শরীরের ওজন যদি উচ্চতার মাত্রা ছাড়িয়ে যায়, তখন মানুষের সুস্থতা বা সৌন্দর্য বলতে কিছুই থাকে না। মানসিক ও শারীরিকসহ নানা রোগে দৈনন্দিন কাজেও তখন নানা রকমের ব্যাঘাত ঘটে। অল্প পরিশ্রমে ক্লান্তি আসে, সক্ষমতাও যায় কমে। কোনো কাজ সহজভাবে করা কঠিন হয়ে পড়ে। আর তখন দেখা দিতে পারে নানাবিধ শারীরিক সমস্যা। এ রকম কয়েকটি উদাহরণ:
অস্টিওআর্থ্রাইটিস বা গেঁটে বাত: অস্থিসন্ধি আমাদের শরীরের ওজন বহন করে। দীর্ঘদিন অতিরিক্ত ওজন বহন করার জন্য অস্থিসন্ধিতে পরিবর্তন দেখা দেয়। ফলে নানা রকমের বাত ব্যথা হয়। মেরুদণ্ড, কোমর ও হাঁটুতে ব্যথা বা প্রদাহ হতে পারে। গেঁটে বাতের ফলে রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়ে যায়। এ ব্যাপারটিও স্থূলতার সঙ্গে জড়িত।
যকৃতের অকার্যকারিতা: যকৃতের একটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা হলো ফ্যাটি লিভার বা যকৃতে চর্বি জমে যাওয়া। এ থেকে যকৃতের নানা সমস্যা, এমনকি লিভার সিরোসিস পর্যন্ত হতে পারে।
পিত্তথলির সমস্যা: স্থূলকায় মানুষের পিত্তথলিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি বেশি। সাধারণ দেহের লোকজনের তুলনায় তাদের, বিশেষ করে যদি ৪০ বছরের বেশি বয়সী নারী হন, পিত্তথলিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
ক্যানসার: স্থূলতার সঙ্গে ইদানীং নানা ধরনের ক্যানসারের সম্পৃক্ততাও মিলেছে। খাদ্যনালি, অন্ত্র, যকৃৎ ও স্তন ক্যানসার এবং লসিকা গ্রন্থির ক্যানসারের সঙ্গেও স্থূলতার সম্পর্ক আছে।
পায়ের শিরায় সমস্যা: স্থূলকায় মানুষের পায়ের শিরা অনেক সময় ফুলে ওঠে। একে বলে ভ্যারিকোস ভেইন। জটিলতা বেড়ে গেলে এ থেকে পরিত্রাণের জন্য অস্ত্রোপচারেরও প্রয়োজন হয়।
শ্বাস-প্রশ্বাসে সমস্যা: নাক ডাকা ও ঘুমের মধ্যে শ্বাস বন্ধ হয়ে যাওয়ার (স্লিপ এপনিয়ার) বড় কারণ—স্থূলতা। স্লিপ এপনিয়ায় রোগীর হৃদ্রোগ, এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
বন্ধ্যাত্ব: স্থূলতার কারণে অনেক সময় সন্তান ধারণে সমস্যা হয়। স্থূল কিশোরী ও তরুণীদের ডিম্বাশয়ে সিস্ট ও অনিয়মিত মাসিক থেকে শুরু করে বন্ধ্যাত্ব ও শরীরে অবাঞ্ছিত লোম ইত্যাদি সমস্যা হতে পারে।
তাই শুধু হৃদ্রোগ, মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ বা স্ট্রোক, ডায়াবেটিস ও উচ্চরক্তচাপই নয়, বাড়তি ওজন ঝেড়ে ফেলে আপনি নানাবিধ সমস্যা থেকে রেহাই পেতে পারেন।
অস্টিওআর্থ্রাইটিস বা গেঁটে বাত: অস্থিসন্ধি আমাদের শরীরের ওজন বহন করে। দীর্ঘদিন অতিরিক্ত ওজন বহন করার জন্য অস্থিসন্ধিতে পরিবর্তন দেখা দেয়। ফলে নানা রকমের বাত ব্যথা হয়। মেরুদণ্ড, কোমর ও হাঁটুতে ব্যথা বা প্রদাহ হতে পারে। গেঁটে বাতের ফলে রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়ে যায়। এ ব্যাপারটিও স্থূলতার সঙ্গে জড়িত।
যকৃতের অকার্যকারিতা: যকৃতের একটি গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা হলো ফ্যাটি লিভার বা যকৃতে চর্বি জমে যাওয়া। এ থেকে যকৃতের নানা সমস্যা, এমনকি লিভার সিরোসিস পর্যন্ত হতে পারে।
পিত্তথলির সমস্যা: স্থূলকায় মানুষের পিত্তথলিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি বেশি। সাধারণ দেহের লোকজনের তুলনায় তাদের, বিশেষ করে যদি ৪০ বছরের বেশি বয়সী নারী হন, পিত্তথলিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি বেড়ে যায়।
ক্যানসার: স্থূলতার সঙ্গে ইদানীং নানা ধরনের ক্যানসারের সম্পৃক্ততাও মিলেছে। খাদ্যনালি, অন্ত্র, যকৃৎ ও স্তন ক্যানসার এবং লসিকা গ্রন্থির ক্যানসারের সঙ্গেও স্থূলতার সম্পর্ক আছে।
পায়ের শিরায় সমস্যা: স্থূলকায় মানুষের পায়ের শিরা অনেক সময় ফুলে ওঠে। একে বলে ভ্যারিকোস ভেইন। জটিলতা বেড়ে গেলে এ থেকে পরিত্রাণের জন্য অস্ত্রোপচারেরও প্রয়োজন হয়।
শ্বাস-প্রশ্বাসে সমস্যা: নাক ডাকা ও ঘুমের মধ্যে শ্বাস বন্ধ হয়ে যাওয়ার (স্লিপ এপনিয়ার) বড় কারণ—স্থূলতা। স্লিপ এপনিয়ায় রোগীর হৃদ্রোগ, এমনকি মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে।
বন্ধ্যাত্ব: স্থূলতার কারণে অনেক সময় সন্তান ধারণে সমস্যা হয়। স্থূল কিশোরী ও তরুণীদের ডিম্বাশয়ে সিস্ট ও অনিয়মিত মাসিক থেকে শুরু করে বন্ধ্যাত্ব ও শরীরে অবাঞ্ছিত লোম ইত্যাদি সমস্যা হতে পারে।
তাই শুধু হৃদ্রোগ, মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ বা স্ট্রোক, ডায়াবেটিস ও উচ্চরক্তচাপই নয়, বাড়তি ওজন ঝেড়ে ফেলে আপনি নানাবিধ সমস্যা থেকে রেহাই পেতে পারেন।