মনের
মানুষ ছবির পর এবার নতুন ছবির কাজ শুরু করলেন গৌতম ঘোষ। নাম শঙ্খচিল।
খবরটা শোনা যাচ্ছিল আগে থেকেই। তবে গত সোমবার বিকেলে কলকাতার এক
রেস্তোরাঁয় আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এল আনুষ্ঠানিক ঘোষণা।
সোমবারের আনুষ্ঠানিক ঘোষণার আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন গৌতম ঘোষ, প্রসেনজিৎ, কুসুম শিকদার এবং বাংলাদেশের আশীর্বাদ চলচ্চিত্রের পক্ষ থেকে হাবিবুর রহমান খান। গৌতম ঘোষ বলেন, ‘পাঁচ বছর আগে প্রসেনজিৎকে নিয়ে তৈরি করেছিলাম মনের মানুষ। দুই দেশ থেকেই দারুণ সাড়া পেয়েছিলাম। আর এবার হচ্ছে শঙ্খচিল। প্রত্যাশা এবারও অনেক।’
শঙ্খচিল ছবির মূল চরিত্রে অভিনয় করছেন পশ্চিমবঙ্গের অভিনেতা প্রসেনজিৎ ও বাংলাদেশের কুসুম শিকদার। এর পাশাপাশি বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গ থেকে আরও যেসব শিল্পী থাকছেন ছবিতে তাঁদের মধ্যে আছেন উষশী চক্রবর্তী, অরিন্দম শীল, অনুম রহমান খান, দীপংকর দে, প্রিয়াংশু চট্টোপাধ্যায়।
গতকাল মঙ্গলবার শুরু হয়েছে ছবিটির দৃশ্যধারণের কাজ। ভারত-বাংলাদেশ যৌথ প্রযোজনায় তৈরি শঙ্খচিল-এর শুটিং চলছে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তসংলগ্ন পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার টাকিতে। গৌতম ঘোষ জানান, এই অংশের দৃশ্যধারণ শেষে বাংলাদেশ ও ভারতের আরও কিছু স্থানে হবে শুটিং। সায়ন্তনী পুততুন্ড লিখেছেন ছবির চিত্রনাট্য। এতে দেখা যাবে, ১৯৪৭ সালের দেশভাগ এবং পরবর্তী সময়ে সীমান্তবর্তী এলাকার মানুষের সুখ-দুঃখের গল্প।
বাংলাদেশ থেকে এই ছবির প্রযোজনা করছে ইমপ্রেস টেলিফিল্ম এবং এর পরিবেশক সংস্থা আশীর্বাদ চলচ্চিত্র। ভারতে ছবিটির প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান হিসেবে থাকছে প্রসেনজিতের প্রযোজনা সংস্থা।
সোমবারের আনুষ্ঠানিক ঘোষণার আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন গৌতম ঘোষ, প্রসেনজিৎ, কুসুম শিকদার এবং বাংলাদেশের আশীর্বাদ চলচ্চিত্রের পক্ষ থেকে হাবিবুর রহমান খান। গৌতম ঘোষ বলেন, ‘পাঁচ বছর আগে প্রসেনজিৎকে নিয়ে তৈরি করেছিলাম মনের মানুষ। দুই দেশ থেকেই দারুণ সাড়া পেয়েছিলাম। আর এবার হচ্ছে শঙ্খচিল। প্রত্যাশা এবারও অনেক।’
শঙ্খচিল ছবির মূল চরিত্রে অভিনয় করছেন পশ্চিমবঙ্গের অভিনেতা প্রসেনজিৎ ও বাংলাদেশের কুসুম শিকদার। এর পাশাপাশি বাংলাদেশ ও পশ্চিমবঙ্গ থেকে আরও যেসব শিল্পী থাকছেন ছবিতে তাঁদের মধ্যে আছেন উষশী চক্রবর্তী, অরিন্দম শীল, অনুম রহমান খান, দীপংকর দে, প্রিয়াংশু চট্টোপাধ্যায়।
গতকাল মঙ্গলবার শুরু হয়েছে ছবিটির দৃশ্যধারণের কাজ। ভারত-বাংলাদেশ যৌথ প্রযোজনায় তৈরি শঙ্খচিল-এর শুটিং চলছে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তসংলগ্ন পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগনা জেলার টাকিতে। গৌতম ঘোষ জানান, এই অংশের দৃশ্যধারণ শেষে বাংলাদেশ ও ভারতের আরও কিছু স্থানে হবে শুটিং। সায়ন্তনী পুততুন্ড লিখেছেন ছবির চিত্রনাট্য। এতে দেখা যাবে, ১৯৪৭ সালের দেশভাগ এবং পরবর্তী সময়ে সীমান্তবর্তী এলাকার মানুষের সুখ-দুঃখের গল্প।
বাংলাদেশ থেকে এই ছবির প্রযোজনা করছে ইমপ্রেস টেলিফিল্ম এবং এর পরিবেশক সংস্থা আশীর্বাদ চলচ্চিত্র। ভারতে ছবিটির প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান হিসেবে থাকছে প্রসেনজিতের প্রযোজনা সংস্থা।