খাগড়াছড়ির দীঘিনালায় তামাক পোড়ানোর
প্রস্তুতি চলছে। তামাক পোড়ানোর জন্য চুল্লিগুলোতে ব্যবহার করা হয় কাঠ।
পরিবেশবাদী সংগঠনগুলোর হিসাব অনুযায়ী, এ বছর দীঘিনালার তামাকচুল্লিগুলোতে
পোড়ানো হবে আড়াই লাখ মণেরও বেশি কাঠ।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের জরিপ অনুযায়ী, চলতি বছর এক হাজার ৯৮ জন কৃষক ৬৪৬ হেক্টর (এক হাজার ৬১৫ একর) জমিতে তামাক চাষ করেছেন। গত বছরের চেয়ে তামাক চাষের জমি কমলেও বেড়েছে চাষির সংখ্যা।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের হিসাব অনুযায়ী, এক থেকে দেড় একর জমির তামাক পোড়ানোর জন্য একটি চুল্লির প্রয়োজন। সে হিসাবে দীঘিনালায় ছয় শতাধিক তামাকচুল্লি আছে। এসব তামাকচুল্লিতে কাঠ পোড়ানো হয়।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, তামাকচুল্লির আশপাশে কাঠের স্তূপ। বেশ কয়েকজন তামাক চাষি বলেন, জমি থেকে তামাক ওঠার আগেই তাঁরা চুল্লির জন্য আগাম কাঠ সংগ্রহ করে রাখেন।
বাবুপাড়া এলাকার এক কৃষক বলেন, তাঁর জমির তামাক পোড়ানোর জন্য ৩০০ মণের মতো কাঠের দরকার।
খাগড়াছড়ি পরিবেশ সুরক্ষা আন্দোলনের সভাপতি প্রদীপ চৌধুরী বলেন, একটি তামাকচুল্লিতে ৪০০ থেকে ৫০০ মণ কাঠ পোড়ানো হয়। এসব কাঠ কোনো না কোনো বনাঞ্চল থেকে সংগ্রহ করা হয়। প্রতিবছর উপজেলায় ছয় শতাধিক তামাকচুল্লিতে এভাবে কাঠ পোড়ানো হলে বনাঞ্চলে গাছ থাকবে না।
দীঘিনালা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফজুলল জাহিদ বলেন, তামাকচুল্লিতে কাঠ পোড়ানো যাবে না। কাঠ পোড়ানো হলে পরিবেশ সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের জরিপ অনুযায়ী, চলতি বছর এক হাজার ৯৮ জন কৃষক ৬৪৬ হেক্টর (এক হাজার ৬১৫ একর) জমিতে তামাক চাষ করেছেন। গত বছরের চেয়ে তামাক চাষের জমি কমলেও বেড়েছে চাষির সংখ্যা।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের হিসাব অনুযায়ী, এক থেকে দেড় একর জমির তামাক পোড়ানোর জন্য একটি চুল্লির প্রয়োজন। সে হিসাবে দীঘিনালায় ছয় শতাধিক তামাকচুল্লি আছে। এসব তামাকচুল্লিতে কাঠ পোড়ানো হয়।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, তামাকচুল্লির আশপাশে কাঠের স্তূপ। বেশ কয়েকজন তামাক চাষি বলেন, জমি থেকে তামাক ওঠার আগেই তাঁরা চুল্লির জন্য আগাম কাঠ সংগ্রহ করে রাখেন।
বাবুপাড়া এলাকার এক কৃষক বলেন, তাঁর জমির তামাক পোড়ানোর জন্য ৩০০ মণের মতো কাঠের দরকার।
খাগড়াছড়ি পরিবেশ সুরক্ষা আন্দোলনের সভাপতি প্রদীপ চৌধুরী বলেন, একটি তামাকচুল্লিতে ৪০০ থেকে ৫০০ মণ কাঠ পোড়ানো হয়। এসব কাঠ কোনো না কোনো বনাঞ্চল থেকে সংগ্রহ করা হয়। প্রতিবছর উপজেলায় ছয় শতাধিক তামাকচুল্লিতে এভাবে কাঠ পোড়ানো হলে বনাঞ্চলে গাছ থাকবে না।
দীঘিনালা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ফজুলল জাহিদ বলেন, তামাকচুল্লিতে কাঠ পোড়ানো যাবে না। কাঠ পোড়ানো হলে পরিবেশ সংরক্ষণ আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।