যুক্তরাষ্ট্রে
মৃত্যুদণ্ডাদেশ মাথায় নিয়ে ২৩ বছর কাটানোর পর মুক্তি মিলেছে এক নারীর।
ডেবরা মিল্ক (৫১) নামের জার্মান বংশোদ্ভূত ঐ নারীর বিরুদ্ধে নিজের সন্তানকে
হত্যার অভিযোগ আনা হয়। সোমবার দণ্ডাদেশ থেকে নিষ্কৃতি দিয়ে মামলাটি খারিজ
করে দেয় আদালত।
মঙ্গলবার এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়, ডেবরা প্রথম থেকেই নিজেকে নির্দোষ দাবি করে আসছেন। ১৯৯০ সালে অ্যারিজোনায় তার চার বছর বয়সী ছোট ছেলেকে মাথার পেছনে গুলি করে হত্যা করা হয়।
মিল্ক হত্যার দায় স্বীকার করেছেন- একজন উচ্চপদস্থ তদন্ত কর্মকর্তার অসমর্থিত প্রমাণের ওপর ভিত্তি করে তাকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেয়া হয়েছিল। ঐ কর্মকর্তা দাবি করেছিলেন, মিল্ক হত্যার দায় স্বীকার করেছেন। আরমান্ডো স্যালমেটের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অনেক অভিযোগ রয়েছে।
আরমান্ডো জানিয়েছিলেন, মিল্ক তার ছেলেক হত্যার জন্য দুইজন খুনি ভাড়া করেন। আদালতে শপথ নিয়ে মিথ্যা সাক্ষ্য দেয়ারও অভিযোগও রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
২০১৩ সাল থেকে জামিনে ছিলেন মিল্ক। গত চার দশকের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে তিনি একমাত্র নারী, যিনি মৃত্যুদণ্ডাদেশ পাওয়ার পর মুক্তি পেলেন। প্রায় দুই দশকের বেশি সময় মৃত্যু পরোয়ানা নিয়ে দুই বছর আগে রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন মিল্ক। প্রধান তদন্ত কর্মকর্তার ‘গুরুতর ভুল’ প্রমাণ হওয়ায় তাকে মুক্তি দেয় আদালত।
মঙ্গলবার এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়, ডেবরা প্রথম থেকেই নিজেকে নির্দোষ দাবি করে আসছেন। ১৯৯০ সালে অ্যারিজোনায় তার চার বছর বয়সী ছোট ছেলেকে মাথার পেছনে গুলি করে হত্যা করা হয়।
মিল্ক হত্যার দায় স্বীকার করেছেন- একজন উচ্চপদস্থ তদন্ত কর্মকর্তার অসমর্থিত প্রমাণের ওপর ভিত্তি করে তাকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেয়া হয়েছিল। ঐ কর্মকর্তা দাবি করেছিলেন, মিল্ক হত্যার দায় স্বীকার করেছেন। আরমান্ডো স্যালমেটের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অনেক অভিযোগ রয়েছে।
আরমান্ডো জানিয়েছিলেন, মিল্ক তার ছেলেক হত্যার জন্য দুইজন খুনি ভাড়া করেন। আদালতে শপথ নিয়ে মিথ্যা সাক্ষ্য দেয়ারও অভিযোগও রয়েছে তার বিরুদ্ধে।
২০১৩ সাল থেকে জামিনে ছিলেন মিল্ক। গত চার দশকের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রে তিনি একমাত্র নারী, যিনি মৃত্যুদণ্ডাদেশ পাওয়ার পর মুক্তি পেলেন। প্রায় দুই দশকের বেশি সময় মৃত্যু পরোয়ানা নিয়ে দুই বছর আগে রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করেন মিল্ক। প্রধান তদন্ত কর্মকর্তার ‘গুরুতর ভুল’ প্রমাণ হওয়ায় তাকে মুক্তি দেয় আদালত।