বিশ্বে ১০০ কোটি কিশোর-কিশোরী এই মুহূর্তে
শ্রবণশক্তি হারানোর ঝুঁকিতে রয়েছে। এই হিসাব বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার
(ডব্লিউএইচও)। এ জন্য দায়ী উচ্চ শব্দে গান শোনা বা শব্দদূষণের শিকার
হওয়া। ডব্লিউএইচও আরও জানায়, এ মুহূর্তে ১২ থেকে ৩৫ বছর বয়সী ৪ কোটি ৩০
লাখ মানুষের কিছু না কিছু শ্রবণশক্তি হারিয়েছে। এ সংখ্যা দিন দিন বাড়বে।
গবেষকদের পরামর্শ, কিশোর-কিশোরী ও তরুণ-তরুণীদের কানে অডিও যন্ত্র লাগিয়ে উচ্চ শব্দে গান শোনার অভ্যাস দৈনিক এক ঘণ্টার নিচে নামিয়ে আনতে হবে। শ্রবণশক্তি হারানোর এই সমস্যা বাড়াতে অবদান রাখছে এমপিথ্রি, সেলফোন, কনসার্ট প্রভৃতি। পাশাপাশি রাস্তায় গাড়ির হর্ন ও উচ্চ শব্দ, কারখানার আওয়াজ ইত্যাদি তো আছেই।
ডব্লিউএইচও জানায়, নিরাপদ শব্দের মাত্রা কেমন হওয়া উচিত—তা শুনলে অবাকই হবেন। গাড়ির হর্নের আওয়াজ ১০০ ডেসিবেলের বেশি, যা ১৫ মিনিটের বেশি শোনা ক্ষতিকর। সর্বোচ্চ ভলিউমে এমপিথ্রি শুনতে পারবেন মাত্র চার মিনিট। রক গানের কনসার্টে শব্দের মাত্রা ১১৫ ডেসিবেল, যা শোনা যাবে মাত্র ২৮ সেকেন্ড। আর খেলার মাঠে ভুভুজেলার আওয়াজ ১২০ ডেসিবেল মাত্রার, যা মাত্র নয় সেকেন্ড পরই শ্রবণশক্তির ক্ষতি করতে শুরু করবে
গবেষকদের পরামর্শ, কিশোর-কিশোরী ও তরুণ-তরুণীদের কানে অডিও যন্ত্র লাগিয়ে উচ্চ শব্দে গান শোনার অভ্যাস দৈনিক এক ঘণ্টার নিচে নামিয়ে আনতে হবে। শ্রবণশক্তি হারানোর এই সমস্যা বাড়াতে অবদান রাখছে এমপিথ্রি, সেলফোন, কনসার্ট প্রভৃতি। পাশাপাশি রাস্তায় গাড়ির হর্ন ও উচ্চ শব্দ, কারখানার আওয়াজ ইত্যাদি তো আছেই।
ডব্লিউএইচও জানায়, নিরাপদ শব্দের মাত্রা কেমন হওয়া উচিত—তা শুনলে অবাকই হবেন। গাড়ির হর্নের আওয়াজ ১০০ ডেসিবেলের বেশি, যা ১৫ মিনিটের বেশি শোনা ক্ষতিকর। সর্বোচ্চ ভলিউমে এমপিথ্রি শুনতে পারবেন মাত্র চার মিনিট। রক গানের কনসার্টে শব্দের মাত্রা ১১৫ ডেসিবেল, যা শোনা যাবে মাত্র ২৮ সেকেন্ড। আর খেলার মাঠে ভুভুজেলার আওয়াজ ১২০ ডেসিবেল মাত্রার, যা মাত্র নয় সেকেন্ড পরই শ্রবণশক্তির ক্ষতি করতে শুরু করবে