জিম্বাবুয়ের
বিপক্ষে তাঁর ব্যাটে রানবন্যা বইল। নামের পাশে ২১৫ রান। বিশ্বকাপে এটিই
প্রথম ডাবল সেঞ্চুরি। অথচ মঙ্গলবারের ওই ম্যাচের আগে ক্রিস গেইলের রানখরা
নিয়েই কথা হচ্ছিল বেশি। আগের ১৯ ম্যাচে ত্রিশের বেশি রান করেছেন যে মাত্র ৩
বার। সর্বশেষ সেঞ্চুরি সেই ২০১৩ জুনে। সেই গেইল জিম্বাবুয়ের ওপর
স্টিমরোলার চালানোর পর এবি ডি ভিলিয়ার্সদের ভাবনায়ও থাকবেন, এ তো
স্বাভাবিকই।
কিন্তু প্রশ্ন হলো, সিডনিতে আজ দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষেও গেইল-ঝড় দেখা যাবে? নাকি এক ম্যাচেই থেমে যাবে? সময়ই দেবে উত্তর। তবে গেইলের গত কিছুদিনের ওয়ানডে রেকর্ড দেখে দক্ষিণ আফ্রিকা কিছুটা স্বস্তি পেতেই পারে। সর্বশেষ টানা দুই ম্যাচে গেইল সেঞ্চুরি করেছেন সাত বছর আগে, ২০০৮ সালে কানাডা ও পাকিস্তানের সঙ্গে। টানা তিন ফিফটি পেয়েছেন সাম্প্রতিক সময়ে। ২০১২ সালে ইংল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ডের সঙ্গে খেলেছিলেন ৫৩, ৬৩ ও ১২৫ রানের ইনিংস। অনেকেই তাই বলতে পারেন, গেইল-ঝড়ের ঝাপটা খুব বেশিক্ষণ থাকে না।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের সঙ্গে প্রোটিয়াদের সর্বশেষ দেখা মাস খানেক আগে, সেবার দলের মতো গেইলও হারিয়ে খুঁজছেন নিজেকে। পাঁচ ওয়ানডেতে এই বাঁহাতি ওপেনারের সর্বোচ্চ ইনিংস ৪১। ১০ রানের নিচে আউট হয়েছেন দুবার। সব মিলে দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে রেকর্ডটাও খুব ভালো নয় তাঁর, ৩৩ ম্যাচে ৩১.৬৭ গড়ে ৯৮২ রান।
তার পরও পূর্বসূরিদের সতর্কই করে দিচ্ছেন শন পোলক। দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক পেসার নিজে অনেকবারই গেইলকে সামলেছেন। সেই অভিজ্ঞতা থেকেই টোটকা দিচ্ছেন স্টেইনদের, ‘কৌশলগত দৃষ্টিকোণ থেকে বলব, ওকে থিতু হওয়ার আগেই আউট করে দেওয়ার ভালো একটা সুযোগ আছে। দক্ষিণ আফ্রিকাতেই দেখা গেছে, প্রথম কয়েক বলের মধ্যেই ও সহজে আউট হয়ে গেছে। তবে যখন টিকে যাবে, বোলারদের নির্দিষ্ট পরিকল্পনা নিয়েই ওকে বল করতে হবে।’
৩৫ বছর বয়সী গেইল আত্মবিশ্বাস তো ফিরে পেয়েছেনই, দলের আবহটাও দিয়েছেন বদলে। অধিনায়ক জেসন হোল্ডার তাই ফুরফুরে মেজাজেই বলতে পারছেন, ‘ক্রিস (গেইল) দলের সবচেয়ে চনমনে সদস্যদের একজন। ওর উপস্থিতিই অন্য রকম একটা প্রেরণা। অনেক মজা করে, ড্রেসিংরুম ওকে ছাড়া জমেই না। আমার মনে হয় আমাদের দলীয় সাফল্য ওর ওপর অনেকটাই নির্ভর করে।’
গেইল সেই প্রমাণও দিয়েছেন অনেকবার। আজও কি তাহলে...?
কিন্তু প্রশ্ন হলো, সিডনিতে আজ দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষেও গেইল-ঝড় দেখা যাবে? নাকি এক ম্যাচেই থেমে যাবে? সময়ই দেবে উত্তর। তবে গেইলের গত কিছুদিনের ওয়ানডে রেকর্ড দেখে দক্ষিণ আফ্রিকা কিছুটা স্বস্তি পেতেই পারে। সর্বশেষ টানা দুই ম্যাচে গেইল সেঞ্চুরি করেছেন সাত বছর আগে, ২০০৮ সালে কানাডা ও পাকিস্তানের সঙ্গে। টানা তিন ফিফটি পেয়েছেন সাম্প্রতিক সময়ে। ২০১২ সালে ইংল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ডের সঙ্গে খেলেছিলেন ৫৩, ৬৩ ও ১২৫ রানের ইনিংস। অনেকেই তাই বলতে পারেন, গেইল-ঝড়ের ঝাপটা খুব বেশিক্ষণ থাকে না।
ওয়েস্ট ইন্ডিজের সঙ্গে প্রোটিয়াদের সর্বশেষ দেখা মাস খানেক আগে, সেবার দলের মতো গেইলও হারিয়ে খুঁজছেন নিজেকে। পাঁচ ওয়ানডেতে এই বাঁহাতি ওপেনারের সর্বোচ্চ ইনিংস ৪১। ১০ রানের নিচে আউট হয়েছেন দুবার। সব মিলে দক্ষিণ আফ্রিকার সঙ্গে রেকর্ডটাও খুব ভালো নয় তাঁর, ৩৩ ম্যাচে ৩১.৬৭ গড়ে ৯৮২ রান।
তার পরও পূর্বসূরিদের সতর্কই করে দিচ্ছেন শন পোলক। দক্ষিণ আফ্রিকার সাবেক পেসার নিজে অনেকবারই গেইলকে সামলেছেন। সেই অভিজ্ঞতা থেকেই টোটকা দিচ্ছেন স্টেইনদের, ‘কৌশলগত দৃষ্টিকোণ থেকে বলব, ওকে থিতু হওয়ার আগেই আউট করে দেওয়ার ভালো একটা সুযোগ আছে। দক্ষিণ আফ্রিকাতেই দেখা গেছে, প্রথম কয়েক বলের মধ্যেই ও সহজে আউট হয়ে গেছে। তবে যখন টিকে যাবে, বোলারদের নির্দিষ্ট পরিকল্পনা নিয়েই ওকে বল করতে হবে।’
৩৫ বছর বয়সী গেইল আত্মবিশ্বাস তো ফিরে পেয়েছেনই, দলের আবহটাও দিয়েছেন বদলে। অধিনায়ক জেসন হোল্ডার তাই ফুরফুরে মেজাজেই বলতে পারছেন, ‘ক্রিস (গেইল) দলের সবচেয়ে চনমনে সদস্যদের একজন। ওর উপস্থিতিই অন্য রকম একটা প্রেরণা। অনেক মজা করে, ড্রেসিংরুম ওকে ছাড়া জমেই না। আমার মনে হয় আমাদের দলীয় সাফল্য ওর ওপর অনেকটাই নির্ভর করে।’
গেইল সেই প্রমাণও দিয়েছেন অনেকবার। আজও কি তাহলে...?