নানা
ধরনের খাদ্যাভ্যাস মেনে চলার চেষ্টা করেছেন। শারীরিক ব্যায়ামও করেছেন
নিয়মিত। কিন্তু বাড়তি ওজন তো কোনোভাবেই কমছে না। এমন অবস্থায় আশা
একেবারে ছেড়ে দেবেন না। ব্যাপারটা এমনও হতে পারে যে আপনি নিজের ওজন কমানোর
জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত পদ্ধতিটি খুঁজে পাননি।
যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হাসপাতালের স্থূলতা, বিপাক ও পুষ্টি ইনস্টিটিউটের পরিচালক লি ক্যাপলান বলছেন, কিছু মানুষের ক্ষেত্রে সব ধরনের কৌশলেই কাজ হয়। কিন্তু কোনো চিকিৎসাই প্রত্যেকের জন্য সমান কার্যকর হয় না। তাই আপনার জন্য কোন কৌশল বা পদ্ধতিটা সেরা, তা খুঁজে বের করাটা গুরুত্বপূর্ণ।
ওজন কমানোর চেষ্টায় সাফল্যের ব্যাপারটি অনেক ক্ষেত্রেই নির্ভর করছে নিজের আচার-অভ্যাসের সচেতনতার ওপর। ঠিকঠাক ধারণা পেলে আপনি এসব ব্যাপারে নিজেকে পরিবর্তনের চেষ্টা শুরু করতে পারেন। ইচ্ছাশক্তির ওপর নির্ভর করার পরিবর্তে দক্ষতার শক্তির ব্যাপারটি এই প্রক্রিয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ।
অনেক উপায়ে ওজন কমানো যায়। পরিমিত খাদ্যাভ্যাস এবং নিয়মিত ব্যায়াম অবশ্যই সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য পাবে। খাদ্যাভ্যাস নিয়ন্ত্রণের জন্য কম ক্যালরিযুক্ত খাবার, প্রথমেই পেট ভরে ফেলার মতো খাওয়া-দাওয়া এবং ওজন কমানোর উপযোগী খাবারগুলোকে প্রাধান্য দেওয়ার মতো কৌশল অবলম্বন করতে হবে।
খাদ্যাভ্যাসের বাইরে শরীরচর্চাও ক্যালরি ঝরাতে সহায়ক হয়। বেশি বেশি ঘুমানো এবং মানসিক চাপ কমানোর জন্য ধ্যান বা মেডিটেশন করা যেতে পারে। যদি এসব বিষয়ে সহজেই নিরুৎসাহিত হয়ে পড়েন, অন্য মাধ্যমের সহায়তা নিতে পারেন। যেমন: ইন্টারনেট, টেলিফোন বা কোনো সংগঠনের সহায়তা এবং বিশেষজ্ঞের পরামর্শ। কারও কারও জন্য ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণকারী মেডিটেশন বা ওজন কমানোর শল্যচিকিৎসা কার্যকর হতে পারে। এসব পদ্ধতি অনুসরণ করে যদি ওজন ঝরানোর কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে না পারেন, হৃৎপিণ্ডের সুস্থতা নিশ্চিত হয়—এমন জীবনধারায় অভ্যস্ত হবেন। এতে ওজন না কমলেও আপনি বাড়তি শারীরিক সামর্থ্য বা সক্রিয়তা অর্জন করবেন।
ক্যাপলান বলেন, প্রত্যেকেরই নিয়মিত ব্যায়াম করা উচিত। কেবল ওজন কমানোর জন্য নয়, অন্যান্য উপকারিতার জন্যও শরীরচর্চা করতে হবে। কারণ, এটা হৃৎপিণ্ডের জন্য ভালো। সম্পৃক্ত চর্বি কম রয়েছে—এমন খাবার খেতে হবে। ওমেগা থ্রি নামের ফ্যটি অ্যাসিড বেশি রয়েছে—এমন খাবার ওজন কমানোর জন্য ভালো। আর লবণ খাওয়ার পরিমাণ সীমিত রাখলে হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমে। অবশ্য এ ধরনের খাদ্যাভ্যাসগুলোর কোনোটিই ওজন কমানোর একমাত্র উপায় হতে পারে না।
স্বচ্ছন্দ বোধ করেন—এমন ব্যায়াম করুন বা খাদ্যাভ্যাস নিয়ন্ত্রণপদ্ধতি বেছে নিন। হতাশ হবেন না। কাজ হচ্ছে না মনে করে কোনো কিছু শুরু করার পর ছেড়ে দেবেন না। আগে ভালো করে বুঝতে চেষ্টা করুন, কার স্থূলতা কতটুকু। আর আপনার জন্য কোন পদ্ধতিটা সবচেয়ে ভালো কাজ করবে, সেটা খুঁজে বের করার জন্যও অনেক চেষ্টার প্রয়োজন আছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস জেনারেল হাসপাতালের স্থূলতা, বিপাক ও পুষ্টি ইনস্টিটিউটের পরিচালক লি ক্যাপলান বলছেন, কিছু মানুষের ক্ষেত্রে সব ধরনের কৌশলেই কাজ হয়। কিন্তু কোনো চিকিৎসাই প্রত্যেকের জন্য সমান কার্যকর হয় না। তাই আপনার জন্য কোন কৌশল বা পদ্ধতিটা সেরা, তা খুঁজে বের করাটা গুরুত্বপূর্ণ।
ওজন কমানোর চেষ্টায় সাফল্যের ব্যাপারটি অনেক ক্ষেত্রেই নির্ভর করছে নিজের আচার-অভ্যাসের সচেতনতার ওপর। ঠিকঠাক ধারণা পেলে আপনি এসব ব্যাপারে নিজেকে পরিবর্তনের চেষ্টা শুরু করতে পারেন। ইচ্ছাশক্তির ওপর নির্ভর করার পরিবর্তে দক্ষতার শক্তির ব্যাপারটি এই প্রক্রিয়ার ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ।
অনেক উপায়ে ওজন কমানো যায়। পরিমিত খাদ্যাভ্যাস এবং নিয়মিত ব্যায়াম অবশ্যই সবচেয়ে বেশি প্রাধান্য পাবে। খাদ্যাভ্যাস নিয়ন্ত্রণের জন্য কম ক্যালরিযুক্ত খাবার, প্রথমেই পেট ভরে ফেলার মতো খাওয়া-দাওয়া এবং ওজন কমানোর উপযোগী খাবারগুলোকে প্রাধান্য দেওয়ার মতো কৌশল অবলম্বন করতে হবে।
খাদ্যাভ্যাসের বাইরে শরীরচর্চাও ক্যালরি ঝরাতে সহায়ক হয়। বেশি বেশি ঘুমানো এবং মানসিক চাপ কমানোর জন্য ধ্যান বা মেডিটেশন করা যেতে পারে। যদি এসব বিষয়ে সহজেই নিরুৎসাহিত হয়ে পড়েন, অন্য মাধ্যমের সহায়তা নিতে পারেন। যেমন: ইন্টারনেট, টেলিফোন বা কোনো সংগঠনের সহায়তা এবং বিশেষজ্ঞের পরামর্শ। কারও কারও জন্য ক্ষুধা নিয়ন্ত্রণকারী মেডিটেশন বা ওজন কমানোর শল্যচিকিৎসা কার্যকর হতে পারে। এসব পদ্ধতি অনুসরণ করে যদি ওজন ঝরানোর কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌঁছাতে না পারেন, হৃৎপিণ্ডের সুস্থতা নিশ্চিত হয়—এমন জীবনধারায় অভ্যস্ত হবেন। এতে ওজন না কমলেও আপনি বাড়তি শারীরিক সামর্থ্য বা সক্রিয়তা অর্জন করবেন।
ক্যাপলান বলেন, প্রত্যেকেরই নিয়মিত ব্যায়াম করা উচিত। কেবল ওজন কমানোর জন্য নয়, অন্যান্য উপকারিতার জন্যও শরীরচর্চা করতে হবে। কারণ, এটা হৃৎপিণ্ডের জন্য ভালো। সম্পৃক্ত চর্বি কম রয়েছে—এমন খাবার খেতে হবে। ওমেগা থ্রি নামের ফ্যটি অ্যাসিড বেশি রয়েছে—এমন খাবার ওজন কমানোর জন্য ভালো। আর লবণ খাওয়ার পরিমাণ সীমিত রাখলে হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমে। অবশ্য এ ধরনের খাদ্যাভ্যাসগুলোর কোনোটিই ওজন কমানোর একমাত্র উপায় হতে পারে না।
স্বচ্ছন্দ বোধ করেন—এমন ব্যায়াম করুন বা খাদ্যাভ্যাস নিয়ন্ত্রণপদ্ধতি বেছে নিন। হতাশ হবেন না। কাজ হচ্ছে না মনে করে কোনো কিছু শুরু করার পর ছেড়ে দেবেন না। আগে ভালো করে বুঝতে চেষ্টা করুন, কার স্থূলতা কতটুকু। আর আপনার জন্য কোন পদ্ধতিটা সবচেয়ে ভালো কাজ করবে, সেটা খুঁজে বের করার জন্যও অনেক চেষ্টার প্রয়োজন আছে।