নিত্য
ব্যবহার্য জিনিসপত্র থেকে শুরু করে ঘর-গেরস্থালির পণ্য-সবকিছুতেই এখন চাই
ইন্টারনেট। সব যন্ত্রেই ইন্টারনেট সংযোগ সুবিধার এই ধারণা থেকে এসেছে
‘ইন্টারনেট অব থিংস’ বা আইওটি। ডিভাইস বা যন্ত্রে ‘ইন্টারনেট অব থিংস’ বা
‘সব যন্ত্রেই ইন্টারনেট’ এখন বহুল আলোচিত একটি বিষয়। ইন্টারনেট অব থিংস
বিষয়টিকে সংযোগ সুবিধার যন্ত্র যেমন গাড়ি, পোশাক বা গৃহস্থালিতে ব্যবহৃত
যন্ত্রগুলোর মধ্যে ইন্টারনেট আন্তসংযোগ হিসেবে বোঝানো হয়। প্রতিটি যন্ত্র
যাতে তারবিহীন যোগাযোগ পদ্ধতিতে পরস্পরের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারে এবং
বুদ্ধিমান হয়ে উঠতে পারে, সেই নেটওয়ার্কই ‘ইন্টারনেট অব থিংস’। স্পেনের
বার্সেলোনায় মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেস উপলক্ষে ইন্টারনেট অব থিংস নিয়ে
একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে মোবাইল অপারেটরদের সংগঠন জিএসএমএ।
জিএসএমএর জরিপে দেখা যায়, ঘরে তারবিহীন ইন্টারনেট ব্যবস্থা ব্যবহার করে তৈরি করা স্মার্ট মিটার ও নিরাপত্তাব্যবস্থা একদিকে যেমন মানুষের অর্থ সাশ্রয় করেছে, তেমনি মানসিক প্রশান্তি বয়ে এনেছে। ব্যয় কমাতে, মানসিক শান্তি আনতে ও নিরাপত্তার জন্য শতকরা ৮৯ ভাগ মানুষ ভবিষ্যতে তারবিহীন ইন্টারনেট সুবিধার যন্ত্রের সঙ্গে যুক্ত থাকতে চায়। শুধু তা-ই নয়, ইন্টারনেট সামগ্রী মানুষের পারিবারিক জীবনকে বদলে দিচ্ছে।
‘দ্য ইমপ্যাক্ট অব দ্য ইন্টারনেট অব থিংস’ শিরোনামে প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, জার্মানি, জাপান, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের চারজনের মধ্যে অন্তত একজনের কাছে স্মার্ট যন্ত্র বা ইন্টারনেট সংযোগ সুবিধাসম্পন্ন যন্ত্র রয়েছে। গবেষণায় অংশ নেওয়া উত্তরদাতাদের মধ্যে ২৮ শতাংশের স্মার্ট মিটার, ২৩ শতাংশের নিরাপত্তাব্যবস্থা ও ২৩ শতাংশের আলোক ব্যবস্থা বা শরীর পর্যবেক্ষণে ব্যবহার করা যায় এ ধরনের ইন্টারনেট সংযুক্ত পণ্য রয়েছে। এ ছাড়া ভোক্তাদের জীবনযাত্রায় তারবিহীন যন্ত্র ও ইন্টারনেট সামগ্রীর প্রভাব বাড়ছে।
উত্তরদাতাদের মধ্যে শতকরা ৮৯ ভাগ ভবিষ্যতে গৃহস্থালির কাজের জন্য ইন্টারনেট-নির্ভর যন্ত্রের সঙ্গে যুক্ত থাকার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। আগামী দিনগুলোতে ওই যন্ত্রগুলোর ব্যবহার দ্রুত বাড়বে এটি তাঁরই প্রমাণ।
ওই গবেষণার তথ্য অনুয়ায়ী, ঘরের কাজের জন্য দরকার এমন স্মার্ট যন্ত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে নিরাপত্তাব্যবস্থা, তাপস্থাপক, স্মার্ট মিটার, লাইট ও গাড়ি। এ ছাড়াও শারীরিক পর্যবেক্ষক, কাপড় ধোয়ার যন্ত্র, স্মার্ট ঘড়ি, ওভেন, রেফ্রিজারেটরের মতো যন্ত্রগুলোতে ইন্টারনেট সুবিধা চান তাঁরা।
গবেষণায় দেখা গেছে, ইন্টারনেট অব থিংসের কল্যাণে মানুষ এখন স্মার্ট সেভিংস বা খরচ সাশ্রয় করতে পারছে। এ ছাড়াও ইন্টারনেট সংযোগ সুবিধার গাড়ির প্রতিও মানুষের আগ্রহ বাড়ছে। জরিপে অংশ নেওয়া ৮৩ শতাংশ মানুষ শারীরিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে সক্ষম এমন যন্ত্রের প্রতি আগ্রহ দেখান।
জিএসএমএর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা অ্যালেক্স সিনক্লেয়ার বলেন, ‘বহুমুখী মেশিন, যন্ত্র এবং অ্যাপ্লিকেশনের সহায়তায় অনেকেই ইন্টারনেটে যুক্ত হচ্ছেন। ভোক্তা ও ব্যবসায়ীরা এর মাধ্যমে উদ্ভাবনী নতুন সেবা পাচ্ছেন। ইন্টারনেট সামগ্রীর বাজারও দ্রুত বাড়ছে। ইন্টারনেটভিত্তিক সেবাগুলোর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। ইন্টারনেট অব থিংস বিষয়টি এখন যতই
জিএসএমএর জরিপে দেখা যায়, ঘরে তারবিহীন ইন্টারনেট ব্যবস্থা ব্যবহার করে তৈরি করা স্মার্ট মিটার ও নিরাপত্তাব্যবস্থা একদিকে যেমন মানুষের অর্থ সাশ্রয় করেছে, তেমনি মানসিক প্রশান্তি বয়ে এনেছে। ব্যয় কমাতে, মানসিক শান্তি আনতে ও নিরাপত্তার জন্য শতকরা ৮৯ ভাগ মানুষ ভবিষ্যতে তারবিহীন ইন্টারনেট সুবিধার যন্ত্রের সঙ্গে যুক্ত থাকতে চায়। শুধু তা-ই নয়, ইন্টারনেট সামগ্রী মানুষের পারিবারিক জীবনকে বদলে দিচ্ছে।
‘দ্য ইমপ্যাক্ট অব দ্য ইন্টারনেট অব থিংস’ শিরোনামে প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, জার্মানি, জাপান, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের চারজনের মধ্যে অন্তত একজনের কাছে স্মার্ট যন্ত্র বা ইন্টারনেট সংযোগ সুবিধাসম্পন্ন যন্ত্র রয়েছে। গবেষণায় অংশ নেওয়া উত্তরদাতাদের মধ্যে ২৮ শতাংশের স্মার্ট মিটার, ২৩ শতাংশের নিরাপত্তাব্যবস্থা ও ২৩ শতাংশের আলোক ব্যবস্থা বা শরীর পর্যবেক্ষণে ব্যবহার করা যায় এ ধরনের ইন্টারনেট সংযুক্ত পণ্য রয়েছে। এ ছাড়া ভোক্তাদের জীবনযাত্রায় তারবিহীন যন্ত্র ও ইন্টারনেট সামগ্রীর প্রভাব বাড়ছে।
উত্তরদাতাদের মধ্যে শতকরা ৮৯ ভাগ ভবিষ্যতে গৃহস্থালির কাজের জন্য ইন্টারনেট-নির্ভর যন্ত্রের সঙ্গে যুক্ত থাকার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। আগামী দিনগুলোতে ওই যন্ত্রগুলোর ব্যবহার দ্রুত বাড়বে এটি তাঁরই প্রমাণ।
ওই গবেষণার তথ্য অনুয়ায়ী, ঘরের কাজের জন্য দরকার এমন স্মার্ট যন্ত্রগুলোর মধ্যে রয়েছে নিরাপত্তাব্যবস্থা, তাপস্থাপক, স্মার্ট মিটার, লাইট ও গাড়ি। এ ছাড়াও শারীরিক পর্যবেক্ষক, কাপড় ধোয়ার যন্ত্র, স্মার্ট ঘড়ি, ওভেন, রেফ্রিজারেটরের মতো যন্ত্রগুলোতে ইন্টারনেট সুবিধা চান তাঁরা।
গবেষণায় দেখা গেছে, ইন্টারনেট অব থিংসের কল্যাণে মানুষ এখন স্মার্ট সেভিংস বা খরচ সাশ্রয় করতে পারছে। এ ছাড়াও ইন্টারনেট সংযোগ সুবিধার গাড়ির প্রতিও মানুষের আগ্রহ বাড়ছে। জরিপে অংশ নেওয়া ৮৩ শতাংশ মানুষ শারীরিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে সক্ষম এমন যন্ত্রের প্রতি আগ্রহ দেখান।
জিএসএমএর প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা অ্যালেক্স সিনক্লেয়ার বলেন, ‘বহুমুখী মেশিন, যন্ত্র এবং অ্যাপ্লিকেশনের সহায়তায় অনেকেই ইন্টারনেটে যুক্ত হচ্ছেন। ভোক্তা ও ব্যবসায়ীরা এর মাধ্যমে উদ্ভাবনী নতুন সেবা পাচ্ছেন। ইন্টারনেট সামগ্রীর বাজারও দ্রুত বাড়ছে। ইন্টারনেটভিত্তিক সেবাগুলোর ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। ইন্টারনেট অব থিংস বিষয়টি এখন যতই