সম্প্রতি
বিমান চালাতে গিয়ে মারাত্মক এক দুর্ঘটনার কবলে পড়ে প্রাণে রক্ষা পেলেও
মাথাসহ শরীরের কয়েকটি জায়গায় গুরুতর আঘাত পান ‘ইন্ডিয়ানা জোনস’ তারকা
হ্যারিসন ফোর্ড। আঘাতপ্রাপ্ত পায়ের গোড়ালি এবং মেরুদণ্ডের নিচের
অস্থিকাঠামো সারিয়ে তুলতে তাঁর অস্ত্রোপচার করা হয়। অস্ত্রোপচারের পর
ভালো আছেন তিনি এবং ধীরে ধীরে সেরে উঠছেন।
ফোর্ড কেবল ঝানু অভিনেতাই নন, পাকা বিমানচালকও। অভিজ্ঞ বিমানচালক হলেও
তাঁর কপালটা মন্দই বলতে হয়। কারণ এর আগেও বিমান দুর্ঘটনার কবলে পড়তে
হয়েছে তাঁকে। ২০০০ সালে ছয়জন যাত্রী বহনে সক্ষম ফোর্ডের বিমান
নেব্রাস্কায় ঝুঁকিপূর্ণ অবতরণ করেছিল। এ ছাড়া ১৯৯৯ সালে একজন প্রশিক্ষকের
কাছে হেলিকপ্টারের জরুরি অবতরণ শিখতে গিয়ে সজোরে মাটিতে পড়ে যায়
হেলিকপ্টারটি। অবশ্য প্রতিবারই সৌভাগ্যক্রমে বেঁচে গেছেন ফোর্ড।
সম্প্রতি লস অ্যাঞ্জেলেসে হলুদ রঙের ছোট একটি বিমান চালাচ্ছিলেন ফোর্ড। বিমানে তিনি একাই ছিলেন। বিমানের ইঞ্জিনে হঠাৎ যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দিলে সান্তা মনিকা বিমানবন্দরের কাছে একটি গলফ মাঠে জরুরি অবতরণ করেন ফোর্ড। দুর্ঘটনায় পায়ের গোড়ালি, মেরুদণ্ডের নিচের অস্থিকাঠামো এবং মাথায় আঘাত পান ৭২ বছর বয়সী ফোর্ড। এই বয়সে এতটা চোট পেলেও, তা তাঁকে খুব বেশি কাবু করতে পারেনি।
এক বিবৃতিতে ফোর্ডের মুখপাত্র জানিয়েছেন, ইঞ্জিনে ত্রুটি দেখা দেওয়ায় জরুরি অবতরণ করতে বাধ্য হন ফোর্ড। তাঁর কাছে অন্য কোনো পথ খোলা ছিল না। তিনি নিরাপদে জরুরি অবতরণ করতে পেরেছেন। দুর্ঘটনার পর তিনি বিমানের ভেতর আটকা পড়েছিলেন। পরে তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হয়। তাঁর চিকিৎসা চলছে। তাঁর আঘাত গুরুতর নয়। আশা করা হচ্ছে, পুরোপুরি সেরে উঠবেন তিনি।
এ ছাড়া হ্যারিসন ফোর্ডের ছেলে বেন ফোর্ড এক টুইটার বার্তায় লিখেছেন, ‘হাসপাতালে বাবা ঠিক আছেন। আহত হলেও তিনি ঠিক আছেন। প্রচণ্ড শক্ত একজন মানুষ তিনি। আমার বাবার দ্রুত সুস্থতা কামনা করায় আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ।’
সম্প্রতি লস অ্যাঞ্জেলেসে হলুদ রঙের ছোট একটি বিমান চালাচ্ছিলেন ফোর্ড। বিমানে তিনি একাই ছিলেন। বিমানের ইঞ্জিনে হঠাৎ যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দিলে সান্তা মনিকা বিমানবন্দরের কাছে একটি গলফ মাঠে জরুরি অবতরণ করেন ফোর্ড। দুর্ঘটনায় পায়ের গোড়ালি, মেরুদণ্ডের নিচের অস্থিকাঠামো এবং মাথায় আঘাত পান ৭২ বছর বয়সী ফোর্ড। এই বয়সে এতটা চোট পেলেও, তা তাঁকে খুব বেশি কাবু করতে পারেনি।
এক বিবৃতিতে ফোর্ডের মুখপাত্র জানিয়েছেন, ইঞ্জিনে ত্রুটি দেখা দেওয়ায় জরুরি অবতরণ করতে বাধ্য হন ফোর্ড। তাঁর কাছে অন্য কোনো পথ খোলা ছিল না। তিনি নিরাপদে জরুরি অবতরণ করতে পেরেছেন। দুর্ঘটনার পর তিনি বিমানের ভেতর আটকা পড়েছিলেন। পরে তাঁকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেওয়া হয়। তাঁর চিকিৎসা চলছে। তাঁর আঘাত গুরুতর নয়। আশা করা হচ্ছে, পুরোপুরি সেরে উঠবেন তিনি।
এ ছাড়া হ্যারিসন ফোর্ডের ছেলে বেন ফোর্ড এক টুইটার বার্তায় লিখেছেন, ‘হাসপাতালে বাবা ঠিক আছেন। আহত হলেও তিনি ঠিক আছেন। প্রচণ্ড শক্ত একজন মানুষ তিনি। আমার বাবার দ্রুত সুস্থতা কামনা করায় আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ।’