ফেসবুকে
সঙ্গীর সঙ্গে একের পর সেলফি আর হরেক রকমের ছবি কিংবা চেকইন স্ট্যাটাস দিতে
থাকা জুটিদের দেখে আপনার ভালো না-ও লাগতে পারে। মুখ বাঁকিয়ে আপনি বলতেই
পারেন, ‘উফফ! আহ্লাদ দেখে গা জ্বলে যায়!’ কিন্তু সাম্প্রতিক এক গবেষণা
বলছে, ফেসবুকে সারাক্ষণ এমন হাসিখুশি দেখানো জুটিরাই নাকি যে জুটিরা এমন
করেন না তাঁদের চেয়ে বাস্তবিকই বেশি সুখী। খবর ইন্দো এশিয়ান নিউজের।
যুক্তরাষ্ট্রের হিউস্টন বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণা দল সম্প্রতি ফেসবুক জুটিদের নিয়ে এই গবেষণা চালায়। গবেষক দলটির প্রধান মাই-লি স্টিয়ার্স বলেন, ‘সম্পর্কের বিষয়ে ফেসবুকে কোনো কিছু পোস্ট করা ইতিবাচক সম্পর্কের সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারে। কেননা এটা জনসমক্ষে পরস্পরের প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ থাকার পরিচায়ক।’ তিনি আরও বলেন, ‘সামাজিক পরিসরে সম্পর্কের বিষয়ে এই প্রচার ব্যক্তিসত্তার এমন দিক নির্দেশ করে যে, এটা তাঁর জীবনের একটা অবিচ্ছেদ্য অংশ।’
প্রেমের সম্পর্কে আবদ্ধ ১৮৮ জন ছাত্র-ছাত্রীর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের উপস্থিতি এবং কার্যক্রম পর্যালোচনা করা হয় এই গবেষণায়। এতে দেখা গেছে, যে ছাত্র-ছাত্রীরা ফেসবুকে বা অন্য কোনো মাধ্যমে নিয়মিত সেলফি-চেকইন স্ট্যাটাস ইত্যাদি পোস্ট করছেন, তাঁরা বর্তমান সম্পর্কে আসলেই সুখী।
যুক্তরাষ্ট্রের হিউস্টন বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি গবেষণা দল সম্প্রতি ফেসবুক জুটিদের নিয়ে এই গবেষণা চালায়। গবেষক দলটির প্রধান মাই-লি স্টিয়ার্স বলেন, ‘সম্পর্কের বিষয়ে ফেসবুকে কোনো কিছু পোস্ট করা ইতিবাচক সম্পর্কের সঙ্গে যুক্ত থাকতে পারে। কেননা এটা জনসমক্ষে পরস্পরের প্রতি অঙ্গীকারবদ্ধ থাকার পরিচায়ক।’ তিনি আরও বলেন, ‘সামাজিক পরিসরে সম্পর্কের বিষয়ে এই প্রচার ব্যক্তিসত্তার এমন দিক নির্দেশ করে যে, এটা তাঁর জীবনের একটা অবিচ্ছেদ্য অংশ।’
প্রেমের সম্পর্কে আবদ্ধ ১৮৮ জন ছাত্র-ছাত্রীর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের উপস্থিতি এবং কার্যক্রম পর্যালোচনা করা হয় এই গবেষণায়। এতে দেখা গেছে, যে ছাত্র-ছাত্রীরা ফেসবুকে বা অন্য কোনো মাধ্যমে নিয়মিত সেলফি-চেকইন স্ট্যাটাস ইত্যাদি পোস্ট করছেন, তাঁরা বর্তমান সম্পর্কে আসলেই সুখী।
গবেষণা প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে, যাঁরা সত্যি সত্যিই সম্পর্কের বিষয়ে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ, তাঁরা সামাজিক পরিসরেও নিজেদের একটা জুটি হিসেবেই উপস্থাপনে আগ্রহী থাকেন এবং আশা করেন যে বন্ধুরা তাঁদের জুটি হিসেবেই দেখবে। গবেষণাটি সাইকোলজি অব পপুলার মিডিয়া কালচার সাময়িকীতে প্রকাশিত হয়েছে।