কানে ইয়ার ফোন জুড়ে, কনসার্ট, ক্লাব বা বাড়ীতে উচ্চ শব্দে গান শোনার কারণে
এক শ কোটিরও বেশি তরুণ-তরুণীর কানের শব্দ গ্রহণক্ষমতা কমে যাচ্ছে।
ওয়ার্ল্ড হেলথ অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউএইচও) বরাত দিয়ে হিন্দুস্তান টাইমস এ
গবেষণার কথা জানায়। ডব্লিউএইচও’র মতে দিনে এক ঘণ্টার বেশি এভাবে গান
শুনতে নেই। ইতিমধ্যে ১.১ বিলিয়ন তরুণ-তরুণীর শ্রবণশক্তি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
এ জন্যে অন্তত কম ভলিউমে গান শুনতে পরামর্শ দিয়েছেন গবেষণায় সম্পৃক্ত
বিজ্ঞানীরা।
ডব্লিউএইচও পৃথিবীর বিভিন্ন মধ্যম এবং উচ্চ আয়ের
দেশে ১২-৩৫ বছর বয়সীদের মাঝে এ গবেষণা চালায়। গবেষণায় দেখা গেছে এদের ৫০
শতাংশ ঝুঁকিপূর্ণ উপায়ে ইয়ার ফোন বা অন্যান্য যন্ত্র থেকে গান শোনে। বিনোদন
কেন্দ্রগুলোতে সিনেমা বা গানের অনুষ্ঠানে ৪০ শতাংশের শ্রবণশক্তি
ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
গবেষণায় আরো জানা গেছে, ৮৫ ডেসিবল মাত্রার
শব্দ টানা আট ঘণ্টা শুনলে অথবা ১০০ ডেসিবল মাত্রার শব্দ ১৫ মিনিট শুনলেই
শ্রবণশক্তি ক্ষতির শিকার হবে।