ক্লাসের
ফাঁকে দুষ্টুমিতে মেতেছে ছোট্টমণিরা। ওদের মধ্যে কারও মাথায় যে উকুন
থাকতে পারে, হয়তো আপনি তা বিশ্বাসই করতে চাইবেন না। তবে খেলাধুলার মাঝেই
ছড়িয়ে যেতে পারে অস্বস্তিকর উকুনেরা।
উকুন ছড়ানো প্রসঙ্গে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের চর্মরোগ বিভাগের অধ্যাপক হরষিত কুমার পাল জানালেন, একে অন্যের চিরুনি ব্যবহার করা ঠিক নয়। চুলে ব্যবহারের অন্যান্য সামগ্রী ব্যবহারের ক্ষেত্রেও সতর্ক থাকতে হবে।
কী করবেন এমন হলে
ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের শিশু বিভাগের অধ্যাপক সাঈদা আনোয়ার বলেন, উকুন হলে শিশুর মাথার সব চুল ফেলে দিতে হবে। শিশুকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে এবং প্রতিদিন গোসল করাতে হবে। ভালো ব্র্যান্ডের বেবি শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। তবে উকুনের জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনো ওষুধ ব্যবহার করা ঠিক নয়। উকুন মারার ওষুধ শিশুর ত্বকের মধ্য দিয়ে শরীরের ভেতরে চলে যেতে পারে এবং এভাবে শিশুর ক্ষতি হতে পারে।
হরষিত কুমার পাল জানালেন, প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শমতো ওষুধ দিতে হবে শিশুকে। উকুনের জন্য কিছু ওষুধ লাগাতে হতে পারে এবং কখনো কখনো ওষুধ খাওয়াতেও হতে পারে। তবে কোন ওষুধ খাওয়াবেন, তা জেনে নিন চিকিৎসকের কাছ থেকে।
অন্যরাও থাকুক ভালো
এক শিশুর থেকে অন্য শিশুদের মধ্যে যেন উকুন না ছড়ায়, সে জন্য নিজের শিশুকে উকুনমুক্ত করতে হবে। আর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকার উপদেশ দিতে পারেন ওদের শিক্ষকেরাই। ঢাকার গুলশান আরা বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা সাবিনা শারমিন বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের নিয়মিত শ্যাম্পু করতে বলে থাকি। তবে কোনো শিক্ষার্থীর মাথায় উকুন থাকায় তা সবার মাঝে ছড়িয়ে যাচ্ছে, এমন অভিযোগ কখনো পাইনি। ওরা নিজেরাই যেন পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকে আর চুল আঁচড়িয়ে নিজেদের পরিপাটি রাখে, স্কুলে সে পরামর্শই দেওয়া হয়।’
সবার সঙ্গে খেলবে তো?
স্কুল বা পাশের বাড়ির বন্ধুদের সঙ্গে ছোটরা তো খেলবেই। শিশুর মাথায় উকুন হলেও মানা নেই খেলাধুলায় বা স্কুলে যাওয়াতে। নিজের শিশুর মাথায় উকুন হয়েছে এমন কথা যে জানাতেই হবে অন্য অভিভাবকদের, ব্যাপারটা তেমন নয়। সঠিক ব্যবস্থা নিলে উকুন দূর হয়েই যাবে। অন্য শিশুদের মাঝে যেন তা না ছড়ায়, সে ব্যবস্থা করতে পারেন আপনি নিজেই, আর সেটি শুধু উকুনের বিরুদ্ধে সঠিক পদক্ষেপ নিলেই সম্ভব। তাই এ নিয়ে নিজের মনে অস্বস্তি রাখবেন না।
উকুন ছড়ানো প্রসঙ্গে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের চর্মরোগ বিভাগের অধ্যাপক হরষিত কুমার পাল জানালেন, একে অন্যের চিরুনি ব্যবহার করা ঠিক নয়। চুলে ব্যবহারের অন্যান্য সামগ্রী ব্যবহারের ক্ষেত্রেও সতর্ক থাকতে হবে।
কী করবেন এমন হলে
ঢাকা মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের শিশু বিভাগের অধ্যাপক সাঈদা আনোয়ার বলেন, উকুন হলে শিশুর মাথার সব চুল ফেলে দিতে হবে। শিশুকে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে এবং প্রতিদিন গোসল করাতে হবে। ভালো ব্র্যান্ডের বেবি শ্যাম্পু ব্যবহার করুন। তবে উকুনের জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া কোনো ওষুধ ব্যবহার করা ঠিক নয়। উকুন মারার ওষুধ শিশুর ত্বকের মধ্য দিয়ে শরীরের ভেতরে চলে যেতে পারে এবং এভাবে শিশুর ক্ষতি হতে পারে।
হরষিত কুমার পাল জানালেন, প্রয়োজনে চিকিৎসকের পরামর্শমতো ওষুধ দিতে হবে শিশুকে। উকুনের জন্য কিছু ওষুধ লাগাতে হতে পারে এবং কখনো কখনো ওষুধ খাওয়াতেও হতে পারে। তবে কোন ওষুধ খাওয়াবেন, তা জেনে নিন চিকিৎসকের কাছ থেকে।
অন্যরাও থাকুক ভালো
এক শিশুর থেকে অন্য শিশুদের মধ্যে যেন উকুন না ছড়ায়, সে জন্য নিজের শিশুকে উকুনমুক্ত করতে হবে। আর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকার উপদেশ দিতে পারেন ওদের শিক্ষকেরাই। ঢাকার গুলশান আরা বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা সাবিনা শারমিন বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের নিয়মিত শ্যাম্পু করতে বলে থাকি। তবে কোনো শিক্ষার্থীর মাথায় উকুন থাকায় তা সবার মাঝে ছড়িয়ে যাচ্ছে, এমন অভিযোগ কখনো পাইনি। ওরা নিজেরাই যেন পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকে আর চুল আঁচড়িয়ে নিজেদের পরিপাটি রাখে, স্কুলে সে পরামর্শই দেওয়া হয়।’
সবার সঙ্গে খেলবে তো?
স্কুল বা পাশের বাড়ির বন্ধুদের সঙ্গে ছোটরা তো খেলবেই। শিশুর মাথায় উকুন হলেও মানা নেই খেলাধুলায় বা স্কুলে যাওয়াতে। নিজের শিশুর মাথায় উকুন হয়েছে এমন কথা যে জানাতেই হবে অন্য অভিভাবকদের, ব্যাপারটা তেমন নয়। সঠিক ব্যবস্থা নিলে উকুন দূর হয়েই যাবে। অন্য শিশুদের মাঝে যেন তা না ছড়ায়, সে ব্যবস্থা করতে পারেন আপনি নিজেই, আর সেটি শুধু উকুনের বিরুদ্ধে সঠিক পদক্ষেপ নিলেই সম্ভব। তাই এ নিয়ে নিজের মনে অস্বস্তি রাখবেন না।