নেপালের সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল গৌরব শামশের
জং বাহাদুর রানা, তার দেশ ভবিষ্যতে তাদের সেনাসদস্যদের জন্য এই প্রশিক্ষণ কর্মসূচি অব্যাহত রাখতে আগ্রহী। বুধবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে
তার তেজগাঁও কার্যালয়ে সাক্ষাত্কালে গৌরব শমসের একথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব এ কে এম
শামীম চৌধুরী
সাংবাদিকদের এই তথ্য জানান। খবর: বাসসের।
এ পর্যন্ত নেপালের ২১৫ সেনা কর্মকর্তা বাংলাদেশ থেকে সামরিক প্রশিক্ষণ নিয়েছে।
শামীম চৌধুরী জানান, সফররত সেনাপ্রধান প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করেন যে, আগামী বছর বাংলাদেশের সঙ্গে তার দেশের যৌথভাবে
এভারেস্ট অভিযানের পরিকল্পনা
রয়েছে।
বৈঠকে শেখ হাসিনা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে
নেপালের জনগণ বিশেষ করে বর্তমান
প্রধানমন্ত্রী
সুশীল কৈরালার ভূমিকা এবং অস্ত্র ও গোলাবারুদ সরবরাহ করে মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তা দেয়ার কথা স্মরণ করেন।
শামীম চৌধুরী বলেন, বৈঠকে পারস্পরিক স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট বিষয়
এবং দু’দেশের মধ্যকার সম্পর্ক জোরদার করার পন্থ
নিয়ে আলোচনা হয়।
প্রধানমন্ত্রী এ অঞ্চলের শান্তি ও নিরাপত্তার লক্ষ্যে
দুইদেশের মধ্যে সহযোগিতা জোরদার
করতে সুসম্পর্ক, যৌথ অনুশীলন এবং উচ্চপদস্থ সেনা কর্মকর্তাদের মধ্যে নিয়মিত বৈঠকের ওপর গুরত্বারোপ করেন।
জেনারেল রানা শেখ হাসিনার বিচক্ষণ নেতৃত্বের
প্রশংসা করে বলেন, তার নেতৃত্বে বাংলাদেশের বিস্ময়কর অগ্রগতি সাধিত হয়েছে। বাংলাদেশ তার গতিশীল দিক-নির্দেশনায় অনেক এগিয়ে যাবে বলে আশা
প্রকাশ করেন সেনাপ্রধান ।
উন্নয়নের জন্য আঞ্চলিক যোগাযোগের ওপর গুরুত্বারোপ
করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দুইদেশের মধ্যে সড়ক যোগাযোগের ক্ষেত্রে নেপালের সঙ্গে ট্রানজিট সুবিধা খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং এ ইস্যুতে ভারত খুবই
ইতিবাচকভাবে সাড়া দিয়েছে।
বাংলাদেশে নেপালের রাষ্ট্রদূত হরিকুমার সেরেস্তা
এবং বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী
বিভাগের
প্রিন্সিপাল স্টাফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল আবু বেলাল মুহাম্মদ শাফিউল হক ও প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের সচিব
সুরাইয়া বেগম অন্যান্যের মধ্যে
অনুষ্ঠানে উপস্থিত
ছিলেন
বাংলাদেশ থেকে সামরিক প্রশিক্ষণ গ্রহণে আগ্রহী নেপাল
অনলাইন ডেস্ক১১ মার্চ, ২০১৫ ইং ১৬:২৪ মিঃ
নেপালের
সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল গৌরব শামশের জং বাহাদুর রানা, তার দেশ ভবিষ্যতে
তাদের সেনাসদস্যদের জন্য এই প্রশিক্ষণ কর্মসূচি অব্যাহত রাখতে আগ্রহী।
বুধবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তার তেজগাঁও কার্যালয়ে
সাক্ষাত্কালে গৌরব শমসের একথা বলেন। প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব এ কে এম
শামীম চৌধুরী সাংবাদিকদের এই তথ্য জানান। খবর: বাসসের।
এ পর্যন্ত নেপালের ২১৫ সেনা কর্মকর্তা বাংলাদেশ থেকে সামরিক প্রশিক্ষণ নিয়েছে।
শামীম
চৌধুরী জানান, সফররত সেনাপ্রধান প্রধানমন্ত্রীকে অবহিত করেন যে, আগামী
বছর বাংলাদেশের সঙ্গে তার দেশের যৌথভাবে এভারেস্ট অভিযানের পরিকল্পনা
রয়েছে।
বৈঠকে
শেখ হাসিনা বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে নেপালের জনগণ বিশেষ করে বর্তমান
প্রধানমন্ত্রী সুশীল কৈরালার ভূমিকা এবং অস্ত্র ও গোলাবারুদ সরবরাহ করে
মুক্তিযোদ্ধাদের সহায়তা দেয়ার কথা স্মরণ করেন।
শামীম চৌধুরী বলেন, বৈঠকে পারস্পরিক স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট বিষয় এবং দু’দেশের মধ্যকার সম্পর্ক জোরদার করার পন্থ নিয়ে আলোচনা হয়।
প্রধানমন্ত্রী
এ অঞ্চলের শান্তি ও নিরাপত্তার লক্ষ্যে দুইদেশের মধ্যে সহযোগিতা জোরদার
করতে সুসম্পর্ক, যৌথ অনুশীলন এবং উচ্চপদস্থ সেনা কর্মকর্তাদের মধ্যে নিয়মিত
বৈঠকের ওপর গুরত্বারোপ করেন।
জেনারেল
রানা শেখ হাসিনার বিচক্ষণ নেতৃত্বের প্রশংসা করে বলেন, তার নেতৃত্বে
বাংলাদেশের বিস্ময়কর অগ্রগতি সাধিত হয়েছে। বাংলাদেশ তার গতিশীল
দিক-নির্দেশনায় অনেক এগিয়ে যাবে বলে আশা প্রকাশ করেন সেনাপ্রধান ।
উন্নয়নের
জন্য আঞ্চলিক যোগাযোগের ওপর গুরুত্বারোপ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, দুইদেশের
মধ্যে সড়ক যোগাযোগের ক্ষেত্রে নেপালের সঙ্গে ট্রানজিট সুবিধা খুবই
গুরুত্বপূর্ণ এবং এ ইস্যুতে ভারত খুবই ইতিবাচকভাবে সাড়া দিয়েছে।
বাংলাদেশে
নেপালের রাষ্ট্রদূত হরিকুমার সেরেস্তা এবং বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী
বিভাগের প্রিন্সিপাল স্টাফ লেফটেন্যান্ট জেনারেল আবু বেলাল মুহাম্মদ শাফিউল
হক ও প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের সচিব সুরাইয়া বেগম অন্যান্যের মধ্যে
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন