ভীষণ
বিপদে পড়েছেন জিম্বাবুইয়ান সাংবাদিক রবসন শারুকো। জিম্বাবুয়ে
হেরাল্ড–এর এই সাংবাদিক তাঁর একটি লেখায় আইরিশ ক্রিকেটার জন মুনিকে
ব্যক্তিগত আক্রমণ করে গেছেন ফেঁসে। তাঁর বিরুদ্ধে চলছে তদন্ত। অস্ট্রেলীয়
পত্রিকা সিডনি মর্নিং হেরাল্ড বলছে, আজ বুধবারের মধ্যেই শারুকোর ব্যাপারে
একটা চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়ে নিতে পারে বিশ্বকাপ আয়োজকেরা।
মুনির ব্যক্তিগত চরিত্র হরণ করা ওই লেখাটির জন্য শারুকোর অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিল করতে পারেন আয়োজকেরা। এমনকি তাঁকে অবাঞ্ছিত করা হতে পারে আইসিসির ভবিষ্যৎ যেকোনো ধরনের আয়োজন থেকে। শারুকোর ওই লেখাটি এমনভাবে বিতর্ক ছড়িয়েছে, মুনির কাছে ব্যক্তিগতভাবে ক্ষমা চেয়েছেন জিম্বাবুয়ের ব্যাটসম্যান ব্রেন্ডন টেলর।
ঘটনাটি জিম্বাবুয়ে-আয়ারল্যান্ড ম্যাচের। গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে ম্যাচে বাউন্ডারি লাইনের প্রান্তে একটি ক্যাচ নিয়েছিলেন মুনি। শারুকো তাঁর প্রতিবেদনে এই ক্যাচটি নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন। সিদ্ধান্তের জন্য থার্ড আম্পায়ারের দ্বারস্থ হলেও টিভি রিপ্লে দেখে পরিষ্কার কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া যাচ্ছিল না। একবার মনে হচ্ছিল, মুনি হয়তো বাউন্ডারি লাইন স্পর্শ করেছেন, আরেকবার মনে হচ্ছিল হয়তো করেননি। কিন্তু ক্যাচটি নেওয়ার পর তাঁর উদযাপনের ভঙ্গি দেখে মনে হচ্ছিল ক্যাচটি তিনি পরিষ্কারভাবেই নিয়েছেন। সিদ্ধান্ত নিতে থার্ড আম্পায়ারকে মুনির এ উদযাপন প্রভাবিত করেছে।
ক্যাচটি ম্যাচের ফল নির্ধারক হওয়ায় ওই ম্যাচে হেরে যাওয়া জিম্বাবুয়ে এখনো বিষয়টি ঠিক হজম করে উঠতে পারেনি। দেশটির সংবাদমাধ্যমও ক্যাচটি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। তবে এ প্রশ্ন তুলতে গিয়ে শারুকো সাংবাদিকতার নীতি লঙ্ঘন করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ব্যক্তিগত আক্রমণ করে শারুকো লিখেছেন, ‘জন মুনি ব্যক্তিগতভাবে একজন মদ্যপ ব্যক্তি, যা তিনি নিজেই স্বীকার করেছেন। শুধু তা-ই নয়, মুনি মানসিকভাবেও একজন অবসাদগ্রস্ত ব্যক্তি। এমন একজন মানুষের কথা কীভাবে বিশ্বাস করা যায়!’
শারুকোর এই মন্তব্য আইসিসির আচরণবিধিও লঙ্ঘন করেছে। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ এটাই। যত বড় সাংবাদিকই হোন না কেন, কোনো খেলোয়াড়ের ব্যক্তিগত ব্যাপার নিয়ে যে লেখার অধিকার কারোরই নেই, এটা সবাইকে জানিয়ে দিতেই নাকি শারুকোর বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
মুনির ব্যক্তিগত চরিত্র হরণ করা ওই লেখাটির জন্য শারুকোর অ্যাক্রিডিটেশন কার্ড বাতিল করতে পারেন আয়োজকেরা। এমনকি তাঁকে অবাঞ্ছিত করা হতে পারে আইসিসির ভবিষ্যৎ যেকোনো ধরনের আয়োজন থেকে। শারুকোর ওই লেখাটি এমনভাবে বিতর্ক ছড়িয়েছে, মুনির কাছে ব্যক্তিগতভাবে ক্ষমা চেয়েছেন জিম্বাবুয়ের ব্যাটসম্যান ব্রেন্ডন টেলর।
ঘটনাটি জিম্বাবুয়ে-আয়ারল্যান্ড ম্যাচের। গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে ম্যাচে বাউন্ডারি লাইনের প্রান্তে একটি ক্যাচ নিয়েছিলেন মুনি। শারুকো তাঁর প্রতিবেদনে এই ক্যাচটি নিয়েই প্রশ্ন তুলেছেন। সিদ্ধান্তের জন্য থার্ড আম্পায়ারের দ্বারস্থ হলেও টিভি রিপ্লে দেখে পরিষ্কার কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া যাচ্ছিল না। একবার মনে হচ্ছিল, মুনি হয়তো বাউন্ডারি লাইন স্পর্শ করেছেন, আরেকবার মনে হচ্ছিল হয়তো করেননি। কিন্তু ক্যাচটি নেওয়ার পর তাঁর উদযাপনের ভঙ্গি দেখে মনে হচ্ছিল ক্যাচটি তিনি পরিষ্কারভাবেই নিয়েছেন। সিদ্ধান্ত নিতে থার্ড আম্পায়ারকে মুনির এ উদযাপন প্রভাবিত করেছে।
ক্যাচটি ম্যাচের ফল নির্ধারক হওয়ায় ওই ম্যাচে হেরে যাওয়া জিম্বাবুয়ে এখনো বিষয়টি ঠিক হজম করে উঠতে পারেনি। দেশটির সংবাদমাধ্যমও ক্যাচটি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। তবে এ প্রশ্ন তুলতে গিয়ে শারুকো সাংবাদিকতার নীতি লঙ্ঘন করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। ব্যক্তিগত আক্রমণ করে শারুকো লিখেছেন, ‘জন মুনি ব্যক্তিগতভাবে একজন মদ্যপ ব্যক্তি, যা তিনি নিজেই স্বীকার করেছেন। শুধু তা-ই নয়, মুনি মানসিকভাবেও একজন অবসাদগ্রস্ত ব্যক্তি। এমন একজন মানুষের কথা কীভাবে বিশ্বাস করা যায়!’
শারুকোর এই মন্তব্য আইসিসির আচরণবিধিও লঙ্ঘন করেছে। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ এটাই। যত বড় সাংবাদিকই হোন না কেন, কোনো খেলোয়াড়ের ব্যক্তিগত ব্যাপার নিয়ে যে লেখার অধিকার কারোরই নেই, এটা সবাইকে জানিয়ে দিতেই নাকি শারুকোর বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।