ঘরে
বসেই নতুন ভোটার, জাতীয় পরিচয়পত্রের অনলাইন সেবা কার্যক্রম উন্মুক্ত করেছে
নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এর মাধ্যমে ভোটার নিবন্ধন, তথ্য সংশোধন-পরিবর্তন,
ছবি ও স্বাক্ষর পরিবর্তন, হারানো বা নষ্ট হয়ে যাওয়া জাতীয় পরিচয় পত্রের
বিষয়ে অনলাইনে আবেদনের সুযোগ করে দিয়েছে ইসি। কমিশনের নিজস্ব ওয়েবসাইটের
মাধ্যমে এ অনলাইন কার্যক্রম চালু করা হয়েছে।
বুধবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ এ অনলাইন সেবার কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। এ সময় সিইসি বলেন, অনলাইনের মাধ্যমে নাগরিকেরা নির্বাচন কমিশনের ছয়টি সেবা গ্রহণ করতে পারবেন। এখন ডিজিটাল প্রযুক্তি নিয়ে কাজ চলছে। যখন যত উন্নত প্রযুক্তি আসবে, তখন সেই প্রযুক্তিতে চড়ে বসতে হবে। যত দ্রুত চড়ে বসা যাবে, তত বেশি দ্রুত অগ্রগতি হবে। তবে অনলাইনে ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম ও জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন ছাড়াও ম্যানুয়ালিও এ কাজ করা যাবে।
সিইসি কাজী রকিবউদ্দীন বলেন, ওয়েবসাইটটিকে নিরাপদ করা হয়েছে যাতে কারো অ্যাকাউন্ট অন্য কেউ হ্যাক করতে না পারে বা দেখতে না পারে। এজন্য আমরা বুয়েটের এক্সপার্ট দিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা করিয়েছি। ব্যবহারের সময় কোনো সমস্যা দেখা দিলে আমাদের একটা টেকনিক্যাল এক্সপার্ট দল আছে, তারা সমস্যার সমাধান করে দেবে।
ইসি সচিবালয়ের সচিব মো. সিরাজুল ইসলাম জানান, স্মার্ট কার্ড দেয়ার আগে ভোটারদের তথ্য সংশোধনে অনলাইনে আবেদনের সুযোগ দেয়া হচ্ছে। নতুন ভোটাররাও এ সুযোগ পাবে। এতে তথ্যভান্ডার আরো নির্ভুল ও সেবা দেয়া সহজতর হবে।
অনলাইনে ভোটার হওয়ার পুরো কার্যক্রমটি প্রজেক্টরের মাধ্যমে উপস্থাপন করেন জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের (এনলাইডি) মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সুলতানুজ্জামান মো. সালেহউদ্দিন। তিনি সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তরে বলেন, নাগরিকেরা এ সুবিধা পাওয়ার জন্য নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট www.ec.org.bd এ ঢুকে নিজের মোবাইল ফোন নম্বর দিলে ইসি থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে একটি পাসওয়ার্ড মোবাইল ফোনে চলে যাবে। এরপর তিনি ওই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট করতে পারবেন।
সালেহ বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে এ বিষয়ে সব ধরনের নির্দেশনা দেয়া থাকবে। প্রতিদিন পাঁচশজনকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে অ্যাপয়েন্টমেন্টের সময়সূচি দেয়া হবে। এ ক্ষেত্রে আগে আসলে আগে পাবেন ভিত্তিতে অ্যাপয়েন্টমেন্টের সেবা পাওয়া যাবে।’
বুধবার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী রকিবউদ্দীন আহমদ এ অনলাইন সেবার কার্যক্রম উদ্বোধন করেন। এ সময় সিইসি বলেন, অনলাইনের মাধ্যমে নাগরিকেরা নির্বাচন কমিশনের ছয়টি সেবা গ্রহণ করতে পারবেন। এখন ডিজিটাল প্রযুক্তি নিয়ে কাজ চলছে। যখন যত উন্নত প্রযুক্তি আসবে, তখন সেই প্রযুক্তিতে চড়ে বসতে হবে। যত দ্রুত চড়ে বসা যাবে, তত বেশি দ্রুত অগ্রগতি হবে। তবে অনলাইনে ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম ও জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন ছাড়াও ম্যানুয়ালিও এ কাজ করা যাবে।
সিইসি কাজী রকিবউদ্দীন বলেন, ওয়েবসাইটটিকে নিরাপদ করা হয়েছে যাতে কারো অ্যাকাউন্ট অন্য কেউ হ্যাক করতে না পারে বা দেখতে না পারে। এজন্য আমরা বুয়েটের এক্সপার্ট দিয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা করিয়েছি। ব্যবহারের সময় কোনো সমস্যা দেখা দিলে আমাদের একটা টেকনিক্যাল এক্সপার্ট দল আছে, তারা সমস্যার সমাধান করে দেবে।
ইসি সচিবালয়ের সচিব মো. সিরাজুল ইসলাম জানান, স্মার্ট কার্ড দেয়ার আগে ভোটারদের তথ্য সংশোধনে অনলাইনে আবেদনের সুযোগ দেয়া হচ্ছে। নতুন ভোটাররাও এ সুযোগ পাবে। এতে তথ্যভান্ডার আরো নির্ভুল ও সেবা দেয়া সহজতর হবে।
অনলাইনে ভোটার হওয়ার পুরো কার্যক্রমটি প্রজেক্টরের মাধ্যমে উপস্থাপন করেন জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের (এনলাইডি) মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল সুলতানুজ্জামান মো. সালেহউদ্দিন। তিনি সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তরে বলেন, নাগরিকেরা এ সুবিধা পাওয়ার জন্য নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট www.ec.org.bd এ ঢুকে নিজের মোবাইল ফোন নম্বর দিলে ইসি থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে একটি পাসওয়ার্ড মোবাইল ফোনে চলে যাবে। এরপর তিনি ওই পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে অ্যাকাউন্ট করতে পারবেন।
সালেহ বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইটে এ বিষয়ে সব ধরনের নির্দেশনা দেয়া থাকবে। প্রতিদিন পাঁচশজনকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে অ্যাপয়েন্টমেন্টের সময়সূচি দেয়া হবে। এ ক্ষেত্রে আগে আসলে আগে পাবেন ভিত্তিতে অ্যাপয়েন্টমেন্টের সেবা পাওয়া যাবে।’