আজ
খুব কাছে থেকে পৃথিবীকে অতিক্রম করবে একটি গ্রহাণু। যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ
গবেষণা প্রতিষ্ঠান নাসার গবেষকেরা জানিয়েছেন, পৃথিবী থেকে চাঁদের যতখানি
দূরত্ব তার চেয়ে তিনগুণ দূরত্বে থেকে এটি পৃথিবীকে পাশ কাটাবে বলে এর
কারণে পৃথিবীর কোনোরকম ক্ষতির আশঙ্কা নেই। খবর টাইম অনলাইনের।
এই গ্রহাণু পৃথিবীকে পাশ কাটিয়ে গেলেও তা কি কোনো কাজে লাগবে না? জ্যোর্তিবিদেরা বলছেন, অবশ্যই লাগবে।
নাসার এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সোমবার পৃথিবী থেকে সাত লাখ ৪৫ হাজার মাইল দূর দিয়ে একটি বড় আকারের গ্রহাণু পৃথিবীকে অতিক্রম করবে। ২০২৭ সালের আগ পর্যন্ত আর কোনো গ্রহাণু পৃথিবীর এত কাছে আসবে না। পৃথিবীর জন্য ঠিক বিপজ্জনক না হলেও এরকম দুর্লভ ঘটনা সচরাচর ঘটে না।
নাসার নিয়ার আর্থ অবজেক্ট প্রোগ্রামের ব্যবস্থাপক ডন ইয়োম্যান্স বলেন, ‘গ্রহাণুটি অদূর ভবিষ্যতেও পৃথিবীর জন্য কোনো হুমকি হয়ে দাঁড়াবে না; বরং এই গ্রহাণুটি পর্যবেক্ষণ করে আমাদের আরও নতুন কিছু শেখার সুযোগ মিলবে।’
বিজ্ঞানীরা বলছেন, ২০০৪বিএল৮৬ নামের এই গ্রহাণুটির ঔজ্জ্বল্য বিবেচনায় আকার এক মাইলের তিন ভাগের এক ভাগ। এই গ্রহাণুটি গবেষণার জন্য মাইক্রোওয়েভ প্রযুক্তির সাহায্য নেবেন তাঁরা।
গবেষক ইয়োম্যান বলেন, ‘গ্রহাণুটি নিয়ে উৎসাহ দেখানোর অনেক কারণ আছে। কারণ গ্রহাণুকে সাধারণত বিশেষ কিছু বলেই মনে করা হয়। এটা পৃথিবীতে শুধু প্রাণের সঞ্চার বা পানির উৎস সৃষ্টি করেনি, গ্রহাণু ভবিষ্যতে মূল্যবান খনিজ, আকরিকের উৎস হবে। আমাদের সৌরজগৎকে জয় করতে হলে এই গ্রহাণুর শক্তিকেই কাজে লাগাতে হবে।’
এই গ্রহাণু পৃথিবীকে পাশ কাটিয়ে গেলেও তা কি কোনো কাজে লাগবে না? জ্যোর্তিবিদেরা বলছেন, অবশ্যই লাগবে।
নাসার এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সোমবার পৃথিবী থেকে সাত লাখ ৪৫ হাজার মাইল দূর দিয়ে একটি বড় আকারের গ্রহাণু পৃথিবীকে অতিক্রম করবে। ২০২৭ সালের আগ পর্যন্ত আর কোনো গ্রহাণু পৃথিবীর এত কাছে আসবে না। পৃথিবীর জন্য ঠিক বিপজ্জনক না হলেও এরকম দুর্লভ ঘটনা সচরাচর ঘটে না।
নাসার নিয়ার আর্থ অবজেক্ট প্রোগ্রামের ব্যবস্থাপক ডন ইয়োম্যান্স বলেন, ‘গ্রহাণুটি অদূর ভবিষ্যতেও পৃথিবীর জন্য কোনো হুমকি হয়ে দাঁড়াবে না; বরং এই গ্রহাণুটি পর্যবেক্ষণ করে আমাদের আরও নতুন কিছু শেখার সুযোগ মিলবে।’
বিজ্ঞানীরা বলছেন, ২০০৪বিএল৮৬ নামের এই গ্রহাণুটির ঔজ্জ্বল্য বিবেচনায় আকার এক মাইলের তিন ভাগের এক ভাগ। এই গ্রহাণুটি গবেষণার জন্য মাইক্রোওয়েভ প্রযুক্তির সাহায্য নেবেন তাঁরা।
গবেষক ইয়োম্যান বলেন, ‘গ্রহাণুটি নিয়ে উৎসাহ দেখানোর অনেক কারণ আছে। কারণ গ্রহাণুকে সাধারণত বিশেষ কিছু বলেই মনে করা হয়। এটা পৃথিবীতে শুধু প্রাণের সঞ্চার বা পানির উৎস সৃষ্টি করেনি, গ্রহাণু ভবিষ্যতে মূল্যবান খনিজ, আকরিকের উৎস হবে। আমাদের সৌরজগৎকে জয় করতে হলে এই গ্রহাণুর শক্তিকেই কাজে লাগাতে হবে।’