অন্দরসজ্জার
এক অপরিহার্য অনুষঙ্গ হয়ে উঠেছে ঘরের গাছ। কিন্তু বছরের এই সময়টায় ঘরের
ভেতরে বেড়ে যায় মশার উপদ্রব। অন্দরে গাছ রাখার কারণে যাঁদের ঘরে মশার
উৎপাত একটু বেশি, তাঁরা কিছুটা ঝামেলায় পড়ে যান।
টবে পানি বা মাটি যাই থাকুক না কেন মশা সেখানে হানা দেবেই। এ জন্য গাছগুলো ঘরের যেদিকটায় পর্যাপ্ত আলো-বাতাস আসে সেদিকটায় রাখার পরামর্শ দিলেন খুলনার কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের প্রধান প্রশিক্ষক পংকজ কান্তি মজুমদার। কারণ ঘরের ভেতরে যে স্থানগুলোতে আলো কিছুটা কম থাকে সেখানেই মশার উপদ্রব বেশি হয়ে থাকে। এ ছাড়াও ঘরের ভেতরে থাকা টবগুলো খুব কাছাকাছি না রাখাই ভালো। মশার উপদ্রব দূর করতে গাছের ডালপালাগুলো একটু বড় হওয়া মাত্রই ছেঁটে দিতে হবে। একটু লতানো গাছগুলো কয়েক দিনের জন্য বাইরে রাখাই ভালো। মশার উপদ্রব কমলে আবার ঘরে এনে রাখতে পারেন। অনেকেই টবের নিচে পানি জমার জন্য আলাদা পাত্র রেখে থাকেন। এ ধরনের জমে থাকা পানিতে শেওলা জন্মে মশার বংশবিস্তার হয়। এ জন্য নিয়মিত টবের নিচে রাখা পাত্রটাকে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে।
যাঁদের বাসায় ইনডোর প্ল্যান্টস পানির মধ্যে রাখা আছে তাঁরা অন্তত তিন দিন পরপর পানিটুকু বদলে দিন। এতে মশা আর পানিতে বংশবিস্তারের সুযোগ পাবে না। আর যদি সম্ভব হয় পানির গাছগুলোকে বড় পাত্রে না রেখে বোতলের মধ্যে রাখুন। এবার পাত্রটির মুখে তুলা গুঁজে দিন। তাহলে আর মশা ভেতরে ঢোকার সুযোগ পাবে না। এ ছাড়াও সকালবেলায় জানালা খুলে দিয়ে গাছগুলোকে ভালো করে নাড়া দিন। এবং সন্ধ্যার আগে আগে ঘরের সব জানালা বন্ধ করে দিন।
এদিকে প্রকৃতিবিদ মোকারম হোসেন এই সময়টা ঘরের গাছের বিশেষ কিছু যত্ন নেওয়ার কথা জানালেন। এতেও দূর হবে মশার উপদ্রব। অন্য সময় সপ্তাহে অন্তত একদিন ঘরের গাছগুলোকে রোদে দিলে তা ভালো থাকে। তবে মার্চ-এপ্রিল মাসজুড়ে দুই দিন পর পর গাছগুলোকে রোদে দিন। এ সময় অন্তত তিন থেকে চার ঘণ্টা টবগুলোকে রোদের আলোতে রাখুন। আর গাছের গোড়া যতক্ষণ না শুকিয়ে যায় ততক্ষণ পর্যন্ত গাছে পানি না দেওয়ার পরামর্শ দিলেন তিনি। প্রতিদিন গাছের পাতাগুলোর ধুলা পরিষ্কার করতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে কোথাও যাতে ময়লা জমে না থাকে। বিশেষ করে গাছের পাতা মরে গেলে সঙ্গে সঙ্গে সেই পাতা বা ডাল ভেঙে দিন। এত কিছুর পরও যদি আপনার ঘরের গাছে মশার উপদ্রব না কমে তাহলে পানির সঙ্গে মরিচের গুঁড়া মিশিয়ে গাছের ওপর স্প্রে করে দিন
টবে পানি বা মাটি যাই থাকুক না কেন মশা সেখানে হানা দেবেই। এ জন্য গাছগুলো ঘরের যেদিকটায় পর্যাপ্ত আলো-বাতাস আসে সেদিকটায় রাখার পরামর্শ দিলেন খুলনার কৃষি প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের প্রধান প্রশিক্ষক পংকজ কান্তি মজুমদার। কারণ ঘরের ভেতরে যে স্থানগুলোতে আলো কিছুটা কম থাকে সেখানেই মশার উপদ্রব বেশি হয়ে থাকে। এ ছাড়াও ঘরের ভেতরে থাকা টবগুলো খুব কাছাকাছি না রাখাই ভালো। মশার উপদ্রব দূর করতে গাছের ডালপালাগুলো একটু বড় হওয়া মাত্রই ছেঁটে দিতে হবে। একটু লতানো গাছগুলো কয়েক দিনের জন্য বাইরে রাখাই ভালো। মশার উপদ্রব কমলে আবার ঘরে এনে রাখতে পারেন। অনেকেই টবের নিচে পানি জমার জন্য আলাদা পাত্র রেখে থাকেন। এ ধরনের জমে থাকা পানিতে শেওলা জন্মে মশার বংশবিস্তার হয়। এ জন্য নিয়মিত টবের নিচে রাখা পাত্রটাকে ধুয়ে পরিষ্কার করে নিতে হবে।
যাঁদের বাসায় ইনডোর প্ল্যান্টস পানির মধ্যে রাখা আছে তাঁরা অন্তত তিন দিন পরপর পানিটুকু বদলে দিন। এতে মশা আর পানিতে বংশবিস্তারের সুযোগ পাবে না। আর যদি সম্ভব হয় পানির গাছগুলোকে বড় পাত্রে না রেখে বোতলের মধ্যে রাখুন। এবার পাত্রটির মুখে তুলা গুঁজে দিন। তাহলে আর মশা ভেতরে ঢোকার সুযোগ পাবে না। এ ছাড়াও সকালবেলায় জানালা খুলে দিয়ে গাছগুলোকে ভালো করে নাড়া দিন। এবং সন্ধ্যার আগে আগে ঘরের সব জানালা বন্ধ করে দিন।
এদিকে প্রকৃতিবিদ মোকারম হোসেন এই সময়টা ঘরের গাছের বিশেষ কিছু যত্ন নেওয়ার কথা জানালেন। এতেও দূর হবে মশার উপদ্রব। অন্য সময় সপ্তাহে অন্তত একদিন ঘরের গাছগুলোকে রোদে দিলে তা ভালো থাকে। তবে মার্চ-এপ্রিল মাসজুড়ে দুই দিন পর পর গাছগুলোকে রোদে দিন। এ সময় অন্তত তিন থেকে চার ঘণ্টা টবগুলোকে রোদের আলোতে রাখুন। আর গাছের গোড়া যতক্ষণ না শুকিয়ে যায় ততক্ষণ পর্যন্ত গাছে পানি না দেওয়ার পরামর্শ দিলেন তিনি। প্রতিদিন গাছের পাতাগুলোর ধুলা পরিষ্কার করতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে কোথাও যাতে ময়লা জমে না থাকে। বিশেষ করে গাছের পাতা মরে গেলে সঙ্গে সঙ্গে সেই পাতা বা ডাল ভেঙে দিন। এত কিছুর পরও যদি আপনার ঘরের গাছে মশার উপদ্রব না কমে তাহলে পানির সঙ্গে মরিচের গুঁড়া মিশিয়ে গাছের ওপর স্প্রে করে দিন