তরুণী সুমীকে যৌন নির্যাতন শেষে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়। এরপর ধারালো
অস্ত্র দিয়ে তার দেহ ৭ টুকরা করে ছাদে ফেলে দেয়া হয়। র্যাবের জিজ্ঞাসাবাদে এ
তথ্য জানিয়েছেন মামলার প্রধান আসামি জাহাঙ্গীর হোসেন সোহেল ওরফে বাংলা
সোহেল। র্যাব-৩ এর একটি টিম গতকাল শনিবার গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সোহেলকে
ফকিরাপুল বাস স্ট্যান্ড থেকে গ্রেফতার করে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, গত ১০ মার্চ রাজধানীর ফকিরাপুল পানির ট্যাংকি সংলগ্ন হোটেল উপবনের পাশে রোকেয়া আহসান মঞ্জিলের ছাদ ও আশেপাশের ৩টি বাড়ির ছাদ থেকে তরুণী সুমীর (অজ্ঞাত ) ৭ টুকরা লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। ঘটনা ধামাচাপা দিতে ঘাতকরা লাশের মুখমণ্ডল আগুনে ঝলসে দেয়। মস্তক ও হাত-পাবিহীন মূল অংশটি পেঁচানো ছিল একটি বিছানার চাদরে। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে মতিঝিল থানায় মামলা করে। ঘটনার ৩ দিন পর তরুণী সুমীর (২৪) নাম জানা যায়। সুমী এলাকার চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী নাসিরের স্ত্রী। র্যাব ও গোয়েন্দা তথ্যে জানা যায়, এলাকার মাদক ব্যবসা এবং মাদকের টাকা লেনদেন সংক্রান্ত বিরোধ নিয়ে এ হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। এ সূত্র ধরেই সোহেলকে শনাক্ত ও গ্রেফতার করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সোহেল হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকার করেছে। তিনি জানিয়েছেন, ঘটনার দিন ৯ মার্চ রাত ৮টার দিকে সুমীকে ফকিরাপুলে রোকেয়া আহসান মঞ্জিলে ডেকে নেয়া হয়। সেখানে উপস্থিত ছিল সোহেল, তার সহযোগী সাইদুল ও সুজন। তারা মধ্য রাত পর্যন্ত মাদক সেবন করে। এক পর্যায় অর্থ লেনদেনের পূর্ব শত্রুতার জের ধরে প্রথমে সুমীকে যৌন নির্যাতন চালানো হয়। এরপর পরিকল্পিতভাবে সুমীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়। পরে লাশ টুকরা করা হয়। এরপর শরীরের খণ্ডিত অংশগুলো ফেলার সময় যাতে শব্দ না হয় সে জন্য দড়ি বেঁধে কৌশলে নিচে নামিয়ে দেয়া হয়।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, গত ১০ মার্চ রাজধানীর ফকিরাপুল পানির ট্যাংকি সংলগ্ন হোটেল উপবনের পাশে রোকেয়া আহসান মঞ্জিলের ছাদ ও আশেপাশের ৩টি বাড়ির ছাদ থেকে তরুণী সুমীর (অজ্ঞাত ) ৭ টুকরা লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। ঘটনা ধামাচাপা দিতে ঘাতকরা লাশের মুখমণ্ডল আগুনে ঝলসে দেয়। মস্তক ও হাত-পাবিহীন মূল অংশটি পেঁচানো ছিল একটি বিছানার চাদরে। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে মতিঝিল থানায় মামলা করে। ঘটনার ৩ দিন পর তরুণী সুমীর (২৪) নাম জানা যায়। সুমী এলাকার চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী নাসিরের স্ত্রী। র্যাব ও গোয়েন্দা তথ্যে জানা যায়, এলাকার মাদক ব্যবসা এবং মাদকের টাকা লেনদেন সংক্রান্ত বিরোধ নিয়ে এ হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়। এ সূত্র ধরেই সোহেলকে শনাক্ত ও গ্রেফতার করা হয়েছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সোহেল হত্যাকাণ্ডের কথা স্বীকার করেছে। তিনি জানিয়েছেন, ঘটনার দিন ৯ মার্চ রাত ৮টার দিকে সুমীকে ফকিরাপুলে রোকেয়া আহসান মঞ্জিলে ডেকে নেয়া হয়। সেখানে উপস্থিত ছিল সোহেল, তার সহযোগী সাইদুল ও সুজন। তারা মধ্য রাত পর্যন্ত মাদক সেবন করে। এক পর্যায় অর্থ লেনদেনের পূর্ব শত্রুতার জের ধরে প্রথমে সুমীকে যৌন নির্যাতন চালানো হয়। এরপর পরিকল্পিতভাবে সুমীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়। পরে লাশ টুকরা করা হয়। এরপর শরীরের খণ্ডিত অংশগুলো ফেলার সময় যাতে শব্দ না হয় সে জন্য দড়ি বেঁধে কৌশলে নিচে নামিয়ে দেয়া হয়।