আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য, কেন্দ্রীয় ১৪ দলের মুখপাত্র এবং
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী মোহাম্মদ নাসিম আসন্ন সিটি কর্পোরেশন
নির্বাচনে বিএনপি’র অংশগ্রহণের সিদ্ধান্তকে ইতিবাচক আখ্যায়িত করে বলেছেন,
তিন সিটি নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার পর দেশের রাজনীতিতে সুবাতাস বইতে শুরু
করেছে। নির্বাচনী আমেজ শুরু হয়েছে। আর এর মধ্য দিয়েই পর্যায়ক্রমে স্থানীয়
সরকার নির্বাচনগুলো শেষ করে ২০১৯ সালে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। খুব
শিগগিরই দেশের পরিবেশও স্বাভাবিক হয়ে আসবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
গতকাল শনিবার ঢাকা শিশু হাসপাতাল মিলনায়তনে সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচিতে (ইপিআই) ‘নিউমোকক্কাল কনজুগেট ভ্যাকসিন (পিসিভি)’ ও ‘ইনেকটিভেটেড পোলিও ভ্যাকসিন (আইপিভি)’ টিকা সংযোজন কার্যক্রমের উদ্বোধন, জাতীয় জাদুঘরের বেগম সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে স্বাধীনতা ফিজিও চিকিত্সক পরিষদ আয়োজিত জাতীয় ফিজিওথেরাপি সমাবেশ এবং মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠানে তিনি প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন।
বিএনপি নেত্রীকে হরতাল-অবরোধ কর্মসূচি প্রত্যাহার করে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান জানিয়ে মোহাম্মদ নাসিম বলেন, নির্বাচনে অংশ নিয়ে জনগণের সঙ্গে সংলাপ করুন। জনগণকে স্বাধীন মতামত প্রদানের সুযোগ দিন। নির্বাচনে অংশগ্রহণ এবং জনগণকে অংশগ্রহণের সুযোগ দেয়াই গণতন্ত্রে বিশ্বাসীদের দায়িত্ব ও কর্তব্য। তাই দেশে সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা বজায় রাখতে বিএনপিসহ সকল রাজনৈতিক দলের নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা উচিত। তিনি আরও বলেন, আন্দোলনের নামে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে বিএনপি জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। আসন্ন সিটি নির্বাচনে অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে তাদের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় যোগ দেয়ার সুযোগ রয়েছে।
ইপিআই কর্মসূচিতে যুক্ত হওয়া নতুন দু’টি টিকার গুরুত্ব তুলে ধরে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, দেশে ৫ বছরের কম বয়সী শিশু মৃত্যুর প্রধান কারণ নিউমোনিয়া। প্রতি বছর মোট শিশুমৃত্যুর শতকরা ২২ ভাগ এ রোগে মারা যায়। পিসিভি টিকা দেয়ার ফলে এ রোগ থেকে শিশুদের রক্ষা করা যাবে।
পিসিভি ও আইপিভি টিকাদান কার্যক্রমের উদ্বোধনকালে স্বাস্থ্যমন্ত্রী দুটি শিশুর টিকা প্রদান প্রত্যক্ষ করেন। শনিবার থেকে এ দু’টি টিকা সারাদেশে নির্দিষ্ট বয়সী শিশুদের দেয়া শুরু হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. দীন মো. নূরুল হকের সভাপতিত্বে ইপিআই’র অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন- স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক, জাতীয় অধ্যাপক ডা. এম আর খান, স্বাস্থ্য সচিব সৈয়দ মঞ্জুরুল ইসলাম, পরিবার পরিকল্পনা অধিদফতরের মহাপরিচালক মো. নূর হোসেন তালুকদার, ঢাকা শিশু হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মনজুর হোসেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধি ডা. এন পারানিথারান, ইউনিসেফের প্রতিনিধি এডওয়ার্ড বিগবিদার প্রমুখ। আয়োজকরা জানান, পিসিভি টিকা শিশুর ছয় সপ্তাহ বয়স থেকে দেয়া হবে। এরপর এই টিকার প্রথম ডোজপ্রাপ্ত শিশুদের ১০ সপ্তাহ ও ১৮ সপ্তাহ বয়সে দেয়া হবে। অর্থাত্ পিসিভি টিকা এক বছরের কম বয়সী শিশুরা ইপিআই-এর নির্দিষ্ট সময়সূচি অনুযায়ী মোট ৩ বার পাবে। বর্তমানে ইপিআই কর্মসূিচতে শিশুর ৬ সপ্তাহ, ১০ সপ্তাহ, ১৪ সপ্তাহ ও ৯ মাস বয়সে মোট ৪ বার ওরাল পোলিও ভ্যাকসিন-ওপিভি টিকা দেয়া হচ্ছে। ওপিভি টিকা আগের মতোই শিশুর ৬, ১০ ও ১৪ সপ্তাহ বয়সে দেয়া হবে। তবে ১৪ সপ্তাহ বয়সে ওপিভি টিকার সঙ্গে এক ডোজ আইপিভি টিকা দেয়া হবে। এ টিকা দেয়ার ফলে ৯ মাস বয়সে ওপিভি টিকার ৪র্থ ডোজটি শিশুদের আর নেয়ার প্রয়োজন হবে না।
গতকাল শনিবার ঢাকা শিশু হাসপাতাল মিলনায়তনে সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচিতে (ইপিআই) ‘নিউমোকক্কাল কনজুগেট ভ্যাকসিন (পিসিভি)’ ও ‘ইনেকটিভেটেড পোলিও ভ্যাকসিন (আইপিভি)’ টিকা সংযোজন কার্যক্রমের উদ্বোধন, জাতীয় জাদুঘরের বেগম সুফিয়া কামাল মিলনায়তনে স্বাধীনতা ফিজিও চিকিত্সক পরিষদ আয়োজিত জাতীয় ফিজিওথেরাপি সমাবেশ এবং মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠানে তিনি প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন।
বিএনপি নেত্রীকে হরতাল-অবরোধ কর্মসূচি প্রত্যাহার করে স্থানীয় সরকার নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান জানিয়ে মোহাম্মদ নাসিম বলেন, নির্বাচনে অংশ নিয়ে জনগণের সঙ্গে সংলাপ করুন। জনগণকে স্বাধীন মতামত প্রদানের সুযোগ দিন। নির্বাচনে অংশগ্রহণ এবং জনগণকে অংশগ্রহণের সুযোগ দেয়াই গণতন্ত্রে বিশ্বাসীদের দায়িত্ব ও কর্তব্য। তাই দেশে সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা বজায় রাখতে বিএনপিসহ সকল রাজনৈতিক দলের নির্বাচনে অংশগ্রহণ করা উচিত। তিনি আরও বলেন, আন্দোলনের নামে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে বিএনপি জনগণ থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। আসন্ন সিটি নির্বাচনে অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে তাদের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় যোগ দেয়ার সুযোগ রয়েছে।
ইপিআই কর্মসূচিতে যুক্ত হওয়া নতুন দু’টি টিকার গুরুত্ব তুলে ধরে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, দেশে ৫ বছরের কম বয়সী শিশু মৃত্যুর প্রধান কারণ নিউমোনিয়া। প্রতি বছর মোট শিশুমৃত্যুর শতকরা ২২ ভাগ এ রোগে মারা যায়। পিসিভি টিকা দেয়ার ফলে এ রোগ থেকে শিশুদের রক্ষা করা যাবে।
পিসিভি ও আইপিভি টিকাদান কার্যক্রমের উদ্বোধনকালে স্বাস্থ্যমন্ত্রী দুটি শিশুর টিকা প্রদান প্রত্যক্ষ করেন। শনিবার থেকে এ দু’টি টিকা সারাদেশে নির্দিষ্ট বয়সী শিশুদের দেয়া শুরু হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. দীন মো. নূরুল হকের সভাপতিত্বে ইপিআই’র অনুষ্ঠানে আরো বক্তব্য রাখেন- স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালেক, জাতীয় অধ্যাপক ডা. এম আর খান, স্বাস্থ্য সচিব সৈয়দ মঞ্জুরুল ইসলাম, পরিবার পরিকল্পনা অধিদফতরের মহাপরিচালক মো. নূর হোসেন তালুকদার, ঢাকা শিশু হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. মনজুর হোসেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিনিধি ডা. এন পারানিথারান, ইউনিসেফের প্রতিনিধি এডওয়ার্ড বিগবিদার প্রমুখ। আয়োজকরা জানান, পিসিভি টিকা শিশুর ছয় সপ্তাহ বয়স থেকে দেয়া হবে। এরপর এই টিকার প্রথম ডোজপ্রাপ্ত শিশুদের ১০ সপ্তাহ ও ১৮ সপ্তাহ বয়সে দেয়া হবে। অর্থাত্ পিসিভি টিকা এক বছরের কম বয়সী শিশুরা ইপিআই-এর নির্দিষ্ট সময়সূচি অনুযায়ী মোট ৩ বার পাবে। বর্তমানে ইপিআই কর্মসূিচতে শিশুর ৬ সপ্তাহ, ১০ সপ্তাহ, ১৪ সপ্তাহ ও ৯ মাস বয়সে মোট ৪ বার ওরাল পোলিও ভ্যাকসিন-ওপিভি টিকা দেয়া হচ্ছে। ওপিভি টিকা আগের মতোই শিশুর ৬, ১০ ও ১৪ সপ্তাহ বয়সে দেয়া হবে। তবে ১৪ সপ্তাহ বয়সে ওপিভি টিকার সঙ্গে এক ডোজ আইপিভি টিকা দেয়া হবে। এ টিকা দেয়ার ফলে ৯ মাস বয়সে ওপিভি টিকার ৪র্থ ডোজটি শিশুদের আর নেয়ার প্রয়োজন হবে না।