চলতি
বছরের জানুয়ারিতে দেশে মোট মুঠোফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১৫ লাখ বেড়েছে।
তবে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা কমেছে ৮ লাখ ৮৬ হাজার।
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) সর্বশেষ প্রকাশিত পরিসংখ্যান অনুযায়ী, দেশে মুঠোফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা বেড়ে ১২ কোটি ১৮ লাখ ৬০ হাজারে উঠেছে। ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে, এই সংখ্যা ছিল ১২ কোটি ৩ লাখ ৫০ হাজার।
একই সময়ে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা কমে গিয়ে ৪ কোটি ২৭ লাখ ৬৬ হাজারে দাঁড়িয়েছে; ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে এ সংখ্যা ছিল ৪ কোটি ৩৬ লাখ ৪২ হাজার।
বিটিআরসির হিসাব অনুযায়ী, জানুয়ারিতে গ্রামীণফোনের গ্রাহকসংখ্যা গত ডিসেম্বরের ৫ কোটি ১৫ লাখ ৪ হাজার থেকে বেড়ে ৫ কোটি ১৫ লাখ ৪৯ হাজারে দাঁড়িয়েছে। বাংলালিংকের গ্রাহক ৩ কোটি ৯ লাখ থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ৩ কোটি ১১ লাখ ৪৫ হাজারে উঠেছে। এ সময়কালে সর্বাধিক গ্রাহকবৃদ্ধি ঘটেছে রবির। ডিসেম্বরে ২ কোটি ৫২ লাখ থেকে বেড়ে অপারেটরটির গ্রাহকসংখ্যা এখন ২ কোটি ৬২ লাখ হয়েছে। অর্থাৎ এক মাসে রবির ১০ লাখ গ্রাহক বেড়েছে। আর এয়ারটেল বাংলাদেশের গ্রাহকসংখ্যা দুই লাখ বেড়ে ৭৫ লাখ থেকে ৭৭ লাখে গিয়ে দাঁড়ায়।
তবে গ্রাহক কমেছে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন টেলিটক ও একমাত্র সিডিএমএ প্রযুক্তির অপারেটর সিটিসেলের। গত ডিসেম্বরে যেখানে টেলিটকের গ্রাহক ছিল ৩৮ লাখ ৯০ হাজার, সেখানে তা জানুয়ারিতে ৩০ হাজার কমে ৩৮ লাখ ৬০ হাজারে নেমে এসেছে। অন্যদিকে সিটিসেলের গ্রাহকসংখ্যা এ সময়ে ১২ লাখ ৯৩ হাজার থেকে কমে গিয়ে ১২ লাখ ৭৬ হাজার হয়েছে।
এক মাসে ১০ লাখ গ্রাহক বৃদ্ধির বিষয়ে জানতে চাইলে, রবির মুখপাত্র মহিউদ্দিন বাবর প্রথম আলোকে বলেন, ‘ভয়েস কল ও ডেটাকেন্দ্রিক বেশ কয়েকটি নতুন অফার বা সুবিধায় ব্যবহারকারীরা খুব ভালো সাড়া দেওয়ায় আমাদের গ্রাহক বেড়েছে।’
এদিকে ইন্টারনেট সেবার গ্রাহক কমে যাওয়ার পেছনে রাজনৈতিক অস্থিরতার পাশাপাশি জানুয়ারিতে ভাইবার, হোয়াটসঅ্যাপ ও ট্যাঙ্গোর মতো ইন্টারনেট যোগাযোগব্যবস্থা সাময়িকভাবে স্থগিত করার নেতিবাচক প্রভাব রয়েছে বলে মনে করেন এই সেবাখাত-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।
বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশনের (বিটিআরসি) সর্বশেষ প্রকাশিত পরিসংখ্যান অনুযায়ী, দেশে মুঠোফোন ব্যবহারকারীর সংখ্যা বেড়ে ১২ কোটি ১৮ লাখ ৬০ হাজারে উঠেছে। ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে, এই সংখ্যা ছিল ১২ কোটি ৩ লাখ ৫০ হাজার।
একই সময়ে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা কমে গিয়ে ৪ কোটি ২৭ লাখ ৬৬ হাজারে দাঁড়িয়েছে; ২০১৪ সালের ডিসেম্বরে এ সংখ্যা ছিল ৪ কোটি ৩৬ লাখ ৪২ হাজার।
বিটিআরসির হিসাব অনুযায়ী, জানুয়ারিতে গ্রামীণফোনের গ্রাহকসংখ্যা গত ডিসেম্বরের ৫ কোটি ১৫ লাখ ৪ হাজার থেকে বেড়ে ৫ কোটি ১৫ লাখ ৪৯ হাজারে দাঁড়িয়েছে। বাংলালিংকের গ্রাহক ৩ কোটি ৯ লাখ থেকে বৃদ্ধি পেয়ে ৩ কোটি ১১ লাখ ৪৫ হাজারে উঠেছে। এ সময়কালে সর্বাধিক গ্রাহকবৃদ্ধি ঘটেছে রবির। ডিসেম্বরে ২ কোটি ৫২ লাখ থেকে বেড়ে অপারেটরটির গ্রাহকসংখ্যা এখন ২ কোটি ৬২ লাখ হয়েছে। অর্থাৎ এক মাসে রবির ১০ লাখ গ্রাহক বেড়েছে। আর এয়ারটেল বাংলাদেশের গ্রাহকসংখ্যা দুই লাখ বেড়ে ৭৫ লাখ থেকে ৭৭ লাখে গিয়ে দাঁড়ায়।
তবে গ্রাহক কমেছে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন টেলিটক ও একমাত্র সিডিএমএ প্রযুক্তির অপারেটর সিটিসেলের। গত ডিসেম্বরে যেখানে টেলিটকের গ্রাহক ছিল ৩৮ লাখ ৯০ হাজার, সেখানে তা জানুয়ারিতে ৩০ হাজার কমে ৩৮ লাখ ৬০ হাজারে নেমে এসেছে। অন্যদিকে সিটিসেলের গ্রাহকসংখ্যা এ সময়ে ১২ লাখ ৯৩ হাজার থেকে কমে গিয়ে ১২ লাখ ৭৬ হাজার হয়েছে।
এক মাসে ১০ লাখ গ্রাহক বৃদ্ধির বিষয়ে জানতে চাইলে, রবির মুখপাত্র মহিউদ্দিন বাবর প্রথম আলোকে বলেন, ‘ভয়েস কল ও ডেটাকেন্দ্রিক বেশ কয়েকটি নতুন অফার বা সুবিধায় ব্যবহারকারীরা খুব ভালো সাড়া দেওয়ায় আমাদের গ্রাহক বেড়েছে।’
এদিকে ইন্টারনেট সেবার গ্রাহক কমে যাওয়ার পেছনে রাজনৈতিক অস্থিরতার পাশাপাশি জানুয়ারিতে ভাইবার, হোয়াটসঅ্যাপ ও ট্যাঙ্গোর মতো ইন্টারনেট যোগাযোগব্যবস্থা সাময়িকভাবে স্থগিত করার নেতিবাচক প্রভাব রয়েছে বলে মনে করেন এই সেবাখাত-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।