বাংলাদেশ
জাতীয় ক্রিকেট দলের খেলোয়াড় আবদুর রাজ্জাক। পছন্দ করেন বাইক চালাতে।
কাচ্চি বিরিয়ানি খেতে ভালোবাসেন। আজ অধুনায় থাকছে তাঁর স্টাইল।
নিয়মিত প্র্যাকটিস আর খেলার মাঠে কাটে বেশি সময়। অবসর মেলে যখন তখন তিনি পুরোদস্তুর অন্য রকম জীবন যাপন করেন। পোশাক থেকে শুরু করে ব্যবহারিক অনুষঙ্গ নামী ব্র্যান্ডেরই কেনেন। বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের বাঁহাতি স্পিনার আবদুর রাজ্জাক বলেন, ‘আয়োজনের ওপর নির্ভর করে পোশাকটি কেমন হবে। তবে নিজেকে সবার মাঝে আলাদা করতে কখনো পোশাক পরি না। যেটা পরতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি তাই পরি।’
বাসায়
সাধারণত খাটো প্যান্ট ও টি-শার্ট পরেন। বিশেষ আয়োজনগুলোতে সাহেবি পোশাক
পরা হয় তাঁর। মাঝে মাঝে পাঞ্জাবি-পায়জামা পরেন। পায়ে তখন থাকে স্লিপার। তবে
তাঁর প্রিয় পোশাক জিনস ও টি-শার্ট। পোশাকের সঙ্গে মানিয়ে চোখে তোলেন
রোদচশমা আর হাতে থাকে ঘড়ি অথবা ব্রেসলেট। এ ছাড়া গুচি ব্র্যান্ডের সুগন্ধির
প্রতি রয়েছে তাঁর বিশেষ দুর্বলতা।
এ তো গেল পোশাকি পর্ব। চলুন জেনে নিই তাঁর বাইকপ্রীতির কথা। উত্তরার অলিগলিতে পছন্দের মোটরবাইকটি নিয়ে বেরিয়ে পড়েন ফুরসত পেলেই। বাইক চালানোর প্রতি দুর্বলতা তাঁর ছোটবেলা থেকেই। তবে এখন এর সঙ্গে যোগ হয়েছে নাগরিক দুর্ভোগ থেকে বাঁচার চেষ্টা। ‘ঢাকায় জ্যাম আর পার্কিং নিয়ে যা সমস্যা, গাড়ির চেয়ে বাইকই আমার কাছে সুবিধার।’ বলেন আবদুর রাজ্জাক। ইয়ামাহার বাইকটি ছাড়াও অ্যাপলের আইপ্যাড ও মুঠোফোন তাঁর সব সময়ের সঙ্গী। সময় পেলেই আইপ্যাডে চোখ বুলিয়ে নেন নিজের সেরা সময় আর বাজে সময়ে করা বোলিং কৌশলের ভিডিওগুলোতে।
যত্ন নেন বাসায় তাকভর্তি পুরস্কারগুলোর। যেখানে জায়গা পেয়েছে ম্যাচ বা সিরিজসেরার পুরস্কারসহ বিভিন্ন স্মারক উপহার। তবে তাঁর রয়েছে বল সংগ্রহে রাখার শখ। তিনি যেমনটি বলছিলেন, ‘যে ম্যাচগুলোতে আমি পাঁচ উইকেট পেয়েছি, সে ম্যাচগুলোর প্রতিটি বল আমার সংগ্রহে রয়েছে। এসব নিয়ে কিছু একটা করার পরিকল্পনা আছে আমার।’ শুধু পাঁচ উইকেট শিকারি বলই নয়, স্মারক হিসেবে রেখেছেন ২০০তম উইকেট নেওয়া বলটিও।
ছুটির দিনে তিনি পারিবারিক নানা কাজের ফাঁকে স্ত্রী ইশরাত জাহানকে নিয়ে বেরিয়ে পড়েন কেনাকাটা করতে। বাংলাদেশের খেলা হলে তো কথাই নেই। দুজনে মিলে দেখেন। মাঝে মাঝে সিনেমা দেখেন তাঁরা। কখনোবা খাওয়ার জন্য ছুটে যান নতুন কোনো রেস্টুরেন্টে। খাওয়াদাওয়ার ব্যাপারে কড়াকড়ি থাকলেও কাচ্চি বিরিয়ানির স্বাদ নেওয়া থেকে নিজেকে আটকে রাখতে বেশ বেগই পেতে হয় তাঁকে।
নিয়মিত প্র্যাকটিস আর খেলার মাঠে কাটে বেশি সময়। অবসর মেলে যখন তখন তিনি পুরোদস্তুর অন্য রকম জীবন যাপন করেন। পোশাক থেকে শুরু করে ব্যবহারিক অনুষঙ্গ নামী ব্র্যান্ডেরই কেনেন। বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের বাঁহাতি স্পিনার আবদুর রাজ্জাক বলেন, ‘আয়োজনের ওপর নির্ভর করে পোশাকটি কেমন হবে। তবে নিজেকে সবার মাঝে আলাদা করতে কখনো পোশাক পরি না। যেটা পরতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করি তাই পরি।’
এ তো গেল পোশাকি পর্ব। চলুন জেনে নিই তাঁর বাইকপ্রীতির কথা। উত্তরার অলিগলিতে পছন্দের মোটরবাইকটি নিয়ে বেরিয়ে পড়েন ফুরসত পেলেই। বাইক চালানোর প্রতি দুর্বলতা তাঁর ছোটবেলা থেকেই। তবে এখন এর সঙ্গে যোগ হয়েছে নাগরিক দুর্ভোগ থেকে বাঁচার চেষ্টা। ‘ঢাকায় জ্যাম আর পার্কিং নিয়ে যা সমস্যা, গাড়ির চেয়ে বাইকই আমার কাছে সুবিধার।’ বলেন আবদুর রাজ্জাক। ইয়ামাহার বাইকটি ছাড়াও অ্যাপলের আইপ্যাড ও মুঠোফোন তাঁর সব সময়ের সঙ্গী। সময় পেলেই আইপ্যাডে চোখ বুলিয়ে নেন নিজের সেরা সময় আর বাজে সময়ে করা বোলিং কৌশলের ভিডিওগুলোতে।
যত্ন নেন বাসায় তাকভর্তি পুরস্কারগুলোর। যেখানে জায়গা পেয়েছে ম্যাচ বা সিরিজসেরার পুরস্কারসহ বিভিন্ন স্মারক উপহার। তবে তাঁর রয়েছে বল সংগ্রহে রাখার শখ। তিনি যেমনটি বলছিলেন, ‘যে ম্যাচগুলোতে আমি পাঁচ উইকেট পেয়েছি, সে ম্যাচগুলোর প্রতিটি বল আমার সংগ্রহে রয়েছে। এসব নিয়ে কিছু একটা করার পরিকল্পনা আছে আমার।’ শুধু পাঁচ উইকেট শিকারি বলই নয়, স্মারক হিসেবে রেখেছেন ২০০তম উইকেট নেওয়া বলটিও।
ছুটির দিনে তিনি পারিবারিক নানা কাজের ফাঁকে স্ত্রী ইশরাত জাহানকে নিয়ে বেরিয়ে পড়েন কেনাকাটা করতে। বাংলাদেশের খেলা হলে তো কথাই নেই। দুজনে মিলে দেখেন। মাঝে মাঝে সিনেমা দেখেন তাঁরা। কখনোবা খাওয়ার জন্য ছুটে যান নতুন কোনো রেস্টুরেন্টে। খাওয়াদাওয়ার ব্যাপারে কড়াকড়ি থাকলেও কাচ্চি বিরিয়ানির স্বাদ নেওয়া থেকে নিজেকে আটকে রাখতে বেশ বেগই পেতে হয় তাঁকে।