সম্প্রতি
সরেজমিনে দেখা গেছে, সাতক্ষীরা-কালীগঞ্জ সড়কের পশ্চিম পাশে শহরের ইটেগাছা
হাটের মোড়ে টিনের ছাউনী ও কাঠের তক্তা দিয়ে নির্মাণ করা হয়েছে ঘর।
প্রায় ৭০ ফুট দৈর্ঘ্য ও ২০ ফুট প্রস্থের এ ঘরের সামনের এক পাশে টাঙানো
হয়েছে সাতক্ষীরা পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাইনবোর্ড। আরেক
পাশে ৮ নম্বর ওয়ার্ড বঙ্গবন্ধু স্মৃতি পাঠাগারের সাইনবোর্ড। ২০০২ সালে ওই
স্থানের পাশে দখল করে নির্মাণ করা হয়েছিল জেলা বিএনপির কার্যালয়। ২০০৭
সালে প্রশাসন ওই কার্যালয়টি উচ্ছেদ করে।
একইভাবে দেখা গেছে, পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) কার্যালয়ের সামনে সড়ক বিভাগের জায়গায় নির্মাণ করা হয়েছে ৭ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের কার্যালয়, ৭ নম্বর ওয়ার্ড প্রবীণ বঙ্গবন্ধু সমর্থক গোষ্ঠী, ৭ নম্বর কমিউনিটি পুলিশিং ফোরামের অফিস, নিউ বন্ধু ট্রান্সপোর্ট এজেন্সি, পুরোনো জিনিসপত্র ক্রয়-বিক্রয়ের দোকান, পণ্য পরিবহনের কমিশন এজেন্টের অফিসসহ বিভিন্ন দোকান।
ইটেগাছা হাটের মোড়ে নির্মিত ঘরের পাশে চা-বিক্রেতা ফজর আলী জানান, ৮ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. আনারুল ইসলাম কয়েক দিন আগে ঘর নির্মাণ করেছেন। একই কথা জানান ওই এলাকার শ্রমিক সর্দার ইসলামপুর গ্রামের হাজেল মোল্যা।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে আওয়ামী লীগের স্থানীয় এক নেতা জানান, জায়গা দখল করার পর ঘর নির্মাণ করে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাইনবোর্ড ঝোলানো হয়েছে। কিন্তু বাস্তবে এসব জায়গা ভাড়া দেওয়া হবে মাছ ব্যবসায়ীদের কাছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় কয়েক ব্যক্তি জানান, ৭ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর হোসেন পাউবোর সামনে সড়ক বিভাগের জায়গায় কমিউনিটি পুলিশিং ফোরাম, প্রবীণ বঙ্গবন্ধু সমর্থকগোষ্ঠী ও দলের কার্যালয় নির্মাণ করেছেন। একইভাবে জায়গা দখল সেখানে ব্যবসা করছেন কামানগর এলাকার আবদুল হামিদ, শাহিনুর রহমান, আশরাফুল ইসলাম, আবদুল হাকিম, নিশিকান্ত কর্মকার, এছাক আলী, আবদুল গফুর, বাবলুর রহমান, থানাঘাটা গ্রামের আবুল হোসেন, খলিলুর রহমান, আনোয়ার হোসেন, জয়নাল হোসেনসহ অনেকে।
পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আনারুল ইসলাম জানান, শুধু দলীয় কার্যালয় নয়, পাড়ার ছেলেরা একটা ক্লাবঘর করবে। জেলা পর্যায়ের নেতাদের জানিয়ে এসব করা হয়েছে।
৭ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ও একই ওয়ার্ডের কমিউনিটি পুলিশিং ফোরামের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘জমি পড়ে রয়েছে, তাই দলীয় কার্যালয় করা হয়েছে। উঠে যেতে বললে, উঠে যাব।’ আবদুল হামিদ, শাহিনুর রহমানসহ কয়েকজন জানান, তাঁরা ব্যবসা করছেন অনেক দিন ধরে। সড়ক বিভাগ দিলে তাঁরা ইজারা নেবেন।
সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের প্রশাসক মুনসুর আহমেদ জানান, এ সম্পর্কে তিনি বা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কিছুই জানেন না। দলীয় কেউ দখল করে থাকলে এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
সাতক্ষীরা সড়ক বিভাগের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী (এসডিই) এস মোয়াজ্জেম হোসেন জানান, ইটেগাছা হাটের সামনে জায়গা দখল হয়েছে কি না, তা জেনে তিনি বলতে পারবেন। তবে পানি উন্নয়ন বোর্ডের সামনে জায়গা দখল করে অনেকেই ব্যবসা করছে। এ সম্পর্কে তালিকা করে দ্রুত উচ্ছেদের ব্যবস্থা নেবেন।
একইভাবে দেখা গেছে, পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) কার্যালয়ের সামনে সড়ক বিভাগের জায়গায় নির্মাণ করা হয়েছে ৭ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের কার্যালয়, ৭ নম্বর ওয়ার্ড প্রবীণ বঙ্গবন্ধু সমর্থক গোষ্ঠী, ৭ নম্বর কমিউনিটি পুলিশিং ফোরামের অফিস, নিউ বন্ধু ট্রান্সপোর্ট এজেন্সি, পুরোনো জিনিসপত্র ক্রয়-বিক্রয়ের দোকান, পণ্য পরিবহনের কমিশন এজেন্টের অফিসসহ বিভিন্ন দোকান।
ইটেগাছা হাটের মোড়ে নির্মিত ঘরের পাশে চা-বিক্রেতা ফজর আলী জানান, ৮ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. আনারুল ইসলাম কয়েক দিন আগে ঘর নির্মাণ করেছেন। একই কথা জানান ওই এলাকার শ্রমিক সর্দার ইসলামপুর গ্রামের হাজেল মোল্যা।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে আওয়ামী লীগের স্থানীয় এক নেতা জানান, জায়গা দখল করার পর ঘর নির্মাণ করে ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাইনবোর্ড ঝোলানো হয়েছে। কিন্তু বাস্তবে এসব জায়গা ভাড়া দেওয়া হবে মাছ ব্যবসায়ীদের কাছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় কয়েক ব্যক্তি জানান, ৭ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি জাহাঙ্গীর হোসেন পাউবোর সামনে সড়ক বিভাগের জায়গায় কমিউনিটি পুলিশিং ফোরাম, প্রবীণ বঙ্গবন্ধু সমর্থকগোষ্ঠী ও দলের কার্যালয় নির্মাণ করেছেন। একইভাবে জায়গা দখল সেখানে ব্যবসা করছেন কামানগর এলাকার আবদুল হামিদ, শাহিনুর রহমান, আশরাফুল ইসলাম, আবদুল হাকিম, নিশিকান্ত কর্মকার, এছাক আলী, আবদুল গফুর, বাবলুর রহমান, থানাঘাটা গ্রামের আবুল হোসেন, খলিলুর রহমান, আনোয়ার হোসেন, জয়নাল হোসেনসহ অনেকে।
পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আনারুল ইসলাম জানান, শুধু দলীয় কার্যালয় নয়, পাড়ার ছেলেরা একটা ক্লাবঘর করবে। জেলা পর্যায়ের নেতাদের জানিয়ে এসব করা হয়েছে।
৭ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি ও একই ওয়ার্ডের কমিউনিটি পুলিশিং ফোরামের সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর হোসেন বলেন, ‘জমি পড়ে রয়েছে, তাই দলীয় কার্যালয় করা হয়েছে। উঠে যেতে বললে, উঠে যাব।’ আবদুল হামিদ, শাহিনুর রহমানসহ কয়েকজন জানান, তাঁরা ব্যবসা করছেন অনেক দিন ধরে। সড়ক বিভাগ দিলে তাঁরা ইজারা নেবেন।
সাতক্ষীরা জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের প্রশাসক মুনসুর আহমেদ জানান, এ সম্পর্কে তিনি বা জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কিছুই জানেন না। দলীয় কেউ দখল করে থাকলে এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
সাতক্ষীরা সড়ক বিভাগের উপবিভাগীয় প্রকৌশলী (এসডিই) এস মোয়াজ্জেম হোসেন জানান, ইটেগাছা হাটের সামনে জায়গা দখল হয়েছে কি না, তা জেনে তিনি বলতে পারবেন। তবে পানি উন্নয়ন বোর্ডের সামনে জায়গা দখল করে অনেকেই ব্যবসা করছে। এ সম্পর্কে তালিকা করে দ্রুত উচ্ছেদের ব্যবস্থা নেবেন।