যোগব্যায়াম
হচ্ছে ধ্যান ও শরীরচর্চার একটি প্রাচীন পদ্ধতি। এটি এখনকার ব্যস্ত সমাজেও
জনপ্রিয় হচ্ছে। বিশৃঙ্খলাপূর্ণ যান্ত্রিক জীবন থেকে মুক্তির জন্য
যোগব্যায়াম একটি অতুলনীয় অভ্যাস। নিজের শোবার ঘরে কোনো মাদুরের ওপর বা
আশপাশের কোনো উন্মুক্ত চত্বরেও যোগব্যায়াম করা সম্ভব।
যোগব্যায়ামের
নানাবিধ উপকারিতা রয়েছে। জীবন ও নিজের সম্পর্কে ইতিবাচক ধারণা তৈরি করে এই
অভ্যাস। নিজের সামর্থ্য ও শক্তি সম্পর্কে মনোযোগী হওয়ার ফলে সর্বক্ষেত্রে
আগ্রহ ও এগিয়ে যাওয়ার চেতনা তৈরি হয়। আত্মবিশ্বাস ও নিজের প্রতি
শ্রদ্ধাবোধ বাড়ে।
খাওয়াদাওয়ার প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্ব সম্পর্কে মনোযোগী হওয়ার জন্যও যোগব্যায়াম করা জরুরি। খাদ্যাভ্যাস নিয়ে অনেক ধরনের জটিলতায় সমাধান দিতে পারে যোগব্যায়াম। যেমন: অনেকে ভরপেট অবস্থায়ও নিজের অজান্তে খেয়ে ফেলেন। আবার কেউ কেউ ক্ষুধা টেরই পান না। অনেকে খাবারের স্বাদ, ঘ্রাণ ও বাহ্যিক আকর্ষণ অনুভব করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছেন। মানসিক চাপে ভুগে কেউ কেউ বেশি খেয়ে ফেলেন। অনেকে অন্যের প্ররোচনায় খান। কেউ আবার সঙ্গী না থাকলে খাবার উপেক্ষা করেন। এসব সমস্যা সমাধান করে খাওয়ার ব্যাপারটিকে আকর্ষণীয় করে তুলতে পারে যোগব্যায়াম।
এখানেই শেষ নয়। যোগব্যায়াম নিয়মিত চর্চা করলে স্থূলতা বা বাড়তি ওজন কমানোর চেষ্টায় সাফল্য ত্বরান্বিত হয়। শরীর ও মনের সার্বিক সুস্থতা নিশ্চিত হয়। হৃদ্রোগ ও উচ্চরক্তচাপের মতো মারাত্মক শারীরিক অসুখগুলো থেকে দূরে থাকা যায়। বিষণ্নতা ও আর্থ্রাইটিসের মতো রোগ থেকে মুক্তি মেলে। ক্যানসারের মতো মরণব্যাধি থেকেও বেঁচে যাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে। তবে যোগব্যায়াম শুরু করার আগে এ সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিন। চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
খাওয়াদাওয়ার প্রয়োজনীয়তা ও গুরুত্ব সম্পর্কে মনোযোগী হওয়ার জন্যও যোগব্যায়াম করা জরুরি। খাদ্যাভ্যাস নিয়ে অনেক ধরনের জটিলতায় সমাধান দিতে পারে যোগব্যায়াম। যেমন: অনেকে ভরপেট অবস্থায়ও নিজের অজান্তে খেয়ে ফেলেন। আবার কেউ কেউ ক্ষুধা টেরই পান না। অনেকে খাবারের স্বাদ, ঘ্রাণ ও বাহ্যিক আকর্ষণ অনুভব করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছেন। মানসিক চাপে ভুগে কেউ কেউ বেশি খেয়ে ফেলেন। অনেকে অন্যের প্ররোচনায় খান। কেউ আবার সঙ্গী না থাকলে খাবার উপেক্ষা করেন। এসব সমস্যা সমাধান করে খাওয়ার ব্যাপারটিকে আকর্ষণীয় করে তুলতে পারে যোগব্যায়াম।
এখানেই শেষ নয়। যোগব্যায়াম নিয়মিত চর্চা করলে স্থূলতা বা বাড়তি ওজন কমানোর চেষ্টায় সাফল্য ত্বরান্বিত হয়। শরীর ও মনের সার্বিক সুস্থতা নিশ্চিত হয়। হৃদ্রোগ ও উচ্চরক্তচাপের মতো মারাত্মক শারীরিক অসুখগুলো থেকে দূরে থাকা যায়। বিষণ্নতা ও আর্থ্রাইটিসের মতো রোগ থেকে মুক্তি মেলে। ক্যানসারের মতো মরণব্যাধি থেকেও বেঁচে যাওয়ার সম্ভাবনা বাড়ে। তবে যোগব্যায়াম শুরু করার আগে এ সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিন। চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
শরীর নিয়ে সন্তুষ্টি
যোগব্যায়ামের সময় নিজের প্রতি গভীর মনোযোগ দেওয়ার ফলে শারীরিক গঠন নিয়ে আগের চেয়ে বেশি সন্তোষ ও কম সমালোচনামূলক দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি হয়
যোগব্যায়ামের সময় নিজের প্রতি গভীর মনোযোগ দেওয়ার ফলে শারীরিক গঠন নিয়ে আগের চেয়ে বেশি সন্তোষ ও কম সমালোচনামূলক দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি হয়
হৃৎপিণ্ডের উপকার
রক্তচাপ, রক্তে কোলেস্টেরল ও শর্করার মাত্রা কমাতে যোগব্যায়াম সহায়তা করে। এতে হৃৎপিণ্ড ও রক্তনালির জন্য ভালো হয়
রক্তচাপ, রক্তে কোলেস্টেরল ও শর্করার মাত্রা কমাতে যোগব্যায়াম সহায়তা করে। এতে হৃৎপিণ্ড ও রক্তনালির জন্য ভালো হয়
সার্বিক সুস্থতা
নিয়মিত যোগব্যায়াম করলে মাংসপেশির শক্তি ও নমনীয়তা বাড়ে। ধৈর্য বা সহনশীলতাও বৃদ্ধি পায়। পাশাপাশি হৃৎপিণ্ড, ফুসফুস ও রক্তনালি নিরোগ থাকে
নিয়মিত যোগব্যায়াম করলে মাংসপেশির শক্তি ও নমনীয়তা বাড়ে। ধৈর্য বা সহনশীলতাও বৃদ্ধি পায়। পাশাপাশি হৃৎপিণ্ড, ফুসফুস ও রক্তনালি নিরোগ থাকে
মনোযোগপূর্ণ খাওয়াদাওয়া
শরীরের চাহিদা অনুযায়ী সময়মতো খাওয়াদাওয়া করা হয়। পাশাপাশি মনোযোগ বাড়ে। ফলে খাবারের প্রতিটি গ্রাস বা চুমুক এবং সুবাস, স্বাদ ও অনুভূতি উপভোগ্য হয়ে ওঠে
শরীরের চাহিদা অনুযায়ী সময়মতো খাওয়াদাওয়া করা হয়। পাশাপাশি মনোযোগ বাড়ে। ফলে খাবারের প্রতিটি গ্রাস বা চুমুক এবং সুবাস, স্বাদ ও অনুভূতি উপভোগ্য হয়ে ওঠে
ওজন নিয়ন্ত্রণ
যোগব্যায়ামের মাধ্যমে অর্জিত মনোযোগ মানুষকে ক্ষুধা ও ভরপেট অবস্থা সম্পর্কে সংবেদনশীল করে তোলে। ফলে খাবার গ্রহণের ব্যাপারটা ইতিবাচক হয় এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে
যোগব্যায়ামের মাধ্যমে অর্জিত মনোযোগ মানুষকে ক্ষুধা ও ভরপেট অবস্থা সম্পর্কে সংবেদনশীল করে তোলে। ফলে খাবার গ্রহণের ব্যাপারটা ইতিবাচক হয় এবং ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে