আল্পস পর্বতমালায় জার্মানির যাত্রীবাহী উড়োজাহাজ বিধ্বস্ত হওয়ার আগে ককপিটে আটকা পড়েছিলেন একজন পাইলট। বিমানটির ককপিটে রাখা ভয়েস রেকর্ডার থেকে এ তথ্য মিলেছে। ওই পাইলট ককপিটের দরজায় জোরে জোরে বেশ কয়েকবার আঘাত করেছিলেন। শেষ পর্যন্ত তিনি বের হতে পেরেছিলেন কি না, তা জানা যায়নি। নিউইয়র্ক টাইমসের বরাত দিয়ে বিবিসির খবরে এ তথ্য জানা গেছে।
রয়টার্স ও বিবিসির খবরে জানানো হয়, বিধ্বস্ত উড়োজাহাজের ব্ল্যাকবক্স
থেকে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে। এসব তথ্য থেকে জানা যায়নি
উড়োজাহাজটি কেন বিধ্বস্ত হয়। আজ বৃহস্পতিবার ওই উড়োজাহাজের দ্বিতীয়
ব্ল্যাকবক্সের অনুসন্ধান করা হচ্ছে।
উড়োজাহাজের আরোহীদের পরিবার ও স্বজনেরা দুর্ঘটনাস্থলের দিকে এরই মধ্যে রওনা হয়েছেন। তাঁরা দুর্ঘটনাস্থলের কাছাকাছি একটি এলাকায় যাবেন। ফরাসি প্রেসিডেন্ট ফ্রাসোঁয়া ওলাঁদ, জার্মান চ্যান্সেলর আঙ্গেলা ম্যার্কেল ও স্পেনের প্রধানমন্ত্রী মারিয়ানো রাহয়ের উড়োজাহাজটি বিধ্বস্ত হওয়ার স্থান পরিদর্শন করেন।
ফ্রান্সের আকাশপথ-বিষয়ক তদন্ত সংস্থার পরিচালক রেমি জাউতি বলেন, ককপিটের ভয়েস রেকর্ডার থেকে বিভিন্ন শব্দ শোনা গেছে। তবে দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে কয়েক সপ্তাহ এমন কি কয়েক মাসও লেগে যেতে পারে।
জার্মানির বিমান পরিবহন সংস্থা জার্মানউইংসের এ-৩২০ এয়ারবাসটি ১৫০ আরোহী নিয়ে স্পেনের বার্সেলোনা থেকে জার্মানির ডুসেলডর্ফ শহরে যাওয়ার পথে ফ্রান্সের বার্সালোনেত্তি এলাকায় পাহাড়ে বিধ্বস্ত হয়। গতকাল বুধবার উদ্ধারকাজ শুরু হয়। ছয় হাজার ফুট উঁচুতে অবস্থিত দুর্ঘটনার স্থানটি প্রত্যন্ত হওয়ায় উদ্ধার অভিযান শেষ করতে কয়েক দিন লেগে যেতে পারে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
৬৭ জনই জার্মান: কর্মকর্তাদের ধারণা, উড়োজাহাজটির ১৪৪ জন যাত্রীর মধ্যে ৬৭ জনই জার্মান নাগরিক। ছিল স্পেনের ৪০ জন নাগরিক। পাশাপাশি অস্ট্রেলিয়া, জাপান, কলাম্বিয়া, তুরস্ক, ডেনমার্ক, নেদারল্যান্ডস, বেলজিয়াম, যুক্তরাজ্য ও আর্জেন্টিনার নাগরিকেরাও উড়োজাহাজটিতে ছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ব্ল্যাক বক্স বিশ্লেষণ চলছে: যে এলাকায় উড়োজাহাজটি বিধ্বস্ত হয়েছে, সেখানে যাওয়ার উপায় মাত্র দুটি: হেলিকপ্টারে, না হয় পায়ে হেঁটে। কুয়াশাসহ প্রতিকূল পরিবেশ উপেক্ষা করে শত শত উদ্ধারকর্মী গতকাল ঘটনাস্থলে বড় ধরনের তল্লাশি অভিযান শুরু করেন। অন্যদিকে, বিশেষজ্ঞরা উড়োজাহাজটির একটি ‘ব্ল্যাকবক্স’ নিয়ে গবেষণায় বসেন। ককপিটের ব্ল্যাকবক্সটি বিধ্বস্ত হওয়ার দিনই পাওয়া গেছে। ভালো আবহাওয়া সত্ত্বেও বিমানটি কেন বিধ্বস্ত হলো, এর তথ্য থেকে তা জানা যেতে পারে।
উড়োজাহাজ সম্পূর্ণ ধ্বংস: গতকাল শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত কোনো লাশ বা উড়োজাহাজের ধ্বংসাবশেষ উদ্ধার না হলেও বিভিন্ন সূত্রে ঘটনাস্থলের অবস্থা জানা গেছে। আকাশযানে ঘটনাস্থল চক্কর দিয়ে আসা একজন স্থানীয় পার্লামেন্ট সদস্য বলেন, উড়োজাহাজটি ‘পুরোপুরি ধ্বংস হয়েছে।’ ঘটনাস্থলটিকে ‘ভয়ংকর’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন তিনি।
উড়োজাহাজের আরোহীদের পরিবার ও স্বজনেরা দুর্ঘটনাস্থলের দিকে এরই মধ্যে রওনা হয়েছেন। তাঁরা দুর্ঘটনাস্থলের কাছাকাছি একটি এলাকায় যাবেন। ফরাসি প্রেসিডেন্ট ফ্রাসোঁয়া ওলাঁদ, জার্মান চ্যান্সেলর আঙ্গেলা ম্যার্কেল ও স্পেনের প্রধানমন্ত্রী মারিয়ানো রাহয়ের উড়োজাহাজটি বিধ্বস্ত হওয়ার স্থান পরিদর্শন করেন।
ফ্রান্সের আকাশপথ-বিষয়ক তদন্ত সংস্থার পরিচালক রেমি জাউতি বলেন, ককপিটের ভয়েস রেকর্ডার থেকে বিভিন্ন শব্দ শোনা গেছে। তবে দুর্ঘটনার কারণ অনুসন্ধানে কয়েক সপ্তাহ এমন কি কয়েক মাসও লেগে যেতে পারে।
জার্মানির বিমান পরিবহন সংস্থা জার্মানউইংসের এ-৩২০ এয়ারবাসটি ১৫০ আরোহী নিয়ে স্পেনের বার্সেলোনা থেকে জার্মানির ডুসেলডর্ফ শহরে যাওয়ার পথে ফ্রান্সের বার্সালোনেত্তি এলাকায় পাহাড়ে বিধ্বস্ত হয়। গতকাল বুধবার উদ্ধারকাজ শুরু হয়। ছয় হাজার ফুট উঁচুতে অবস্থিত দুর্ঘটনার স্থানটি প্রত্যন্ত হওয়ায় উদ্ধার অভিযান শেষ করতে কয়েক দিন লেগে যেতে পারে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।
৬৭ জনই জার্মান: কর্মকর্তাদের ধারণা, উড়োজাহাজটির ১৪৪ জন যাত্রীর মধ্যে ৬৭ জনই জার্মান নাগরিক। ছিল স্পেনের ৪০ জন নাগরিক। পাশাপাশি অস্ট্রেলিয়া, জাপান, কলাম্বিয়া, তুরস্ক, ডেনমার্ক, নেদারল্যান্ডস, বেলজিয়াম, যুক্তরাজ্য ও আর্জেন্টিনার নাগরিকেরাও উড়োজাহাজটিতে ছিল বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ব্ল্যাক বক্স বিশ্লেষণ চলছে: যে এলাকায় উড়োজাহাজটি বিধ্বস্ত হয়েছে, সেখানে যাওয়ার উপায় মাত্র দুটি: হেলিকপ্টারে, না হয় পায়ে হেঁটে। কুয়াশাসহ প্রতিকূল পরিবেশ উপেক্ষা করে শত শত উদ্ধারকর্মী গতকাল ঘটনাস্থলে বড় ধরনের তল্লাশি অভিযান শুরু করেন। অন্যদিকে, বিশেষজ্ঞরা উড়োজাহাজটির একটি ‘ব্ল্যাকবক্স’ নিয়ে গবেষণায় বসেন। ককপিটের ব্ল্যাকবক্সটি বিধ্বস্ত হওয়ার দিনই পাওয়া গেছে। ভালো আবহাওয়া সত্ত্বেও বিমানটি কেন বিধ্বস্ত হলো, এর তথ্য থেকে তা জানা যেতে পারে।
উড়োজাহাজ সম্পূর্ণ ধ্বংস: গতকাল শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত কোনো লাশ বা উড়োজাহাজের ধ্বংসাবশেষ উদ্ধার না হলেও বিভিন্ন সূত্রে ঘটনাস্থলের অবস্থা জানা গেছে। আকাশযানে ঘটনাস্থল চক্কর দিয়ে আসা একজন স্থানীয় পার্লামেন্ট সদস্য বলেন, উড়োজাহাজটি ‘পুরোপুরি ধ্বংস হয়েছে।’ ঘটনাস্থলটিকে ‘ভয়ংকর’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন তিনি।