সামাজিক যোগাযোগের জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ফেসবুক কর্তৃপক্ষ অকালাস
ভিয়ারকে সম্প্রতি ২০০ কোটি ডলার দামে কিনে নিয়েছে। এই প্রযুক্তি ভিডিও
গেমস ছাপিয়ে আরও বিভিন্ন ক্ষেত্রে ব্যবহার করে সাফল্যের ব্যাপক সম্ভাবনা
রয়েছে।
ভার্চুয়াল-রিয়েলিটি প্রযুক্তির ব্যবহার প্রথম দেখানো হয়েছিল ১৯৯২ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত দ্য লনমাওয়ার ম্যান চলচ্চিত্রে। কল্পকাহিনি ও সিনেমার পর্দা ছাড়িয়ে প্রযুক্তিটি এরপর হাতের নাগালে আসে এবং ব্যাপক প্রসারের মাধ্যমে বর্তমান ত্রিমাত্রিক রূপ নেয়। অকালাসের যন্ত্রটি ব্যবহার করার সময় ছবির জগতে প্রবেশের মতো জীবন্ত অনুভূতি হবে বলে দাবি করছেন প্রযুক্তিবিদেরা। বাস্তব সময়ে মাথার নড়াচড়ার ধরন অনুসরণ করেই যন্ত্রটি তৈরি করা হয়েছে। ভিডিও গেমস ব্যবহারকারীরা এটি হাতে পাওয়ার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। খুচরা বাজারে আগামী বছরের শুরু থেকেই যন্ত্রটি পাওয়া যাবে বলে জানানো হয়েছে। আর দাম পড়বে ৩০০ ডলারেরও কম।
দূরনিয়ন্ত্রিত সরাসরি দৃশ্য-যোগাযোগ, স্থাপত্য, কম্পিউটারনির্ভর নকশা তৈরি, জরুরি সহায়তার প্রশিক্ষণ এবং আতঙ্ক রোগের চিকিৎসায় অকালাসের এই থ্রিডি হেডসেট ব্যবহার করার সুযোগ রয়েছে। চিকিৎসায় আগেও এ ধরনের প্রযুক্তির ব্যবহার হয়েছে। শল্যচিকিৎসকদের কেউ কেউ নিয়মিত এই প্রযুক্তির সহায়তায় অস্ত্রোপচার করছেন। তবে ভার্চুয়াল-রিয়েলিটির পুরোনো প্রযুক্তিগুলো বাণিজ্যিকভাবে ব্যর্থ হয়েছে।
কিন্তু এখন পরিস্থিতি বদলেছে। বিভিন্ন সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে অকালাসের নতুন প্রযুক্তিটি বেশ আস্থা অর্জন করেছে। এটি প্রয়োগ করে ভিডিও গেমসের জগতে শিল্পীরা আরও উদ্দীপক ও অধিকতর জীবন্ত পৃথিবী তৈরি করতে সমর্থ হয়েছেন। অকালাসের অনুরূপ যন্ত্র তৈরির কাজে ইতিমধ্যে আরও অনেক প্রতিষ্ঠান এগিয়ে এসেছে। মঙ্গল গ্রহের ভার্চুয়াল-রিয়েলিটি চিত্র তৈরির লক্ষ্যে সনি কাজ শুরু করেছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসার সঙ্গে। মঙ্গলপৃষ্ঠে অবতরণকারী রোবটযানের পাঠানো বিভিন্ন ছবির সমন্বয়ে সেখানকার একটি ত্রিমাত্রিক ছবি তৈরি করাই এ উদ্যোগের লক্ষ্য। আবার পর্যটকেরা যাতে কোনো হোটেলের কক্ষ বরাদ্দ নেওয়ার আগে অনেক দূর থেকেই সেখানকার অভ্যন্তরীণ সজ্জার ত্রিমাত্রিক ছবি দেখে মনস্থির করতে পারেন, সেই লক্ষ্যেও প্রযুক্তিটি ব্যবহার করার চেষ্টা করছে সনি।
ভার্চুয়াল-রিয়েলিটি প্রযুক্তির ব্যবহার প্রথম দেখানো হয়েছিল ১৯৯২ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত দ্য লনমাওয়ার ম্যান চলচ্চিত্রে। কল্পকাহিনি ও সিনেমার পর্দা ছাড়িয়ে প্রযুক্তিটি এরপর হাতের নাগালে আসে এবং ব্যাপক প্রসারের মাধ্যমে বর্তমান ত্রিমাত্রিক রূপ নেয়। অকালাসের যন্ত্রটি ব্যবহার করার সময় ছবির জগতে প্রবেশের মতো জীবন্ত অনুভূতি হবে বলে দাবি করছেন প্রযুক্তিবিদেরা। বাস্তব সময়ে মাথার নড়াচড়ার ধরন অনুসরণ করেই যন্ত্রটি তৈরি করা হয়েছে। ভিডিও গেমস ব্যবহারকারীরা এটি হাতে পাওয়ার জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। খুচরা বাজারে আগামী বছরের শুরু থেকেই যন্ত্রটি পাওয়া যাবে বলে জানানো হয়েছে। আর দাম পড়বে ৩০০ ডলারেরও কম।
দূরনিয়ন্ত্রিত সরাসরি দৃশ্য-যোগাযোগ, স্থাপত্য, কম্পিউটারনির্ভর নকশা তৈরি, জরুরি সহায়তার প্রশিক্ষণ এবং আতঙ্ক রোগের চিকিৎসায় অকালাসের এই থ্রিডি হেডসেট ব্যবহার করার সুযোগ রয়েছে। চিকিৎসায় আগেও এ ধরনের প্রযুক্তির ব্যবহার হয়েছে। শল্যচিকিৎসকদের কেউ কেউ নিয়মিত এই প্রযুক্তির সহায়তায় অস্ত্রোপচার করছেন। তবে ভার্চুয়াল-রিয়েলিটির পুরোনো প্রযুক্তিগুলো বাণিজ্যিকভাবে ব্যর্থ হয়েছে।
কিন্তু এখন পরিস্থিতি বদলেছে। বিভিন্ন সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে অকালাসের নতুন প্রযুক্তিটি বেশ আস্থা অর্জন করেছে। এটি প্রয়োগ করে ভিডিও গেমসের জগতে শিল্পীরা আরও উদ্দীপক ও অধিকতর জীবন্ত পৃথিবী তৈরি করতে সমর্থ হয়েছেন। অকালাসের অনুরূপ যন্ত্র তৈরির কাজে ইতিমধ্যে আরও অনেক প্রতিষ্ঠান এগিয়ে এসেছে। মঙ্গল গ্রহের ভার্চুয়াল-রিয়েলিটি চিত্র তৈরির লক্ষ্যে সনি কাজ শুরু করেছে মার্কিন মহাকাশ গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসার সঙ্গে। মঙ্গলপৃষ্ঠে অবতরণকারী রোবটযানের পাঠানো বিভিন্ন ছবির সমন্বয়ে সেখানকার একটি ত্রিমাত্রিক ছবি তৈরি করাই এ উদ্যোগের লক্ষ্য। আবার পর্যটকেরা যাতে কোনো হোটেলের কক্ষ বরাদ্দ নেওয়ার আগে অনেক দূর থেকেই সেখানকার অভ্যন্তরীণ সজ্জার ত্রিমাত্রিক ছবি দেখে মনস্থির করতে পারেন, সেই লক্ষ্যেও প্রযুক্তিটি ব্যবহার করার চেষ্টা করছে সনি।