ঋণ
সংকট নিয়ে জার্মানির চ্যান্সেলর এঙ্গেলা মার্কেল এবং গ্রিসের
প্রধানমন্ত্রী অ্যালেক্সিস সিপ্রাস মতৈক্য প্রকাশ করেছেন। তবে প্রধান
অর্থনৈতিক ইস্যুগুলোতে তাদের মধ্যে পার্থক্য রয়ে গেছে। খবর আল-জাজিরার।
বার্লিনে এক বৈঠকের পর স্থানীয় সময় সোমবার মার্কেল ও সিপ্রাস এক যৌথ সংবাদ সম্মেলন করেন। গত জানুয়ারিতে ক্ষমতায় আসার পর সিপ্রাসের এটাই প্রথম জার্মানি সফর।
সংবাদ সম্মেলনে মার্কেল বলেন, ‘আমরা চাই—গ্রিস অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী হোক। আমরা চাই—গ্রিস উন্নতি করুক। সর্বোপরি আমরা চাই—গ্রিস উচ্চ বেকারত্ব কাটিয়ে উঠুক।’
মার্কেল আরো বলেন, ‘মতভিন্নতা থাকা সত্ত্বেও বৈঠকটি সহযোগিতার একটি আকাঙ্খা প্রকাশ করেছে।’
অপর দিকে সিপ্রাস বলেন, ‘দুটি বেইলআউট কর্মসূচির বিনিময়ে গত পাঁচ বছর ধরে দাবিকৃত বাজেট কর্তন এবং কাঠামোগত সংস্কার কোনো সফলতার গল্প নয় বরং এটা দেশকে এর হাঁটুতে নিয়ে গেছে।’
দুই নেতা দেশ দুটির মধ্যকার ‘আনুষ্ঠানিকতা সর্বস্ব কথাবার্তা’ এবং ‘গালাগালি’ বন্ধেরও আহ্বান জানান। উল্লেখ্য, গত সপ্তাহে ব্রাসেলসে ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে বৈঠকের পর বেইল আউটের সময়সীমা বাড়াতে সম্প্রতি ঋণদাতাদের সংস্কারের একটি নতুন তালিকা দিতে সম্মত হয় গ্রিস। এ প্রসঙ্গে মার্কেল বলেন, ‘গ্রিসের নতুন প্রধানমন্ত্রীর সংস্কার প্রস্তাবটি শুধু বার্লিন একা নয় বরং ইউরোজোনের অর্থমন্ত্রীরা মূল্যায়ণ করবেন।’
বার্লিনে এক বৈঠকের পর স্থানীয় সময় সোমবার মার্কেল ও সিপ্রাস এক যৌথ সংবাদ সম্মেলন করেন। গত জানুয়ারিতে ক্ষমতায় আসার পর সিপ্রাসের এটাই প্রথম জার্মানি সফর।
সংবাদ সম্মেলনে মার্কেল বলেন, ‘আমরা চাই—গ্রিস অর্থনৈতিকভাবে শক্তিশালী হোক। আমরা চাই—গ্রিস উন্নতি করুক। সর্বোপরি আমরা চাই—গ্রিস উচ্চ বেকারত্ব কাটিয়ে উঠুক।’
মার্কেল আরো বলেন, ‘মতভিন্নতা থাকা সত্ত্বেও বৈঠকটি সহযোগিতার একটি আকাঙ্খা প্রকাশ করেছে।’
অপর দিকে সিপ্রাস বলেন, ‘দুটি বেইলআউট কর্মসূচির বিনিময়ে গত পাঁচ বছর ধরে দাবিকৃত বাজেট কর্তন এবং কাঠামোগত সংস্কার কোনো সফলতার গল্প নয় বরং এটা দেশকে এর হাঁটুতে নিয়ে গেছে।’
দুই নেতা দেশ দুটির মধ্যকার ‘আনুষ্ঠানিকতা সর্বস্ব কথাবার্তা’ এবং ‘গালাগালি’ বন্ধেরও আহ্বান জানান। উল্লেখ্য, গত সপ্তাহে ব্রাসেলসে ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে বৈঠকের পর বেইল আউটের সময়সীমা বাড়াতে সম্প্রতি ঋণদাতাদের সংস্কারের একটি নতুন তালিকা দিতে সম্মত হয় গ্রিস। এ প্রসঙ্গে মার্কেল বলেন, ‘গ্রিসের নতুন প্রধানমন্ত্রীর সংস্কার প্রস্তাবটি শুধু বার্লিন একা নয় বরং ইউরোজোনের অর্থমন্ত্রীরা মূল্যায়ণ করবেন।’