১৯৮২
সালে বেরিয়েছিল প্রথম সিঙ্গেলস। প্রথম অ্যালবাম এক বছর বাদে। তখনো জন্মই
নেননি টেইলর সুইফট। কেবল হাঁটতে শিখেছেন বিয়োন্স নোয়েলস। তিন দশকেরও বেশি
সময় ধরে তাঁর সাম্রাজ্য। অনেকে ভালোবেসে ডাকেন পপসম্রাজ্ঞী। তাঁর
সমসাময়িক অনেকেই হারিয়ে গেছেন কালের ধুলায়, জনপ্রিয়তার ক্ষীণ স্রোতে।
কিন্তু ম্যাডোনা এখনো আছেন। আছেন তাঁর মতোই। শুধু তা-ই নয়, এই ৫৬ বছর
বয়সে নিয়ে আসছেন তাঁর নতুন অ্যালবাম। বিদ্রোহী মনের যে গানগুলো ঠাঁই
পেয়েছে ‘রেবেলে হার্ট’-এ।
কিন্তু এই ‘রেবেল হার্ট’ নিয়ে এক উটকো ঝামেলায় পড়েছেন। তাঁরা ক্যাসেটের ফিতার সময়কার মানুষ। কিংবা লং প্লে। কিন্তু দুনিয়ার মানচিত্র এখন অনেক বদলে গেছে। এই যুগটাকে বলা হয় ই-যুগ। ম্যাডোনা সেই ইলেকট্রনিক যুগের সঙ্গেও খাপ খাইয়ে নিয়েছেন বটে। কিন্তু ই-যুগের ই-দস্যুদের সঙ্গে পেরে উঠছেন না। পাইরেসি তখনো হতো। কিন্তু এখন বদলে গেছে তার ধারা। সেটা এখন এতটাই সর্বগ্রাসী হয়ে উঠেছে, গান মুক্তির পর নয়, সবকিছু ফাঁস হয়ে হয়ে যাচ্ছে মুক্তির আগেই!
গত বছর ডিসেম্বর মাসের শুরুতে ইন্সটাগ্রামে একটা ছবি পোস্ট করেছিলেন ম্যাডোনা। যে ছবিতে দেখা যায়, নিজের আইপডটা একেবারে ভেঙেচুরে ফেলেছেন। ছবির নিচে ম্যাডোনা লিখেছেন, ‘এই ভাঙা আইপডটি আমার ভাঙা হৃদয়ের প্রতীক! আমার গান চুরি করে ফাঁস করে দেওয়া হয়েছে। মানুষ এবং একজন শিল্পী হিসেবে আমার অধিকার ক্ষুণ্ন হয়েছে।’
ম্যাডোনার ক্ষুব্ধ হওয়াই স্বাভাবিক। গত মাসের শেষের দিকে কে বা কারা প্রথমে তাঁর দুটো অপ্রকাশিত গান ‘লিক’ করে দেয়। এর মধ্যে আছে তাঁর ১৩তম অ্যালবামের টাইটেল গান ‘রেবেল হার্ট’ও। দুটো গানই অসম্পূর্ণ অবস্থায় ছিল। এই পরিস্থিতিতে ম্যাডোনার দীর্ঘ দিনের ম্যানেজার গাই ওসিরি অনুরোধ করেন ইন্টারনেট থেকে গানগুলো সরিয়ে ফেলতে। এই আহ্বানে ভালোই সাড়া পড়ে। ম্যাডোনা কৃতজ্ঞতায় পোস্ট দেন, ‘আপনাদের ধন্যবাদ। আপনাদের এই আনুগত্যের, বিশ্বস্ততার জন্য ধন্যবাদ। ধন্যবাদ অপেক্ষা করার জন্য।’
সেই অপেক্ষাটা ভক্তদের করতে হতো আগামী মার্চ পর্যন্ত। কিন্তু ইন্টারেনেটের এই ফাঁস হয়ে যাওয়ার পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে ম্যাডোনা এবার নিজেই ‘ফাঁস’ করে দিলেন অ্যালবামের ছয়টি গান। সপ্তাহ দুয়েক আগে আইটিউনের জন্য বাজারে ছেড়ে দেওয়া হয় গানগুলো। টুইটারে গানগুলোর ডাউনলোড লিংক প্রকাশ করে ম্যাডোনা লিখেছেন, ‘শুভ আগাম বড়দিন!’ তাঁর ভক্তদের জন্য এ হলো বড়দিনের আগাম উপহার।
নতুন গানগুলোর মধ্যে আছে ‘লিভিং ফর লাভ’, ‘ডেভিল প্রে’, ‘গোস্টটাউন’, ‘ইল্যুমিনাটি’। এর মধ্যে ‘লিভিং ফর লাভ’ নামের রোমান্টিক গানটি তিনি মুক্তি দিতে চেয়েছিলেন আগামী ভালোবাসা দিবসে। কিন্তু নচ্ছার ই-দস্যুদের যন্ত্রণায় সব পরিকল্পনা ওলটপালট।
তা হোক। ম্যাডোনা-ভক্তরা শেষ ভালোতেই সব ভালো খুঁজছেন। সবচেয়ে বড় কথা, ক্রিসমাসের আগাম উপহারটা যে তাঁদের বেশ পছন্দ হয়েছে!
কিন্তু এই ‘রেবেল হার্ট’ নিয়ে এক উটকো ঝামেলায় পড়েছেন। তাঁরা ক্যাসেটের ফিতার সময়কার মানুষ। কিংবা লং প্লে। কিন্তু দুনিয়ার মানচিত্র এখন অনেক বদলে গেছে। এই যুগটাকে বলা হয় ই-যুগ। ম্যাডোনা সেই ইলেকট্রনিক যুগের সঙ্গেও খাপ খাইয়ে নিয়েছেন বটে। কিন্তু ই-যুগের ই-দস্যুদের সঙ্গে পেরে উঠছেন না। পাইরেসি তখনো হতো। কিন্তু এখন বদলে গেছে তার ধারা। সেটা এখন এতটাই সর্বগ্রাসী হয়ে উঠেছে, গান মুক্তির পর নয়, সবকিছু ফাঁস হয়ে হয়ে যাচ্ছে মুক্তির আগেই!
গত বছর ডিসেম্বর মাসের শুরুতে ইন্সটাগ্রামে একটা ছবি পোস্ট করেছিলেন ম্যাডোনা। যে ছবিতে দেখা যায়, নিজের আইপডটা একেবারে ভেঙেচুরে ফেলেছেন। ছবির নিচে ম্যাডোনা লিখেছেন, ‘এই ভাঙা আইপডটি আমার ভাঙা হৃদয়ের প্রতীক! আমার গান চুরি করে ফাঁস করে দেওয়া হয়েছে। মানুষ এবং একজন শিল্পী হিসেবে আমার অধিকার ক্ষুণ্ন হয়েছে।’
ম্যাডোনার ক্ষুব্ধ হওয়াই স্বাভাবিক। গত মাসের শেষের দিকে কে বা কারা প্রথমে তাঁর দুটো অপ্রকাশিত গান ‘লিক’ করে দেয়। এর মধ্যে আছে তাঁর ১৩তম অ্যালবামের টাইটেল গান ‘রেবেল হার্ট’ও। দুটো গানই অসম্পূর্ণ অবস্থায় ছিল। এই পরিস্থিতিতে ম্যাডোনার দীর্ঘ দিনের ম্যানেজার গাই ওসিরি অনুরোধ করেন ইন্টারনেট থেকে গানগুলো সরিয়ে ফেলতে। এই আহ্বানে ভালোই সাড়া পড়ে। ম্যাডোনা কৃতজ্ঞতায় পোস্ট দেন, ‘আপনাদের ধন্যবাদ। আপনাদের এই আনুগত্যের, বিশ্বস্ততার জন্য ধন্যবাদ। ধন্যবাদ অপেক্ষা করার জন্য।’
সেই অপেক্ষাটা ভক্তদের করতে হতো আগামী মার্চ পর্যন্ত। কিন্তু ইন্টারেনেটের এই ফাঁস হয়ে যাওয়ার পাল্টা ব্যবস্থা হিসেবে ম্যাডোনা এবার নিজেই ‘ফাঁস’ করে দিলেন অ্যালবামের ছয়টি গান। সপ্তাহ দুয়েক আগে আইটিউনের জন্য বাজারে ছেড়ে দেওয়া হয় গানগুলো। টুইটারে গানগুলোর ডাউনলোড লিংক প্রকাশ করে ম্যাডোনা লিখেছেন, ‘শুভ আগাম বড়দিন!’ তাঁর ভক্তদের জন্য এ হলো বড়দিনের আগাম উপহার।
নতুন গানগুলোর মধ্যে আছে ‘লিভিং ফর লাভ’, ‘ডেভিল প্রে’, ‘গোস্টটাউন’, ‘ইল্যুমিনাটি’। এর মধ্যে ‘লিভিং ফর লাভ’ নামের রোমান্টিক গানটি তিনি মুক্তি দিতে চেয়েছিলেন আগামী ভালোবাসা দিবসে। কিন্তু নচ্ছার ই-দস্যুদের যন্ত্রণায় সব পরিকল্পনা ওলটপালট।
তা হোক। ম্যাডোনা-ভক্তরা শেষ ভালোতেই সব ভালো খুঁজছেন। সবচেয়ে বড় কথা, ক্রিসমাসের আগাম উপহারটা যে তাঁদের বেশ পছন্দ হয়েছে!