিলেন পশ্চিমবঙ্গ বিধান সভার স্পিকার বিমান ব্যানার্জি। অন্যান্য সদস্য হলেন- পশ্চিমবঙ্গের সরকারি চীফ হুইপ শোভন দেব চ্যটার্জি, সুন্দরবন বিষয়ক মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরা, বিরোধী দলের বিধায়ক সুভাষ নস্করসহ সুন্দরবন এলাকার কয়েকজন বিধায়ক।
আলোচনায় দুই বাঙলার প্রতিনিধিই সুন্দরবনের বিশেষত্ব এবং গুরুত্ব বিশ্বের দরবারে তুলে ধরার প্রতি গুরুত্ব আরোপ করেন।
বাংলাদেশ থেকে আগত পরিবেশ মন্ত্রালয়ের সাত সদস্যের সংসদীয় প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি ড. হাছান মাহমুদ।
দলের অন্যান্য সদস্য ছিলেন ড. এফ এম রুহন হক, মাহবুব আখতার গিনি, গোলাম রব্বানি, টিপু সুলতান, নবি নেওয়াজ অহদিয়া চৌধুরী ও ইয়াহইয়া চৌধুরী।
ভারতীয় প্রতিনিধিদলের নেতৃত্বে ছিলেন পশ্চিমবঙ্গ বিধান সভার স্পিকার বিমান ব্যানার্জি। অন্যান্য সদস্য হলেন- পশ্চিমবঙ্গের সরকারি চীফ হুইপ শোভন দেব চ্যটার্জি, সুন্দরবন বিষয়ক মন্ত্রী মন্টুরাম পাখিরা, বিরোধী দলের বিধায়ক সুভাষ নস্করসহ সুন্দরবন এলাকার কয়েকজন বিধায়ক।
আলোচনায় দুই বাঙলার প্রতিনিধিই সুন্দরবনের বিশেষত্ব এবং গুরুত্ব বিশ্বের দরবারে তুলে ধরার প্রতি গুরুত্ব আরোপ করেন।
আলোচনায় ড. হাছান মাহমুদ বলেন, দীর্ঘদিনের পরিকল্পনার ফসল এই আয়োজন। ইতিমধ্যেই প্রাকৃতিক পরিবেশ রক্ষায় আমারা অনেক পরিকল্পনা গ্রহণ করেছি। এখন কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যের নিমিত্ত এক ছাতার নীচে আসতে হবে। এই বিষয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে জানানোর বিষয়ে ড. হাছান মাহমুদ আশ্বাস দেন। পশ্চিমবঙ্গের প্রতিনিধিদলের প্রধান বিমান ব্যনার্জি মুখ্যমন্ত্রীর মাধ্যমে এই বিষয়ে কেন্দ্রীয় সরকারকে জানাবেন বলে জানন।