গুণী
সঙ্গীতশিল্পী দিনাত জাহান মুন্নি। গানের পাশাপাশি তিনি একজন জনপ্রিয়
উপস্থাপক। স্বাধীনতার মাসকে কেন্দ্র করে চলছে তার ব্যস্ততা। নিজের
ব্যস্ততার পাশাপাশি নতুনদের গান, রিয়্যালিটি শো এবং দেশের গানের প্রসঙ্গসহ
বেশ কয়েকটি সমসাময়িক বিষয় নিয়ে কথা বললেন বিনোদন প্রতিদিনের সাথে।
সাক্ষাত্কার নিয়েছেন মোস্তাফিজ মিঠু।
এখনকার ব্যস্ততা?
অনেক কিছু নিয়েই ব্যস্ততা চলছে। যেহেতু স্বাধীনতার মাস, তাই এই বিশেষ মাসকে কেন্দ্র করে বেশ কয়েকটি স্টেজ শো নিয়ে ব্যস্ত আছি। এছাড়া বাংলাভিশন ও বিটিভিতে সঙ্গীতানুষ্ঠানে অংশ নেবো। বিটিভির অনুষ্ঠানটিতে গান গাওয়ার পাশাপাশি উপস্থাপনাও আমি করছি। এই অনুষ্ঠানটি আমার জন্য বিশেষ, কারণ এখানে দেশের সব লিজেন্ড শিল্পীরা দেশের গান গাইবেন। দেশের বাইরেও বেশ কয়েকটি স্টেজ শো’তে অংশ নেবো। আর মাঝে মাঝে প্লেব্যাক নিয়ে ব্যস্ততা তো আছেই।
প্লেব্যাক নিয়ে এখন অনেক শিল্পীদের অভিযোগ আছে যে গান গাওয়ার পর সেই ছবির মুক্তির আর কোনো খবর থাকে না। আপনার এমন কোনো অভিজ্ঞতা হয়েছে কি-না?
না, এমন অভিজ্ঞতা আমার হয়নি। কারণ আমি কখনও নন-প্রফেশনাল কারও সাথে কাজ করিনি। হ্যাঁ, এমন অভিযোগ রয়েছে। এর মূল কারণ কিছু নতুন বা নন-প্রফেশনাল পরিচালক। যে চাইবে আমি এই ছবিটি করার পর আরও দশটি ছবি করবো সে কখনও এই কাজগুলো করবে না। যাদের মধ্যে পেশাদারিত্ব আছে তাদের সাথে আমি কাজ করি।
নতুন এখন অনেকে গান করছে, কিন্তু তারা স্থায়ী হচ্ছেন না। কারণ কী বলে মনে করেন?
নতুন অনেকেই আসছে। যাদের অনেকেই টিকে যাচ্ছে, আবার অনেকে ঝরেও পড়ছে। মিডিয়া এখানে একটা নেতিবাচক ভূমিকা রাখছে। কারণ টিভি চ্যানেলগুলো নতুন শিল্পীদের গান এত বেশি প্রচার করছে যে, সে যা-না তার চেয়ে বেশি পাচ্ছে। আমরা বিটিভিতে সকালে গেছি সন্ধ্যায় অডিশনের সুযোগ পেয়েছি। এখন নতুনরা কষ্ট কি জানেই না। আমার অনুষ্ঠানেও আমি নতুন অনেককে আমন্ত্রণ করি। কিন্তু অবশ্যই সেই নতুন ছেলে বা মেয়েকে আমন্ত্রণ করি যে গাইতে পারে।
এখন অনেক রিয়্যালিটি শো হচ্ছে কিন্তু উল্লেখযোগ্য কোনো শিল্পী আমরা পাইনি। তাহলে এই শো’গুলো কি শুধুই ব্যবসার জন্য?
প্রথম দিকে যে রিয়্যালিটি শো হয়েছিল সেখান থেকে কয়েকজন আমরা পেয়েছি। কিন্তু এখন পরিমাণ এত বেশি যে তেমন আর কেউ আসছে না। কারণ আমাদের দেশটা ছোট, এখানে মেধা তৈরি হবার মতো সময় দিতে হবে। ছোট একটি দেশে এত রিয়্যালিটি শো হলে মেধা খুঁজে পাওয়া যাবে না।
স্বাধীনতার গানগুলোও এখন তেমন আর কেউ করছেন না, শুধু বিশেষ দিন ছাড়া। এখন বিশ্ব রেকর্ড করার মতো বা দেশকে ভালোবাসার অনেক মানুষ আছে। কিন্তু দেশের সুক্ষ জায়গাগুলো টিকিয়ে রাখার কেউ নেই। তবে আমি প্রতিটি শো শুরু করি দেশের গান দিয়ে। আমাদের যার যার জায়গা থেকে দেশকে ভালোবাসা উচিত
এখনকার ব্যস্ততা?
অনেক কিছু নিয়েই ব্যস্ততা চলছে। যেহেতু স্বাধীনতার মাস, তাই এই বিশেষ মাসকে কেন্দ্র করে বেশ কয়েকটি স্টেজ শো নিয়ে ব্যস্ত আছি। এছাড়া বাংলাভিশন ও বিটিভিতে সঙ্গীতানুষ্ঠানে অংশ নেবো। বিটিভির অনুষ্ঠানটিতে গান গাওয়ার পাশাপাশি উপস্থাপনাও আমি করছি। এই অনুষ্ঠানটি আমার জন্য বিশেষ, কারণ এখানে দেশের সব লিজেন্ড শিল্পীরা দেশের গান গাইবেন। দেশের বাইরেও বেশ কয়েকটি স্টেজ শো’তে অংশ নেবো। আর মাঝে মাঝে প্লেব্যাক নিয়ে ব্যস্ততা তো আছেই।
প্লেব্যাক নিয়ে এখন অনেক শিল্পীদের অভিযোগ আছে যে গান গাওয়ার পর সেই ছবির মুক্তির আর কোনো খবর থাকে না। আপনার এমন কোনো অভিজ্ঞতা হয়েছে কি-না?
না, এমন অভিজ্ঞতা আমার হয়নি। কারণ আমি কখনও নন-প্রফেশনাল কারও সাথে কাজ করিনি। হ্যাঁ, এমন অভিযোগ রয়েছে। এর মূল কারণ কিছু নতুন বা নন-প্রফেশনাল পরিচালক। যে চাইবে আমি এই ছবিটি করার পর আরও দশটি ছবি করবো সে কখনও এই কাজগুলো করবে না। যাদের মধ্যে পেশাদারিত্ব আছে তাদের সাথে আমি কাজ করি।
নতুন এখন অনেকে গান করছে, কিন্তু তারা স্থায়ী হচ্ছেন না। কারণ কী বলে মনে করেন?
নতুন অনেকেই আসছে। যাদের অনেকেই টিকে যাচ্ছে, আবার অনেকে ঝরেও পড়ছে। মিডিয়া এখানে একটা নেতিবাচক ভূমিকা রাখছে। কারণ টিভি চ্যানেলগুলো নতুন শিল্পীদের গান এত বেশি প্রচার করছে যে, সে যা-না তার চেয়ে বেশি পাচ্ছে। আমরা বিটিভিতে সকালে গেছি সন্ধ্যায় অডিশনের সুযোগ পেয়েছি। এখন নতুনরা কষ্ট কি জানেই না। আমার অনুষ্ঠানেও আমি নতুন অনেককে আমন্ত্রণ করি। কিন্তু অবশ্যই সেই নতুন ছেলে বা মেয়েকে আমন্ত্রণ করি যে গাইতে পারে।
এখন অনেক রিয়্যালিটি শো হচ্ছে কিন্তু উল্লেখযোগ্য কোনো শিল্পী আমরা পাইনি। তাহলে এই শো’গুলো কি শুধুই ব্যবসার জন্য?
প্রথম দিকে যে রিয়্যালিটি শো হয়েছিল সেখান থেকে কয়েকজন আমরা পেয়েছি। কিন্তু এখন পরিমাণ এত বেশি যে তেমন আর কেউ আসছে না। কারণ আমাদের দেশটা ছোট, এখানে মেধা তৈরি হবার মতো সময় দিতে হবে। ছোট একটি দেশে এত রিয়্যালিটি শো হলে মেধা খুঁজে পাওয়া যাবে না।
স্বাধীনতার গানগুলোও এখন তেমন আর কেউ করছেন না, শুধু বিশেষ দিন ছাড়া। এখন বিশ্ব রেকর্ড করার মতো বা দেশকে ভালোবাসার অনেক মানুষ আছে। কিন্তু দেশের সুক্ষ জায়গাগুলো টিকিয়ে রাখার কেউ নেই। তবে আমি প্রতিটি শো শুরু করি দেশের গান দিয়ে। আমাদের যার যার জায়গা থেকে দেশকে ভালোবাসা উচিত