সকালে-বিকেলে
হালকা খাবারের সঙ্গে আমরা সবাই পরিচিত। তিন বেলার প্রধান খাবারের বাইরে এ
ধরনের খাবার খাওয়ার প্রচলন রয়েছে। কিন্তু হালকা বলেই হালকাভাবে নেওয়ার
সুযোগ নেই। এ খাবারগুলোও স্বাস্থ্যকর হতে হবে। বিকেলে যে আলুর চিপস বা
আইসক্রিম খাচ্ছেন, সেগুলো কতটা মানসম্মত—ভেবে দেখেছেন কি? হয়তো বেশি দাম
দিয়েই কিনে খাচ্ছেন, কিন্তু এগুলো ঝুঁকিমুক্ত কি না, নিশ্চিত হতে হবে।
অনেক খাবার আছে যেগুলোকে আমরা অত্যন্ত পুষ্টিগুণসম্পন্ন মনে করলেও বাস্তবতা ঠিক উল্টো। বার্গার বা আইসক্রিমের মতো অনেক খাবারে অস্বাস্থ্যকর চর্বি এবং অতিরিক্ত চিনি থাকে। আবার চর্বিমুক্ত খাবারগুলো সাধারণত বেশি লবণ ও চিনি যুক্ত করা হয়ে থাকে। ভালো নাশতা বেছে নেওয়ার জন্য কিছু পরামর্শ অনুসরণ করতে পারেন:
১
দানাদার শস্য ও আঁশজাতীয় খাবার বাছাই করুন। এসব উপাদানের তৈরি চিপস বা সিরিয়াল আপনাকে বাড়তি শক্তির জোগান দিতে পারে।
২
সকালের নাশতার অনেক পদ পরে দিনের অন্য সময়ে আবার খাওয়া যেতে পারে। একটি টোস্ট এবং কম চিনিযুক্ত জ্যাম বা জেলি বিকেলের খাবার হিসেবে বেশ ভালো।
৩
খাবারে কোনো কোনো উপাদানের মাত্রা কম ও বেশি রেখে সমন্বয় করুন। চিনাবাদাম ও মাখনের মতো স্বাস্থ্যকর চর্বিযুক্ত খাবারের সঙ্গে রাখতে পারেন আপেলের টুকরোর মতো খুবই হালকা খাবার।
৪
লবণ ছাড়া কাজুবাদাম খুব ভালো খাবার। পাশাপাশি চিনাবাদাম, আখরোট, কুমড়াবীজ, শিমের বীজ ইত্যাদি বীজজাতীয় খাবার অনেক পুষ্টিকর। কাজেই আকারে ছোট হলেও ক্যালরিযুক্ত এসব খাবারকে অবহেলা করবেন না।
৫
আপনার খাবারে যেন প্রোটিন, চর্বি ও শর্করার মধ্যে অন্তত দুটি উপাদান অবশ্যই থাকে, সে ব্যাপারে খেয়াল রাখুন। যেমন কিছু বাদাম (প্রোটিন ও চর্বি) এবং কিছু আঙুর (শর্করা) খান। সঙ্গে থাকতে পারে পূর্ণ দানাদার কোনো শস্যের তৈরি বিস্কুট (শর্করা) এবং কম চর্বিযুক্ত পনির (প্রোটিন ও চর্বি)। এ ধরনের সমন্বিত খাবার আপনাকে সন্তুষ্টি এনে দেবে।
৬
মনোযোগ দিয়ে খান। ইন্টারনেট ব্রাউজ করা, টেলিভিশন দেখা বা নিজের ডেস্কে কোনো কাজ করার পাশাপাশি খাওয়াটা সেরে নেওয়া ভালো নয়। বরং অন্য কাজে কয়েক মিনিট বিরতি নিয়ে তৃপ্তি সহকারে হালকা খাবারটি খেয়ে নিন।
৭
খাবারটা সঙ্গেই রাখুন। আগে থেকে ভেবে রাখলে ব্যাপারটা খুব সহজ। ছোট্ট একটা ব্যাগে স্বাস্থ্যকর হালকা খাবারগুলো বহন করতে পারেন। অফিসেই কোথাও সেই ব্যাগ রাখুন এবং সময় হলে দেরি না করে খেয়ে নিন।
অনেক খাবার আছে যেগুলোকে আমরা অত্যন্ত পুষ্টিগুণসম্পন্ন মনে করলেও বাস্তবতা ঠিক উল্টো। বার্গার বা আইসক্রিমের মতো অনেক খাবারে অস্বাস্থ্যকর চর্বি এবং অতিরিক্ত চিনি থাকে। আবার চর্বিমুক্ত খাবারগুলো সাধারণত বেশি লবণ ও চিনি যুক্ত করা হয়ে থাকে। ভালো নাশতা বেছে নেওয়ার জন্য কিছু পরামর্শ অনুসরণ করতে পারেন:
১
দানাদার শস্য ও আঁশজাতীয় খাবার বাছাই করুন। এসব উপাদানের তৈরি চিপস বা সিরিয়াল আপনাকে বাড়তি শক্তির জোগান দিতে পারে।
২
সকালের নাশতার অনেক পদ পরে দিনের অন্য সময়ে আবার খাওয়া যেতে পারে। একটি টোস্ট এবং কম চিনিযুক্ত জ্যাম বা জেলি বিকেলের খাবার হিসেবে বেশ ভালো।
৩
খাবারে কোনো কোনো উপাদানের মাত্রা কম ও বেশি রেখে সমন্বয় করুন। চিনাবাদাম ও মাখনের মতো স্বাস্থ্যকর চর্বিযুক্ত খাবারের সঙ্গে রাখতে পারেন আপেলের টুকরোর মতো খুবই হালকা খাবার।
৪
লবণ ছাড়া কাজুবাদাম খুব ভালো খাবার। পাশাপাশি চিনাবাদাম, আখরোট, কুমড়াবীজ, শিমের বীজ ইত্যাদি বীজজাতীয় খাবার অনেক পুষ্টিকর। কাজেই আকারে ছোট হলেও ক্যালরিযুক্ত এসব খাবারকে অবহেলা করবেন না।
৫
আপনার খাবারে যেন প্রোটিন, চর্বি ও শর্করার মধ্যে অন্তত দুটি উপাদান অবশ্যই থাকে, সে ব্যাপারে খেয়াল রাখুন। যেমন কিছু বাদাম (প্রোটিন ও চর্বি) এবং কিছু আঙুর (শর্করা) খান। সঙ্গে থাকতে পারে পূর্ণ দানাদার কোনো শস্যের তৈরি বিস্কুট (শর্করা) এবং কম চর্বিযুক্ত পনির (প্রোটিন ও চর্বি)। এ ধরনের সমন্বিত খাবার আপনাকে সন্তুষ্টি এনে দেবে।
৬
মনোযোগ দিয়ে খান। ইন্টারনেট ব্রাউজ করা, টেলিভিশন দেখা বা নিজের ডেস্কে কোনো কাজ করার পাশাপাশি খাওয়াটা সেরে নেওয়া ভালো নয়। বরং অন্য কাজে কয়েক মিনিট বিরতি নিয়ে তৃপ্তি সহকারে হালকা খাবারটি খেয়ে নিন।
৭
খাবারটা সঙ্গেই রাখুন। আগে থেকে ভেবে রাখলে ব্যাপারটা খুব সহজ। ছোট্ট একটা ব্যাগে স্বাস্থ্যকর হালকা খাবারগুলো বহন করতে পারেন। অফিসেই কোথাও সেই ব্যাগ রাখুন এবং সময় হলে দেরি না করে খেয়ে নিন।