বর্ষবরণে
সাজসজ্জায় আসে নতুনত্ব। বৈশাখ বরণে লোকজ সাজ তো আছেই। আধুনিক সাজেও একটু
ব্যতিক্রম ভাব আনতে চান অনেকেই। শাড়িটা সাদামাটা হোক কিংবা জমকালো, এখন
ব্লাউজটা হওয়া চাই ভিন্ন ধাঁচের।
‘ফ্যাশন-সচেতন সব নারীই এখন মনোযোগ দিচ্ছেন বৈচিত্র্যময় ও সুন্দর ব্লাউজের দিকে। এখনকার ট্রেন্ডটা হলো শাড়ির সঙ্গে কন্ট্রাস্ট ব্লাউজ পরার। যেহেতু পয়লা বৈশাখ আমাদের অন্যতম প্রধান উৎসব, এই উৎসবের জন্য প্রতীক্ষায় থাকেন অনেকেই।’ বললেন রঙের ফ্যাশন ডিজাইনার বিপ্লব সাহা।
এই বৈশাখে নিজেদের ব্লাউজে কীভাবে বৈচিত্র্য আনতে পারেন, তার পরামর্শ দিয়েছেন বিপ্লব সাহা। তিনি জানান, বৈশাখ বরণে সুতি বা তাঁতের শাড়িই পরতে দেখা যায় বেশি। এই শাড়িগুলোর সঙ্গে কাঁথাস্টিচ, টাইডাই, প্যাচওয়ার্কের কাজ করা ব্লাউজ পরা যেতে পারে। গামছা কাপড়ের ব্লাউজও ভালো লাগবে। শাড়ির সঙ্গে মিলিয়ে পাইপিং লাগানো যেতে পারে। দিনের বেলায় গরম পড়বে বেশ, তাই সুতি কাপড় পরলেই আরাম পাবেন। রাতে দাওয়াত কিংবা কোনো অনুষ্ঠানে অ্যান্ডি সিল্ক, ধুপিয়ান বা কাতান কাপড়ে লেইস বসানো অথবা নকশা করা ব্লাউজ পরা যেতে পারে। এই সময়ে হাই নেক, বোট নেক, পেছনে কাটা, সামনে ও পেছনে ‘ভি’ আকৃতির কাটের ব্লাউজের চল দেখা যাচ্ছে। স্লিভলেস ও কনুই পর্যন্ত হাতার ব্লাউজের সঙ্গে ফুলহাতার ব্লাউজও হবে ফ্যাশনেবল। অনেক সময় চিন্তা থাকে, যে ব্লাউজটি নিজের জন্য নির্বাচন করছি তা কি শরীরের গঠনের সঙ্গে মানানসই হবে? এ নিয়ে নানা পরামর্শ দিলেন রূপবিশেষজ্ঞ কানিজ আলমাস খান। তিনি জানান, বৈচিত্র্যময় ব্লাউজ পরতে গেলে প্রথমেই চিন্তা করতে হবে শারীরিক গঠনের ক্ষেত্রে। ঘাড় ও হাত মেদহীন ও লম্বা হলে স্লিভলেস ব্লাউজ পরুন অনায়াসে। পিঠে বাড়তি মেদ থাকলে ব্যাকলেস ব্লাউজ না পরাই ভালো। গলা লম্বাটে হলে হাইনেক ব্লাউজ পরুন। কিছু ফ্যাশন হাউস তৈরি ব্লাউজ বিক্রি করছে। আড়ংয়ে পাবেন নানা নকশার ব্লাউজ পিস। নিজেই হয়ে যেতে পারেন ডিজাইনার। পছন্দ ও রুচিমতো ব্লাউজ তৈরি করতে পারেন এই বৈশাখে। রাজধানীর গাউছিয়া মার্কেট ঘুরে জানা গেল ব্লাউজের কাপড়ের দরদাম। ব্লাউজের জন্য বেক্সিভয়েল কাপড় পাওয়া যায় ১১৫ টাকা গজে। বেক্সিজর্জেট ১৭৫ টাকা করে। কাতান কাপড়ের ব্লাউজ বানানো যেতে পারে। কাতান কাপড়ের মধ্যে রয়েছে মাদ্রাজি কাতান, ম্যাঙ্গো কাতান, অপেরা কাতান, বেনারসি কাতান ইত্যাদি। দাম পড়বে ১৫০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা গজ করে। ইচ্ছা করলে বাটিক, গামছা বা জয়পুরি কাপড় দিয়েও বানানো যেতে পারে বৈশাখের ব্লাউজ। এতে খরচ পড়বে গজপ্রতি ৮০ থেকে ৩০০ টাকা।
ঢাকার নিউমার্কেটে ব্লাউজ তৈরির মজুরি জেনে নিন। সুতি ব্লাউজ তৈরি করতে খরচ পড়বে ২০০ থেকে ২৫০ টাকা। সুতি ব্লাউজে নানা রকম নকশা করালে ৫০ থেকে ১০০ টাকা বেশি খরচ পড়বে। সিনথেটিক, কাতান কাপড়ের ব্লাউজ তৈরিতে খরচ পড়বে ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা। এই ব্লাউজ তৈরিতে সময় লাগবে দুই থেকে তিন দিন। সুতরাং ইচ্ছা করলে কম সময়ের মধ্যে আপনি নিজেও বানিয়ে নিতে পারেন বৈশাখে বৈচিত্র্যময় ব্লাউজ।
‘ফ্যাশন-সচেতন সব নারীই এখন মনোযোগ দিচ্ছেন বৈচিত্র্যময় ও সুন্দর ব্লাউজের দিকে। এখনকার ট্রেন্ডটা হলো শাড়ির সঙ্গে কন্ট্রাস্ট ব্লাউজ পরার। যেহেতু পয়লা বৈশাখ আমাদের অন্যতম প্রধান উৎসব, এই উৎসবের জন্য প্রতীক্ষায় থাকেন অনেকেই।’ বললেন রঙের ফ্যাশন ডিজাইনার বিপ্লব সাহা।
এই বৈশাখে নিজেদের ব্লাউজে কীভাবে বৈচিত্র্য আনতে পারেন, তার পরামর্শ দিয়েছেন বিপ্লব সাহা। তিনি জানান, বৈশাখ বরণে সুতি বা তাঁতের শাড়িই পরতে দেখা যায় বেশি। এই শাড়িগুলোর সঙ্গে কাঁথাস্টিচ, টাইডাই, প্যাচওয়ার্কের কাজ করা ব্লাউজ পরা যেতে পারে। গামছা কাপড়ের ব্লাউজও ভালো লাগবে। শাড়ির সঙ্গে মিলিয়ে পাইপিং লাগানো যেতে পারে। দিনের বেলায় গরম পড়বে বেশ, তাই সুতি কাপড় পরলেই আরাম পাবেন। রাতে দাওয়াত কিংবা কোনো অনুষ্ঠানে অ্যান্ডি সিল্ক, ধুপিয়ান বা কাতান কাপড়ে লেইস বসানো অথবা নকশা করা ব্লাউজ পরা যেতে পারে। এই সময়ে হাই নেক, বোট নেক, পেছনে কাটা, সামনে ও পেছনে ‘ভি’ আকৃতির কাটের ব্লাউজের চল দেখা যাচ্ছে। স্লিভলেস ও কনুই পর্যন্ত হাতার ব্লাউজের সঙ্গে ফুলহাতার ব্লাউজও হবে ফ্যাশনেবল। অনেক সময় চিন্তা থাকে, যে ব্লাউজটি নিজের জন্য নির্বাচন করছি তা কি শরীরের গঠনের সঙ্গে মানানসই হবে? এ নিয়ে নানা পরামর্শ দিলেন রূপবিশেষজ্ঞ কানিজ আলমাস খান। তিনি জানান, বৈচিত্র্যময় ব্লাউজ পরতে গেলে প্রথমেই চিন্তা করতে হবে শারীরিক গঠনের ক্ষেত্রে। ঘাড় ও হাত মেদহীন ও লম্বা হলে স্লিভলেস ব্লাউজ পরুন অনায়াসে। পিঠে বাড়তি মেদ থাকলে ব্যাকলেস ব্লাউজ না পরাই ভালো। গলা লম্বাটে হলে হাইনেক ব্লাউজ পরুন। কিছু ফ্যাশন হাউস তৈরি ব্লাউজ বিক্রি করছে। আড়ংয়ে পাবেন নানা নকশার ব্লাউজ পিস। নিজেই হয়ে যেতে পারেন ডিজাইনার। পছন্দ ও রুচিমতো ব্লাউজ তৈরি করতে পারেন এই বৈশাখে। রাজধানীর গাউছিয়া মার্কেট ঘুরে জানা গেল ব্লাউজের কাপড়ের দরদাম। ব্লাউজের জন্য বেক্সিভয়েল কাপড় পাওয়া যায় ১১৫ টাকা গজে। বেক্সিজর্জেট ১৭৫ টাকা করে। কাতান কাপড়ের ব্লাউজ বানানো যেতে পারে। কাতান কাপড়ের মধ্যে রয়েছে মাদ্রাজি কাতান, ম্যাঙ্গো কাতান, অপেরা কাতান, বেনারসি কাতান ইত্যাদি। দাম পড়বে ১৫০ থেকে ১ হাজার ২০০ টাকা গজ করে। ইচ্ছা করলে বাটিক, গামছা বা জয়পুরি কাপড় দিয়েও বানানো যেতে পারে বৈশাখের ব্লাউজ। এতে খরচ পড়বে গজপ্রতি ৮০ থেকে ৩০০ টাকা।
ঢাকার নিউমার্কেটে ব্লাউজ তৈরির মজুরি জেনে নিন। সুতি ব্লাউজ তৈরি করতে খরচ পড়বে ২০০ থেকে ২৫০ টাকা। সুতি ব্লাউজে নানা রকম নকশা করালে ৫০ থেকে ১০০ টাকা বেশি খরচ পড়বে। সিনথেটিক, কাতান কাপড়ের ব্লাউজ তৈরিতে খরচ পড়বে ৩০০ থেকে ৩৫০ টাকা। এই ব্লাউজ তৈরিতে সময় লাগবে দুই থেকে তিন দিন। সুতরাং ইচ্ছা করলে কম সময়ের মধ্যে আপনি নিজেও বানিয়ে নিতে পারেন বৈশাখে বৈচিত্র্যময় ব্লাউজ।