সারা দিন কড়া রোদ, রাতে হালকা ঠান্ডা।
আবহাওয়ার সঙ্গে ত্বকেরও পরিবর্তন হচ্ছে। আর বাতাসে ধুলার প্রকোপ তো আছেই। এ
সময়ে ত্বক পরিষ্কার রাখাটা একটু কঠিনই হয়ে পড়ে। আর তার প্রভাবে দেখা
যায় ত্বকের নানা সমস্যা। এ বিষয়ে কথা হয়েছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব
মেডিকেলের চর্মরোগ বিভাগের অধ্যাপক মুনীর রশীদের সঙ্গে। কী কী সমস্যা হতে পারে, তাও জানালেন তিনি।
ধুলাবালির ফলে ত্বকে অ্যালার্জি হতে পারে। মুখে লাল হয়ে র্যা শ হতে পারে।
বিভিন্ন কারণে ব্রণ হয়, কিন্তু ধুলাবালি তার একটি প্রধান কারণ।
দিনে কয়েকবার মুখে পানির ঝাপটা দিতে হবে। এতে চোখ, নাক ও মুখে ধুলাবালি পরিষ্কার হবে।
বাইরে বের হলে মুখে মাস্ক ও সানস্ক্রিন ক্রিম লাগিয়ে বের হওয়া উচিত।
রূপবিশেষজ্ঞ রাহিমা সুলতানা বলেন, প্রতিদিনই বাইরে থেকে ফিরে ত্বকের যত্ন নিতে হবে। কেননা এ সময়ের বাতাসে ধুলার ভাগ বেশি থাকে। সে কারণে ত্বক পরিষ্কার রাখা দরকার। ত্বকের ধরন বুঝে এখন থেকেই যত্ন নেওয়া শুরু করা উচিত।
তৈলাক্ত ত্বকের যত্নবিশেষ করে তৈলাক্ত ত্বকে ধুলা বেশি জমে। তিন-চারবার পানির ঝাপটা দিতে পারেন মুখে। এতে ক্লান্তি দূর হওয়ার পাশাপাশি অতিরিক্ত তেল দূর হবে। ফলে ব্রণ হওয়ার প্রবণতা কমে যাবে। এ ছাড়া তুলার সাহায্যে টোনার দিয়ে মুখ মুছে ফেলতে হবে। তেলমুক্ত ক্লেনজিং ফেসওয়াশ দিয়ে ত্বক পরিষ্কার করে নিন। আলতো করে মুখ মুছে নিয়ে ময়েশ্চারাইজার ক্রিম ব্যবহার করতে হবে। এ ছাড়া বাড়িতে আগে থেকে ফেসপ্যাক বানিয়ে ফ্রিজে রাখতে পারেন। মসুরের ডাল অথবা মটরে ডালের বেসন, শসার রস ও সামান্য পরিমাণ টকদই দিয়ে একটি প্যাক তৈরি করুন। এই প্যাকে শসার রস পরিমাণে বেশি রাখতে হবে। সম্ভব হলে প্রতিদিনই প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। এতে ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বাড়বে। তৈলাক্ত ভাব কমে যাবে।
মিশ্র ত্বকের যত্ন
ধুলাবালির ফলে ত্বকে অ্যালার্জি হতে পারে। মুখে লাল হয়ে র্যা শ হতে পারে।
বিভিন্ন কারণে ব্রণ হয়, কিন্তু ধুলাবালি তার একটি প্রধান কারণ।
দিনে কয়েকবার মুখে পানির ঝাপটা দিতে হবে। এতে চোখ, নাক ও মুখে ধুলাবালি পরিষ্কার হবে।
বাইরে বের হলে মুখে মাস্ক ও সানস্ক্রিন ক্রিম লাগিয়ে বের হওয়া উচিত।
রূপবিশেষজ্ঞ রাহিমা সুলতানা বলেন, প্রতিদিনই বাইরে থেকে ফিরে ত্বকের যত্ন নিতে হবে। কেননা এ সময়ের বাতাসে ধুলার ভাগ বেশি থাকে। সে কারণে ত্বক পরিষ্কার রাখা দরকার। ত্বকের ধরন বুঝে এখন থেকেই যত্ন নেওয়া শুরু করা উচিত।
তৈলাক্ত ত্বকের যত্নবিশেষ করে তৈলাক্ত ত্বকে ধুলা বেশি জমে। তিন-চারবার পানির ঝাপটা দিতে পারেন মুখে। এতে ক্লান্তি দূর হওয়ার পাশাপাশি অতিরিক্ত তেল দূর হবে। ফলে ব্রণ হওয়ার প্রবণতা কমে যাবে। এ ছাড়া তুলার সাহায্যে টোনার দিয়ে মুখ মুছে ফেলতে হবে। তেলমুক্ত ক্লেনজিং ফেসওয়াশ দিয়ে ত্বক পরিষ্কার করে নিন। আলতো করে মুখ মুছে নিয়ে ময়েশ্চারাইজার ক্রিম ব্যবহার করতে হবে। এ ছাড়া বাড়িতে আগে থেকে ফেসপ্যাক বানিয়ে ফ্রিজে রাখতে পারেন। মসুরের ডাল অথবা মটরে ডালের বেসন, শসার রস ও সামান্য পরিমাণ টকদই দিয়ে একটি প্যাক তৈরি করুন। এই প্যাকে শসার রস পরিমাণে বেশি রাখতে হবে। সম্ভব হলে প্রতিদিনই প্যাক ব্যবহার করতে পারেন। এতে ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বাড়বে। তৈলাক্ত ভাব কমে যাবে।
মিশ্র ত্বকের যত্ন
এ ধরনের ত্বকে কোনো অংশ তৈলাক্ত আবার কোনো অংশ স্বাভাবিক বা শুষ্ক হয়ে
থাকে। তাই মিশ্র ত্বকে প্রতিদিন টোনার ব্যবহার করার প্রয়োজন নেই। সপ্তাহে
দুই দিন ব্যবহার করতে পারেন, যাতে ত্বকের তৈলাক্ত ভাব কমে যায়। প্রতিদিন
যেকোনো ম্যাসাজ ক্রিম দিয়ে প্রথমে ত্বক পরিষ্কার করতে হবে। আপনার
প্রয়োজনমতো ত্বক মালিশ করুন। হালকা গরম পানিতে তোয়ালে ভিজিয়ে মুখ মুছে
নিন। এরপর বাড়িতে বানানো প্যাক লাগাতে পারেন। এ ক্ষেত্রে তৈলাক্ত ত্বকের
প্যাকে শসার রসের পরিমাণ একই রেখে সয়াবিন পাউডার দিয়ে প্যাক বানিয়ে নিন।
টকদই ব্যবহার করবেন না।
শুষ্ক ত্বকের যত্ন
এ ধরনের ত্বকে টোনার ব্যবহার করার প্রয়োজন নেই। প্রতিদিনের ব্যবহারের ক্লেনজিং ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ, ত্বক পরিষ্কার করে নিন। দুধ, মধু, সামান্য পরিমাণ টকদই মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে ধুয়ে ফেলুন। রাতে ঘুমানোর আগে অবশ্যই ভালো মানের ময়েশ্চারাইজার ক্রিম ব্যবহার করুন।
এ ছাড়া তিলের তেল, দুধ ও মধু একত্রে মিশিয়ে লাগালে ত্বকের উজ্জ্বলতা আসবে। টমেটো, আলুর রস ভালো ক্লেনজার হিসেবে কাজ করে।
এ ধরনের ত্বকে টোনার ব্যবহার করার প্রয়োজন নেই। প্রতিদিনের ব্যবহারের ক্লেনজিং ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ, ত্বক পরিষ্কার করে নিন। দুধ, মধু, সামান্য পরিমাণ টকদই মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে ধুয়ে ফেলুন। রাতে ঘুমানোর আগে অবশ্যই ভালো মানের ময়েশ্চারাইজার ক্রিম ব্যবহার করুন।
এ ছাড়া তিলের তেল, দুধ ও মধু একত্রে মিশিয়ে লাগালে ত্বকের উজ্জ্বলতা আসবে। টমেটো, আলুর রস ভালো ক্লেনজার হিসেবে কাজ করে।