চিকিৎসাবিজ্ঞানের
শুরুর কাল থেকেই মানুষের রোগ নির্ণয়ে প্রস্রাব পরীক্ষার চল রয়েছে।
গবেষণাগারে পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়াই প্রস্রাবের রঙে, ঘনত্বে এবং গন্ধে
শারীরিক অবস্থার বিভিন্ন মাত্রা অনুমান করতেন আদিকালের চিকিৎসকেরা। এখন
উচ্চপর্যায়ের বৈজ্ঞানিক গবেষণায় আরও অনেক তথ্য-উপাত্ত জানা গেলেও মৌলিক
বিষয়গুলো অনেকটা একই আছে। মুম্বাই মিররের প্রতিবেদন অবলম্বনে প্রস্রাবের
রঙে শারীরিক অবস্থার প্রাথমিক খোঁজখবরের কিছু সূত্র এখানে তুলে ধরা হলো।
দ্য ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিকের বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রস্রাবের রঙেই বোঝা যাবে একজন মানুষ যথাযথ পরিমাণে পানি পান করছেন কি না। পাশাপাশি প্রস্রাবের সংক্রমণজনিত রোগসহ নানা অসুখ-বিসুখের উপসর্গও ধরা পড়তে পারে প্রস্রাবের রঙে। এ ছাড়া আমরা কী ধরনের খাবারদাবার খাচ্ছি তারও প্রভাব থাকে প্রস্রাবের রঙে।
বর্ণহীন হলে
আপনার প্রস্রাব যদি পরিষ্কার হয়, পানির মতো বর্ণহীন হয় তাহলে ধরে নেওয়া যেতে পারে আপনি বেশি মাত্রায় পানি পান করছেন। পাশাপাশি এটাও হতে পারে যে, আপনার শরীরে ‘ডাইউরেটিক’ উপাদানের মাত্রা বেড়েছে, যা কিনা শরীর থেকে অতিরিক্ত পানি বের করে দেওয়ার চেষ্টা করে। কফিজাতীয় পানীয়ের মধ্যে এই উপাদান থাকে।
চাল ধোয়া থেকে হলদে
প্রস্রাব চাল ধোয়া পানির মতো অস্বচ্ছ থেকে শুরু করে হলদে হতে পারে। শরীরে পানির ঘাটতি যত বাড়তে থাকবে প্রস্রাব যত বেশি হলদে রঙের হতে থাকবে। এ অবস্থায় বেশি বেশি পানি পান করতে হবে।
হলদে সোনালি বা মধু রঙের
আপনার প্রস্রাব যদি গাঢ় বাদামি থেকে শুরু করে হলদে সোনালি হয়ে যায় তাহলে দ্রুত পানি পান করুন। আর সাবধান থাকুন যাতে আবারও এমন না হয়। এটা রীতিমতো সতর্কসংকেত।
সিরাপের রঙের মতো
প্রস্রাব গাঢ় বাদামি বা সিরাপের রঙের মতো হয়ে গেলে বুঝতে হবে আপনার যকৃৎ বা কিডনির সমস্যা থাকতে পারে। অবশ্য কদিন বেশি মাত্রায় ঘৃতকুমারী, মটরশুঁটি বা শিমজাতীয় খাবার খেলেও হঠাৎ এমন হতে পারে। কিন্তু নিয়মিত বেশি পানি পানের পরও এই রং না বদলালে চিকিৎসকের কাছে যান।
গোলাপি থেকে লালচে
আপনার প্রস্রাব গোলাপি রঙের হলে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যাওয়া প্রয়োজন। প্রস্রাবে রক্ত গেলে এমন হতে পারে। কিডনির রোগ, কিডনি বা মূত্রাশয়ে পাথর, প্রোস্টেট গ্ল্যান্ডের সমস্যা এমনকি ক্যানসার থেকেও এমন হতে পারে। আবার বিটরুট বা কালোজাম বেশি খেলেও সাময়িকভাবে এমন হতে পারে।
কমলা রঙের
শরীরে মাত্রাতিরিক্ত পানিশূন্যতা থেকে প্রস্রাব অনেকটা কমলা রঙের হয়ে যেতে পারে। এ ছাড়া কেমোথেরাপির ওষুধ এবং রক্ত পাতলা করার ওষুধ থেকেও এমনটা হতে পারে। খাবারের রং, বেশি বেশি গাজর খাওয়া এবং শরীরে ভিটামিন-সি বেড়ে যাওয়া থেকেও এটা হতে পারে।
দ্য ক্লিভল্যান্ড ক্লিনিকের বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রস্রাবের রঙেই বোঝা যাবে একজন মানুষ যথাযথ পরিমাণে পানি পান করছেন কি না। পাশাপাশি প্রস্রাবের সংক্রমণজনিত রোগসহ নানা অসুখ-বিসুখের উপসর্গও ধরা পড়তে পারে প্রস্রাবের রঙে। এ ছাড়া আমরা কী ধরনের খাবারদাবার খাচ্ছি তারও প্রভাব থাকে প্রস্রাবের রঙে।
বর্ণহীন হলে
আপনার প্রস্রাব যদি পরিষ্কার হয়, পানির মতো বর্ণহীন হয় তাহলে ধরে নেওয়া যেতে পারে আপনি বেশি মাত্রায় পানি পান করছেন। পাশাপাশি এটাও হতে পারে যে, আপনার শরীরে ‘ডাইউরেটিক’ উপাদানের মাত্রা বেড়েছে, যা কিনা শরীর থেকে অতিরিক্ত পানি বের করে দেওয়ার চেষ্টা করে। কফিজাতীয় পানীয়ের মধ্যে এই উপাদান থাকে।
চাল ধোয়া থেকে হলদে
প্রস্রাব চাল ধোয়া পানির মতো অস্বচ্ছ থেকে শুরু করে হলদে হতে পারে। শরীরে পানির ঘাটতি যত বাড়তে থাকবে প্রস্রাব যত বেশি হলদে রঙের হতে থাকবে। এ অবস্থায় বেশি বেশি পানি পান করতে হবে।
হলদে সোনালি বা মধু রঙের
আপনার প্রস্রাব যদি গাঢ় বাদামি থেকে শুরু করে হলদে সোনালি হয়ে যায় তাহলে দ্রুত পানি পান করুন। আর সাবধান থাকুন যাতে আবারও এমন না হয়। এটা রীতিমতো সতর্কসংকেত।
সিরাপের রঙের মতো
প্রস্রাব গাঢ় বাদামি বা সিরাপের রঙের মতো হয়ে গেলে বুঝতে হবে আপনার যকৃৎ বা কিডনির সমস্যা থাকতে পারে। অবশ্য কদিন বেশি মাত্রায় ঘৃতকুমারী, মটরশুঁটি বা শিমজাতীয় খাবার খেলেও হঠাৎ এমন হতে পারে। কিন্তু নিয়মিত বেশি পানি পানের পরও এই রং না বদলালে চিকিৎসকের কাছে যান।
গোলাপি থেকে লালচে
আপনার প্রস্রাব গোলাপি রঙের হলে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যাওয়া প্রয়োজন। প্রস্রাবে রক্ত গেলে এমন হতে পারে। কিডনির রোগ, কিডনি বা মূত্রাশয়ে পাথর, প্রোস্টেট গ্ল্যান্ডের সমস্যা এমনকি ক্যানসার থেকেও এমন হতে পারে। আবার বিটরুট বা কালোজাম বেশি খেলেও সাময়িকভাবে এমন হতে পারে।
কমলা রঙের
শরীরে মাত্রাতিরিক্ত পানিশূন্যতা থেকে প্রস্রাব অনেকটা কমলা রঙের হয়ে যেতে পারে। এ ছাড়া কেমোথেরাপির ওষুধ এবং রক্ত পাতলা করার ওষুধ থেকেও এমনটা হতে পারে। খাবারের রং, বেশি বেশি গাজর খাওয়া এবং শরীরে ভিটামিন-সি বেড়ে যাওয়া থেকেও এটা হতে পারে।