রক্তাল্পতা,
হজমের গোলমাল, হাঁপানি, বাতের ব্যথা ইত্যাদি সমস্যায় শজনে দারুণ ভূমিকা
রাখে। এই সবজিতে প্রচুর পরিমাণে আঁশ থাকার কারণে তা কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।
উচ্চ রক্তচাপ ও ডায়াবেটিস রোগীর জন্যও এটি ভালো পথ্য।
গর্ভবতীদের প্রসববেদনা কমাতে ও স্তন্যদানকারী মায়ের বুকের দুধ বাড়াতে এখনো গ্রামাঞ্চলে শজনে খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। শজনে ডাঁটা সেদ্ধ করে তার ভাপ নিলে হাঁপানি ও কাশি কমে—এটা গবেষণালব্ধ তথ্য। শজনে শাকে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও খনিজ উপাদান। উপকারী চর্বিও আছে বেশ। আর এই সবজির পাতা বা শাক থেকে শুরু করে ডাঁটা ও অন্যান্য অংশ—সবই পুষ্টিকর।
সাধারণত এই সময়ে, অর্থাৎ বসন্তের শেষে বা গ্রীষ্মের শুরুতে শজনের মৌসুম শুরু হয়। আয়ুর্বেদে এই উদ্ভিদের পাতা, ফুল, ফল, বীজ, বাকল এমনকি শিকড়—সব অংশ দিয়েই নানা ধরনের ওষুধ তৈরি করা হয়। আফ্রিকায় এক সময় অপুষ্টি দূরীকরণে শজনেগাছের ব্যাপক ফলন ও তা খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করার প্রচলন হয়েছিল। তাই খাবার হিসেবে শজনে বেশ গুরুত্বপূর্ণ।
গর্ভবতীদের প্রসববেদনা কমাতে ও স্তন্যদানকারী মায়ের বুকের দুধ বাড়াতে এখনো গ্রামাঞ্চলে শজনে খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। শজনে ডাঁটা সেদ্ধ করে তার ভাপ নিলে হাঁপানি ও কাশি কমে—এটা গবেষণালব্ধ তথ্য। শজনে শাকে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ও খনিজ উপাদান। উপকারী চর্বিও আছে বেশ। আর এই সবজির পাতা বা শাক থেকে শুরু করে ডাঁটা ও অন্যান্য অংশ—সবই পুষ্টিকর।
সাধারণত এই সময়ে, অর্থাৎ বসন্তের শেষে বা গ্রীষ্মের শুরুতে শজনের মৌসুম শুরু হয়। আয়ুর্বেদে এই উদ্ভিদের পাতা, ফুল, ফল, বীজ, বাকল এমনকি শিকড়—সব অংশ দিয়েই নানা ধরনের ওষুধ তৈরি করা হয়। আফ্রিকায় এক সময় অপুষ্টি দূরীকরণে শজনেগাছের ব্যাপক ফলন ও তা খাদ্য হিসেবে ব্যবহার করার প্রচলন হয়েছিল। তাই খাবার হিসেবে শজনে বেশ গুরুত্বপূর্ণ।