বাড়িতেই আছেন। কর্মস্থলে শেষ করতে
পারেননি—এমন কিছু কাজ সেরে নিতে চান। কিন্তু উপযুক্ত পরিবেশ পাচ্ছেন না।
কোথায় বসে শান্তিতে আপনার কাজটা করবেন—ভেবে কূলকিনারা পাচ্ছেন না। কিন্তু
আপনি চাইলে বাসা বা বাড়িতেও কাজের অনুকূল পরিবেশ তৈরি করতে পারেন। এ
বিষয়ে কয়েকটি পরামর্শ আপনার কাজে লাগতে পারে:
জরুরি আসবাব: কাজ করতে সহায়ক জরুরি আসবাব আপনার বাসার ফাঁকা জায়গায় সাজিয়ে রাখুন। এর মধ্যে পড়ার টেবিল, চেয়ার ও বুক শেল্ফ অবশ্যই রাখবেন। এসব আসবাব সুন্দর করে সাজাবেন, যাতে আপনার প্রয়োজনীয় বই ও কাগজপত্র গুছিয়ে রাখতে পারেন এবং হাত বাড়ালেই পেয়ে যান।
যেন নজর কাড়ে: আপনার বাসায় কাজকর্মের উপযোগী আসবাব যেন হয় নজরকাড়া, হাল ফ্যাশনের। মান্ধাতার আমলের চেয়ে বরং অত্যাধ্যুনিক চেয়ার-টেবিল সংগ্রহ করুন, তাতে সবকিছু জায়গা করা সহজ হবে। এতে ঠিক অফিসের অনুরূপ কাজ করার স্বাচ্ছন্দ্য পাবেন।
জায়গা কম?: আপনার বাসায় ফাঁকা জায়গা কম থাকলেও ঘাবড়াবেন না। এ সমস্যারও সমাধান আছে। একটু খোঁজ করলেই পাবেন এমন সব চেয়ার-টেবিল, যেগুলো কম জায়গা নেয়। এসব টেবিলে আবার শেল্ফের মতো জায়গা থাকে। আপনার জরুরি কাগজপত্র
সেখানে রেখে তালা দিয়েও রাখতে পারবেন।
আলো আসুক: বাসার যে অংশটাকে আপনি অফিসের মতো ব্যবহার করতে চান, সেখানে যেন প্রাকৃতিক আলো পড়ে, সেদিকে খেয়াল রাখুন। এ ক্ষেত্রে জানালার পাশে বসার ব্যবস্থা করতে পারলে খুবই ভালো। এতে মন ভালো থাকবে, কাজ করেও আনন্দ পাবেন।
ব্যক্তিত্ব ও রুচির পরিচয় দিন: আপনি হয়তো বাসায় ফিরে কর্মস্থলের মতো হুবহু কোনো জায়গা দেখতেই চান না। তাতেও সমস্যা নেই। বাসায় কোনো এক স্থানে আরাম করে বসার একটু ব্যবস্থা তো করতেই পারেন। দেয়ালগুলোতে টাঙিয়ে রাখতে পারেন কোনো চিত্রকর্ম। আপনার পছন্দের কিছু জিনিসপত্র সেখানে রাখুন।
জরুরি আসবাব: কাজ করতে সহায়ক জরুরি আসবাব আপনার বাসার ফাঁকা জায়গায় সাজিয়ে রাখুন। এর মধ্যে পড়ার টেবিল, চেয়ার ও বুক শেল্ফ অবশ্যই রাখবেন। এসব আসবাব সুন্দর করে সাজাবেন, যাতে আপনার প্রয়োজনীয় বই ও কাগজপত্র গুছিয়ে রাখতে পারেন এবং হাত বাড়ালেই পেয়ে যান।
যেন নজর কাড়ে: আপনার বাসায় কাজকর্মের উপযোগী আসবাব যেন হয় নজরকাড়া, হাল ফ্যাশনের। মান্ধাতার আমলের চেয়ে বরং অত্যাধ্যুনিক চেয়ার-টেবিল সংগ্রহ করুন, তাতে সবকিছু জায়গা করা সহজ হবে। এতে ঠিক অফিসের অনুরূপ কাজ করার স্বাচ্ছন্দ্য পাবেন।
জায়গা কম?: আপনার বাসায় ফাঁকা জায়গা কম থাকলেও ঘাবড়াবেন না। এ সমস্যারও সমাধান আছে। একটু খোঁজ করলেই পাবেন এমন সব চেয়ার-টেবিল, যেগুলো কম জায়গা নেয়। এসব টেবিলে আবার শেল্ফের মতো জায়গা থাকে। আপনার জরুরি কাগজপত্র
সেখানে রেখে তালা দিয়েও রাখতে পারবেন।
আলো আসুক: বাসার যে অংশটাকে আপনি অফিসের মতো ব্যবহার করতে চান, সেখানে যেন প্রাকৃতিক আলো পড়ে, সেদিকে খেয়াল রাখুন। এ ক্ষেত্রে জানালার পাশে বসার ব্যবস্থা করতে পারলে খুবই ভালো। এতে মন ভালো থাকবে, কাজ করেও আনন্দ পাবেন।
ব্যক্তিত্ব ও রুচির পরিচয় দিন: আপনি হয়তো বাসায় ফিরে কর্মস্থলের মতো হুবহু কোনো জায়গা দেখতেই চান না। তাতেও সমস্যা নেই। বাসায় কোনো এক স্থানে আরাম করে বসার একটু ব্যবস্থা তো করতেই পারেন। দেয়ালগুলোতে টাঙিয়ে রাখতে পারেন কোনো চিত্রকর্ম। আপনার পছন্দের কিছু জিনিসপত্র সেখানে রাখুন।