সিনেমা দেখতে বসে বা পার্কে সময় কাটাতে
গিয়ে পপকর্ন খেতে পছন্দ করেন অনেকেই। তরুণ প্রজন্মের কাছে এই খাবার বেশ
জনপ্রিয়। ভুট্টা থেকে তৈরি হয় পপকর্ন। আর এই শস্যে আঁশ বা ফাইবারের
পরিমাণ বেশি। পাশাপাশি আছে নানা ধরনের ভিটামিন ও খনিজ উপাদান। ভুট্টার
শর্করা জটিল বলে গ্লাইসেমিক সূচক কম।
কিন্তু ভুট্টা আর পপকর্ন এক জিনিস নয়। পপকর্ন স্বাস্থ্যকর কি না, তা নির্ভর করে কী উপায়ে খাবারটা প্রস্তুত করা হয়েছে তার ওপর। একধরনের পপকর্ন পাওয়া যায়, যেগুলো প্যাকেটে কৃত্রিম মাখনমিশ্রিত অবস্থায় থাকে। প্যাকেটসুদ্ধ মাইক্রোওয়েভে দিলে এই পপকর্ন ফুলে ওঠে এবং খাওয়ার উপযোগী হয়। এই প্যাকেটের টেফলন ও কৃত্রিম মাখন বা তেল কোনোটিই স্বাস্থ্যকর নয় বলে গবেষকেরা জানিয়েছেন। আবার অনেক সময় পপকর্ন তেলমিশ্রিত অবস্থায় পাওয়া যায়। এটাও তেমন স্বাস্থ্যকর নয়। কেননা উচ্চ তাপে এই তেল পুড়ে জারিত (অক্সিডাইজড) হয়ে যায় এবং ক্ষতিকর চর্বিতে (ট্রান্সফ্যাট) পরিণত হয়। বায়ুরোধী যন্ত্রে ফোটানো পপকর্ন সবচেয়ে ভালো হয়। তারপর পরিবেশনের সময় এতে খানিকটা লবণ ও মাখন বা অলিভ অয়েল মেশানো যেতে পারে। এ ধরনের এক কাপ পপকর্নে মাত্র ৩০ ক্যালরি থাকে। উচ্চ মানের আঁশসমৃদ্ধ এই খাবার খেলে পেট ভরে, কিন্তু ওজন বাড়ে না।
কিন্তু ভুট্টা আর পপকর্ন এক জিনিস নয়। পপকর্ন স্বাস্থ্যকর কি না, তা নির্ভর করে কী উপায়ে খাবারটা প্রস্তুত করা হয়েছে তার ওপর। একধরনের পপকর্ন পাওয়া যায়, যেগুলো প্যাকেটে কৃত্রিম মাখনমিশ্রিত অবস্থায় থাকে। প্যাকেটসুদ্ধ মাইক্রোওয়েভে দিলে এই পপকর্ন ফুলে ওঠে এবং খাওয়ার উপযোগী হয়। এই প্যাকেটের টেফলন ও কৃত্রিম মাখন বা তেল কোনোটিই স্বাস্থ্যকর নয় বলে গবেষকেরা জানিয়েছেন। আবার অনেক সময় পপকর্ন তেলমিশ্রিত অবস্থায় পাওয়া যায়। এটাও তেমন স্বাস্থ্যকর নয়। কেননা উচ্চ তাপে এই তেল পুড়ে জারিত (অক্সিডাইজড) হয়ে যায় এবং ক্ষতিকর চর্বিতে (ট্রান্সফ্যাট) পরিণত হয়। বায়ুরোধী যন্ত্রে ফোটানো পপকর্ন সবচেয়ে ভালো হয়। তারপর পরিবেশনের সময় এতে খানিকটা লবণ ও মাখন বা অলিভ অয়েল মেশানো যেতে পারে। এ ধরনের এক কাপ পপকর্নে মাত্র ৩০ ক্যালরি থাকে। উচ্চ মানের আঁশসমৃদ্ধ এই খাবার খেলে পেট ভরে, কিন্তু ওজন বাড়ে না।