বার্ষিক লেনদেন ৩৬ লাখ টাকা হলেই কেবল
মূসক দিতে হবে। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত এতে সম্মত হয়েছেন।
আগামী বাজেটে এটি সংশোধন করা হবে।
সচিবালয়ে গতকাল রোববার অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এমন তথ্যই জানান ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহ্মদ। তিনি বলেন, ‘অর্থমন্ত্রী বলেছেন, সব কটি একবারে বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে না। ধাপে ধাপে বাজেটের মাধ্যমে সমন্বয় করা হবে। তবে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ও দোকানদারদের সুবিধার জন্য বার্ষিক টার্নওভারের সীমা ২৪ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩৬ লাখ টাকা নির্ধারণের বিষয়টি তিনি মেনে নিয়েছেন। আগামী বাজেটে মূসক প্রদানের টার্নওভার সীমা সংশোধন করা হবে।’
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) কাছ থেকে নেওয়া ১০০ কোটি ডলারের বর্ধিত ঋণ সহায়তার (ইসিএফ) শর্ত হিসেবে মূসক আইন-২০১২ প্রণয়ন করে সরকার। সংস্থাটির একটি প্রতিনিধিদল বর্তমানে ঢাকা সফর করছে। আজ অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে প্রতিনিধিদলটির সাক্ষাৎ করার কথা রয়েছে। তারা মূসক আইনটি নিয়েও কথা বলতে পারেন। এ কারণে গতকাল এফবিসিসিআইয়ের একটি প্রতিনিধিদল মূসক আইনের সংশোধন নিয়ে আলোচনা করতে অর্থমন্ত্রীর কাছে যায় বলে জানা গেছে।
প্রসঙ্গত, মূসক আইন-২০১২ গত বছরের জুলাই থেকে পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়নের কথা ছিল। কিন্তু আইন সংশোধনের জন্য ব্যবসায়ীদের জোরালো দাবির মুখে এটি বাস্তবায়নের তারিখ এক বছর পিছিয়ে ২০১৫ সালের ১ জুলাই নির্ধারণ করা হয়। আবার গত বছরের ২৮ অক্টোবর মূসক আইন সংশোধনের লক্ষ্যে সাত সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়। ওই কমিটি আইনের ১০টি ধারা পরিবর্তনের সুপারিশ করেছে। সেগুলো নিয়ে অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে কথা হয়েছে বলে উল্লেখ করেন এফবিসিসিআই সভাপতি।
আকরাম উদ্দিন বলেন, মাল্টিপল ভ্যাট (মূসক) ও ঢালাওভাবে ১৫ শতাংশ ভ্যাটের পরিবর্তে ভিন্ন ভিন্ন খাতে, ভিন্ন ভিন্ন ভ্যাট নির্ধারণের বিষয়টি নিয়েও কথা হয়েছে।
আইএমএফের শর্ত প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আইএমএফের দিকটাও দেখতে হবে। তবে তাদের সব শর্তই যে মেনে নিতে হবে, তা নয়। দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা আইএমএফকে বোঝানো হবে।
বৈঠকে অর্থমন্ত্রী ব্যবসায়ীবান্ধব মূসক আইন প্রণয়নের আশ্বাস দিয়েছেন উল্লেখ করে এফবিসিসিআই সভাপতি আরও বলেন, সরকার কর পায় এবং ব্যবসায়ীরাও সহজে মূসক দিতে পারেন—এমন মূসক আইন করবে সরকার।
সচিবালয়ে গতকাল রোববার অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এমন তথ্যই জানান ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন বাংলাদেশ শিল্প ও বণিক সমিতি ফেডারেশনের (এফবিসিসিআই) সভাপতি কাজী আকরাম উদ্দিন আহ্মদ। তিনি বলেন, ‘অর্থমন্ত্রী বলেছেন, সব কটি একবারে বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবে না। ধাপে ধাপে বাজেটের মাধ্যমে সমন্বয় করা হবে। তবে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ও দোকানদারদের সুবিধার জন্য বার্ষিক টার্নওভারের সীমা ২৪ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩৬ লাখ টাকা নির্ধারণের বিষয়টি তিনি মেনে নিয়েছেন। আগামী বাজেটে মূসক প্রদানের টার্নওভার সীমা সংশোধন করা হবে।’
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) কাছ থেকে নেওয়া ১০০ কোটি ডলারের বর্ধিত ঋণ সহায়তার (ইসিএফ) শর্ত হিসেবে মূসক আইন-২০১২ প্রণয়ন করে সরকার। সংস্থাটির একটি প্রতিনিধিদল বর্তমানে ঢাকা সফর করছে। আজ অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে প্রতিনিধিদলটির সাক্ষাৎ করার কথা রয়েছে। তারা মূসক আইনটি নিয়েও কথা বলতে পারেন। এ কারণে গতকাল এফবিসিসিআইয়ের একটি প্রতিনিধিদল মূসক আইনের সংশোধন নিয়ে আলোচনা করতে অর্থমন্ত্রীর কাছে যায় বলে জানা গেছে।
প্রসঙ্গত, মূসক আইন-২০১২ গত বছরের জুলাই থেকে পূর্ণাঙ্গ বাস্তবায়নের কথা ছিল। কিন্তু আইন সংশোধনের জন্য ব্যবসায়ীদের জোরালো দাবির মুখে এটি বাস্তবায়নের তারিখ এক বছর পিছিয়ে ২০১৫ সালের ১ জুলাই নির্ধারণ করা হয়। আবার গত বছরের ২৮ অক্টোবর মূসক আইন সংশোধনের লক্ষ্যে সাত সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়। ওই কমিটি আইনের ১০টি ধারা পরিবর্তনের সুপারিশ করেছে। সেগুলো নিয়ে অর্থমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে কথা হয়েছে বলে উল্লেখ করেন এফবিসিসিআই সভাপতি।
আকরাম উদ্দিন বলেন, মাল্টিপল ভ্যাট (মূসক) ও ঢালাওভাবে ১৫ শতাংশ ভ্যাটের পরিবর্তে ভিন্ন ভিন্ন খাতে, ভিন্ন ভিন্ন ভ্যাট নির্ধারণের বিষয়টি নিয়েও কথা হয়েছে।
আইএমএফের শর্ত প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আইএমএফের দিকটাও দেখতে হবে। তবে তাদের সব শর্তই যে মেনে নিতে হবে, তা নয়। দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা আইএমএফকে বোঝানো হবে।
বৈঠকে অর্থমন্ত্রী ব্যবসায়ীবান্ধব মূসক আইন প্রণয়নের আশ্বাস দিয়েছেন উল্লেখ করে এফবিসিসিআই সভাপতি আরও বলেন, সরকার কর পায় এবং ব্যবসায়ীরাও সহজে মূসক দিতে পারেন—এমন মূসক আইন করবে সরকার।