রাজধানীর
ধানমন্ডিতে অবৈধভাবে অন্যের জায়গা দখলে রাখার অভিযোগ সম্পর্কে বিস্ময়
প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির (জাপা) প্রেসিডিয়াম সদস্য ও ঢাকা-৬ আসনের
সাংসদ কাজী ফিরোজ রশীদ।
গতকাল মঙ্গলবার তিনি প্রথম আলোকে বলেন, প্লটটির বিষয় সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে বিচারাধীন। তাঁকে রাজনৈতিকভাবে হেয় করতেই একটি মহল দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) অভিযোগ করেছে বলে তিনি দাবি করেন। তিনি বলেন, এ নিয়ে সংবাদমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশ হওয়ার ঘটনা তাঁর জন্য মানহানিকর।
ফিরোজ রশীদ আরও বলেন, দুদকের পক্ষ থেকে তাঁর সঙ্গে কোনো যোগাযোগ করা হয়নি। সংবাদমাধ্যমে প্রতিবেদন দেখে তিনি অবাক হন।
উল্লেখ্য, দুদকের অনুসন্ধানের সিদ্ধান্তের সূত্র ধরে প্রথম আলোসহ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে মঙ্গলবার প্রতিবেদন প্রকাশ হয়।
ফিরোজ রশীদ দাবি করেন, পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ আলীর স্ত্রী বাড়িটি তাঁর কাছে বিক্রির প্রস্তাব দিলে তিনি বায়নানামা করেন। কিছু টাকা নিয়ে মোহাম্মদ আলীর পরিবার কানাডা চলে যায়। ইতিমধ্যে বায়নার মেয়াদও শেষ হয়ে যায়। তখন একটি চক্র এর সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করে।
এ পরিস্থিতিতে ৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে দখলসূত্রে প্লটটির মালিকানা দাবি করে তিনি আদালতে মামলা করেন বলে জানান ফিরোজ রশীদ। আদালত থেকে পক্ষে রায় পান। এরপর হাইকোর্টও তাঁর পক্ষে রায় দেন বলে জানান তিনি। এর বিরুদ্ধে আপিল করা হয়, যা এখনো বিচারাধীন।
গতকাল মঙ্গলবার তিনি প্রথম আলোকে বলেন, প্লটটির বিষয় সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে বিচারাধীন। তাঁকে রাজনৈতিকভাবে হেয় করতেই একটি মহল দুর্নীতি দমন কমিশনে (দুদক) অভিযোগ করেছে বলে তিনি দাবি করেন। তিনি বলেন, এ নিয়ে সংবাদমাধ্যমে প্রতিবেদন প্রকাশ হওয়ার ঘটনা তাঁর জন্য মানহানিকর।
ফিরোজ রশীদ আরও বলেন, দুদকের পক্ষ থেকে তাঁর সঙ্গে কোনো যোগাযোগ করা হয়নি। সংবাদমাধ্যমে প্রতিবেদন দেখে তিনি অবাক হন।
উল্লেখ্য, দুদকের অনুসন্ধানের সিদ্ধান্তের সূত্র ধরে প্রথম আলোসহ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে মঙ্গলবার প্রতিবেদন প্রকাশ হয়।
ফিরোজ রশীদ দাবি করেন, পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ আলীর স্ত্রী বাড়িটি তাঁর কাছে বিক্রির প্রস্তাব দিলে তিনি বায়নানামা করেন। কিছু টাকা নিয়ে মোহাম্মদ আলীর পরিবার কানাডা চলে যায়। ইতিমধ্যে বায়নার মেয়াদও শেষ হয়ে যায়। তখন একটি চক্র এর সুযোগ নেওয়ার চেষ্টা করে।
এ পরিস্থিতিতে ৩০ বছরেরও বেশি সময় ধরে দখলসূত্রে প্লটটির মালিকানা দাবি করে তিনি আদালতে মামলা করেন বলে জানান ফিরোজ রশীদ। আদালত থেকে পক্ষে রায় পান। এরপর হাইকোর্টও তাঁর পক্ষে রায় দেন বলে জানান তিনি। এর বিরুদ্ধে আপিল করা হয়, যা এখনো বিচারাধীন।