আজ বুধবার সরকারের
ক্রয়সংক্রান্ত কেবিনেট কমিটির (সিসিজিপি) বৈঠকে এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
কেবিনেট বিভাগে অনুষ্ঠিত এ বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল
আবদুল মুহিত। খবর বাসসের।
মন্ত্রিসভা বিভাগের যুগ্ম সচিব মোস্তাফিজুর রহমান বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের বলেন, ‘উপগ্রহ “বঙ্গবন্ধু” উৎক্ষেপণ করতে রাশিয়ার ইন্টারস্পুটনিকের কাছ থেকে ১১৯.১ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমা বরাবর কক্ষপথ লিজ নেওয়ার প্রস্তাব সিসিজিপি অনুমোদন করেছে। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ রেগুলেটরি কমিশন (বিটিআরসি) এটি বাস্তবায়ন করছে।’
যুগ্ম সচিব মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘কক্ষপথ লিজ নেওয়ার জন্য মোট ব্যয় হবে ২৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।’ এ বছরের ১৬ সেপ্টেম্বর একনেক ‘বঙ্গবন্ধু উপগ্রহ উৎক্ষেপণ প্রকল্প’ অনুমোদন করে। এতে ব্যয় ধরা হয় ২৯৬৭.৯৫ কোটি টাকা।
২০১৭ সালের জুন মাস নাগাদ বিটিআরসি এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে। উপগ্রহ উৎক্ষেপণ করা হলে সম্প্রচার ব্যয়ে বৈদেশিক মুদ্রায় প্রতিবছর প্রায় ১১০ থেকে ১২০ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে।
একটি উপগ্রহ ছাড়াও এই প্রকল্পের জন্য দুটি আর্থ স্টেশন স্থাপন করা হবে। একটি হবে গাজীপুরের জয়দেবপুরে এবং আরেকটি হবে রাঙামাটির বেতবুনিয়ায়।
উপগ্রহ উৎক্ষেপণে বাংলাদেশকে সহায়তা করবে আমেরিকার প্রতিষ্ঠান স্পেস পার্টনারশিপ ইন্টারন্যাশনাল (এসপিআই)।
টেলিভিশনের বিভিন্ন চ্যানেল, টেলিফোন ও রেডিও সংযোগের জন্য উপগ্রহ ভাড়া হিসেবে বাংলাদেশকে প্রতিবছর ব্যয় করতে হবে প্রায় ১৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। বিটিআরসি ইন্টারস্পুটনিক-এর কাছ থেকে ১৫ বছর মেয়াদি কক্ষপথটি লিজ নেবে।
বর্তমানে বিশ্বের ৫০টি দেশের নিজস্ব উপগ্রহ রয়েছে। উপমহাদেশে কেবল ভারত ও পাকিস্তানের উপগ্রহ রয়েছে। শ্রীলঙ্কা নিজেদের উপগ্রহ উৎক্ষেপণ প্রক্রিয়ার মাঝামাঝি পর্যায়ে রয়েছে।
মন্ত্রিসভা বিভাগের যুগ্ম সচিব মোস্তাফিজুর রহমান বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের বলেন, ‘উপগ্রহ “বঙ্গবন্ধু” উৎক্ষেপণ করতে রাশিয়ার ইন্টারস্পুটনিকের কাছ থেকে ১১৯.১ ডিগ্রি পূর্ব দ্রাঘিমা বরাবর কক্ষপথ লিজ নেওয়ার প্রস্তাব সিসিজিপি অনুমোদন করেছে। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ রেগুলেটরি কমিশন (বিটিআরসি) এটি বাস্তবায়ন করছে।’
যুগ্ম সচিব মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘কক্ষপথ লিজ নেওয়ার জন্য মোট ব্যয় হবে ২৮ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।’ এ বছরের ১৬ সেপ্টেম্বর একনেক ‘বঙ্গবন্ধু উপগ্রহ উৎক্ষেপণ প্রকল্প’ অনুমোদন করে। এতে ব্যয় ধরা হয় ২৯৬৭.৯৫ কোটি টাকা।
২০১৭ সালের জুন মাস নাগাদ বিটিআরসি এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে। উপগ্রহ উৎক্ষেপণ করা হলে সম্প্রচার ব্যয়ে বৈদেশিক মুদ্রায় প্রতিবছর প্রায় ১১০ থেকে ১২০ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে।
একটি উপগ্রহ ছাড়াও এই প্রকল্পের জন্য দুটি আর্থ স্টেশন স্থাপন করা হবে। একটি হবে গাজীপুরের জয়দেবপুরে এবং আরেকটি হবে রাঙামাটির বেতবুনিয়ায়।
উপগ্রহ উৎক্ষেপণে বাংলাদেশকে সহায়তা করবে আমেরিকার প্রতিষ্ঠান স্পেস পার্টনারশিপ ইন্টারন্যাশনাল (এসপিআই)।
টেলিভিশনের বিভিন্ন চ্যানেল, টেলিফোন ও রেডিও সংযোগের জন্য উপগ্রহ ভাড়া হিসেবে বাংলাদেশকে প্রতিবছর ব্যয় করতে হবে প্রায় ১৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলার। বিটিআরসি ইন্টারস্পুটনিক-এর কাছ থেকে ১৫ বছর মেয়াদি কক্ষপথটি লিজ নেবে।
বর্তমানে বিশ্বের ৫০টি দেশের নিজস্ব উপগ্রহ রয়েছে। উপমহাদেশে কেবল ভারত ও পাকিস্তানের উপগ্রহ রয়েছে। শ্রীলঙ্কা নিজেদের উপগ্রহ উৎক্ষেপণ প্রক্রিয়ার মাঝামাঝি পর্যায়ে রয়েছে।