দলের প্রধান অরবিন্দ কেজরিওয়ালের বিরুদ্ধে হর্স ট্রেডিংয়ের (বিপক্ষ দল
থেকে নেতা ভাগিয়ে সরকার গড়া) অভিযোগ এনে তিনি পদত্যাগ করেছেন। খবর
এনডিটিভির।
অঞ্জলি দামানিয়া আজ এক টুইটার বার্তায় লেখেন, ‘আমি এ ধরনের অসভ্যতার জন্য আম আদমিতে আসিনি। আমি তাঁকে (কেজরিওয়াল) বিশ্বাস করেছিলাম। আমি তাঁর নীতির জন্য তাঁকে সমর্থন করেছিলাম, হর্স ট্রেডিংয়ের জন্য নয়।’
ওই টুইটার বার্তায় অঞ্জলি সম্প্রতি ভারতীয় একটি টেলিভিশন চ্যানেলে প্রচার হওয়া একটি সংবাদের লিংকও দেন। ওই সংবাদে আম আদমি পার্টির সাবেক বিধায়ক রাজেশ গার্গ এবং আরেকজন ব্যক্তির ফোনালাপ তুলে ধরা হয়। রাজেশ গার্গ ওই সংবাদে অপর ব্যক্তিকে কেজরিওয়াল বলে দাবি করেন।
রাজেশ গার্গ দাবি করেন, ওই ফোনালাপটি গত বছর আগস্টে দিল্লি বিধানসভা ভেঙে যাওয়ার আগ মুহূর্তের। কীভাবে কংগ্রেস থেকে আটজন বিধায়ককে ভাগিয়ে এনে আম আদমিকে সমর্থন দিয়ে সরকার টিকিয়ে রাখা যায়, ফোনালাপে ওই দুই ব্যক্তি বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করছিলেন।
তবে ওই ফোনালাপটি ভুয়া বলে দাবি করেছে আম আদমি পার্টি। কিন্তু রাজেশ গার্গের দাবি, ফোনালাপের বিষয়টি সত্য। তবে তিনি দাবি করেন, ওই ফোনালাপটি তিনি শুধু দলের নেতা কুমার বিশ্বাসকে দিয়েছিলেন। এটি কীভাবে টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর কাছে পৌঁছাল, বিষয়টি নিয়ে তিনি বিস্মিত বলেও দাবি করেন।
গত মাসে দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে ৭০টি আসনের ৬৭টিতে জয়লাভ করে সরকার গঠন করেছে এএপি। এর পর থেকেই যেন শনির দশা পিছু ছাড়ছে না দলটির। দলের জ্যেষ্ঠ নেতাদের মধ্যে দ্বন্দ্বের জের ধরে যোগেন্দ্র যাদব ও প্রশান্ত ভূষণকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়। তাঁদের বিরুদ্ধে নির্বাচনে দলের বিরুদ্ধে কাজ করার অভিযোগ ছিল। ওই ইস্যুতে অঞ্জলি দলের প্রধান কেজরিওয়ালকে শক্ত সমর্থন দিয়েছিলেন। কিন্তু আজ তিনিই দল থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন।
অঞ্জলি দামানিয়া আজ এক টুইটার বার্তায় লেখেন, ‘আমি এ ধরনের অসভ্যতার জন্য আম আদমিতে আসিনি। আমি তাঁকে (কেজরিওয়াল) বিশ্বাস করেছিলাম। আমি তাঁর নীতির জন্য তাঁকে সমর্থন করেছিলাম, হর্স ট্রেডিংয়ের জন্য নয়।’
ওই টুইটার বার্তায় অঞ্জলি সম্প্রতি ভারতীয় একটি টেলিভিশন চ্যানেলে প্রচার হওয়া একটি সংবাদের লিংকও দেন। ওই সংবাদে আম আদমি পার্টির সাবেক বিধায়ক রাজেশ গার্গ এবং আরেকজন ব্যক্তির ফোনালাপ তুলে ধরা হয়। রাজেশ গার্গ ওই সংবাদে অপর ব্যক্তিকে কেজরিওয়াল বলে দাবি করেন।
রাজেশ গার্গ দাবি করেন, ওই ফোনালাপটি গত বছর আগস্টে দিল্লি বিধানসভা ভেঙে যাওয়ার আগ মুহূর্তের। কীভাবে কংগ্রেস থেকে আটজন বিধায়ককে ভাগিয়ে এনে আম আদমিকে সমর্থন দিয়ে সরকার টিকিয়ে রাখা যায়, ফোনালাপে ওই দুই ব্যক্তি বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করছিলেন।
তবে ওই ফোনালাপটি ভুয়া বলে দাবি করেছে আম আদমি পার্টি। কিন্তু রাজেশ গার্গের দাবি, ফোনালাপের বিষয়টি সত্য। তবে তিনি দাবি করেন, ওই ফোনালাপটি তিনি শুধু দলের নেতা কুমার বিশ্বাসকে দিয়েছিলেন। এটি কীভাবে টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর কাছে পৌঁছাল, বিষয়টি নিয়ে তিনি বিস্মিত বলেও দাবি করেন।
গত মাসে দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে ৭০টি আসনের ৬৭টিতে জয়লাভ করে সরকার গঠন করেছে এএপি। এর পর থেকেই যেন শনির দশা পিছু ছাড়ছে না দলটির। দলের জ্যেষ্ঠ নেতাদের মধ্যে দ্বন্দ্বের জের ধরে যোগেন্দ্র যাদব ও প্রশান্ত ভূষণকে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়। তাঁদের বিরুদ্ধে নির্বাচনে দলের বিরুদ্ধে কাজ করার অভিযোগ ছিল। ওই ইস্যুতে অঞ্জলি দলের প্রধান কেজরিওয়ালকে শক্ত সমর্থন দিয়েছিলেন। কিন্তু আজ তিনিই দল থেকে পদত্যাগের ঘোষণা দিলেন।